কিভাবে বাংলাদেশে ইউটিউব ভিডিও বুস্ট করবেন

 বুকে গ্যাসের ব্যথা কমানোর উপায়কিভাবে বাংলাদেশে ইউটিউব ভিডিও বুস্ট করবেন? অবশ্যই আপনাকে এই বিষয়টি জানতে হবে যদি আপনি আপনার ভিডিওর প্রচারণা করতে চান তাহলে। কারণে ইউটিউব ভিডিও বুস্ট করলে ইউটিউব ব্যবহারকারীদের কাছে ভিডিও পৌঁছাবে।
কিভাবে-বাংলাদেশে-ইউটিউব-ভিডিও-বুস্ট-করবেন

এখন আপনি যদি আপনার এই ইউটিউব ভিডিও সবার কাছে ছড়িয়ে দিতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে কিভাবে বাংলাদেশে ইউটিউব ভিডিও বুস্ট করবেন? এ বিষয়টি সম্পর্কে ধারণা নিয়ে নিতে হবে।

সূচিপত্রঃ কিভাবে বাংলাদেশে ইউটিউব ভিডিও বুস্ট করতে হয় বিস্তারিত

কিভাবে বাংলাদেশে ইউটিউব ভিডিও বুস্ট করবেন

কিভাবে বাংলাদেশে ইউটিউব ভিডিও বুস্ট করবেন? যদি এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চান তাহলে সঠিক জায়গাতে এসেছেন। আমরা জানি যে বর্তমান সময়ে অনলাইন থেকে ইনকাম করার সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো ইউটিউব। আমরা অনেকেই ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে চাই কিন্তু দেখা যায় যে আমাদের ইউটিউব এ প্রকাশ করা ভিডিওগুলো তেমন ভিউ হয় না যার ফলে ইনকাম হয় না এবং আমরা হতাশায় ভুগি।

আরো পড়ুনঃ বাংলা ইউটিউব চ্যানেলের নাম - ফানি ইউটিউব চ্যানেলের নাম সমূহ

আপনি যদি ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে আপনার ভিডিওগুলো ছড়িয়ে দিতে হবে। youtube ভিডিও সবার কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো ভিডিও বুস্ট করা। যদি আপনার ইউটিউবে তৈরি করা ভিডিও বুস্ট করতে পারেন তাহলে যারা ইউটিউব ব্যবহার করে সাধারণত তাদের কাছে আপনার ভিডিও করতে যাবে এর সাথে সাথে আপনার ভিউ বাড়তে শুরু করবে। বেশ কিছু উপায় রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি ফেসবুকের ভিডিও প্রমোট অথবা বুস্ট করতে পারবেন।

  • এসইও ফ্রেন্ডলি কিওয়ার্ড পছন্দ করুন
  • আকর্ষণীয় টাইটেল পছন্দ করুন
  • আকর্ষণীয় থামবেল পছন্দ করুন
  • বর্তমানে কি প্রচলিত রয়েছে তা খুঁজুন
  • ভিডিও ব্লগ ওয়েবসাইটে প্রমোট করুন
  • ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রমোট করুন
  • পেড বিজ্ঞাপন দিন

এসইও ফ্রেন্ডলি কিওয়ার্ড পছন্দ করুন -- আপনি যদি চান আপনার ভিডিওটি সার্চ অপশনে সবার উপরে থাকুক তাহলে আপনাকে এসিও ফ্রেন্ডলি একটি কিওয়ার্ড তৈরি করতে হবে। এবং সেই কিওয়ার্ড টি আপনার ভিডিওর মধ্যে যুক্ত করতে হবে।

আকর্ষণীয় টাইটেল পছন্দ করুন -- অনেক সময় আমরা ভিডিও টাইটেল দেখে ভিডিওর মধ্যে প্রবেশ করে থাকি। সাধারণত আপনার ভিডিওর বিষয়বস্তু যাই হোক না কেন আপনাকে একটি আকর্ষণীয় টাইটেল খুঁজে বের করতে হবে এবং ভিডিওর সাথে যুক্ত করতে হবে।

আকর্ষণীয় থামবেল পছন্দ করুন -- একটি আকর্ষণীয় টাইটেল পছন্দ করার পাশাপাশি আমাদেরকে আকর্ষণীয় থাম্বেল পছন্দ করতে হবে। আমরা যদি চাই আমাদের ভিডিও সবাই দেখুন এবং ভিউ বৃদ্ধি পাক তাহলে অবশ্যই এই বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ।

বর্তমানে কি প্রচলিত রয়েছে তা খুঁজুন -- বর্তমানে আমাদের সমাজে এবং আমাদের দেশে কোন বিষয়টি নিয়ে বেশি চর্চা হচ্ছে এ বিষয়টি খুঁজে বের করতে হবে। যে বিষয়টি নিয়ে বেশি চর্চা হচ্ছে সাধারণত সেই বিষয়টি নিয়ে ভিডিও তৈরি করতে হবে।

ভিডিও ব্লগ ওয়েবসাইটে প্রমোট করুন -- ইউটিউবে যে সকল ভিডিও রয়েছে সাধারণত এই ভিডিও গুলো আমাদের যদি কোন ব্লগ ওয়েবসাইট থাকে তাহলে সেখানে গিয়ে প্রমোট করতে হবে। এতে করে ওয়েবসাইটের যে সকল ভিজিট রয়েছে তারা ভিডিও সম্পর্কে জানতে পারবেন।

ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রমোট করুন -- বর্তমান সময়ে যে কোন কিছু প্রমোট করার গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো সোশ্যাল মিডিয়া। আমরা যদি আমাদের ইউটিউব ভিডিও করতে চাই তাহলে আমাদের যে সকল সোশ্যাল মিডিয়ায় রয়েছে সাধারণ যে সকল সোশ্যাল মিডিয়া রয়েছে সেখানে প্রমোট করতে পারি।

পেড বিজ্ঞাপন দিন -- যদি ওপরের কাজগুলো করে ফলাফল না পান তাহলে আপনাকে অর্থ ব্যয় করে আপনার ভিডিওর বিজ্ঞাপন দিতে হবে। সাধারণত আমরা যখন ইউটিউবে ভিডিও দেখি তখন ভিডিওর মাঝখানে বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন আসে। এরকম বিজ্ঞাপন আপনাকে দিতে হবে।

ইউটিউব চ্যানেল বুস্ট কাকে বলে

ইউটিউব চ্যানেল বুস্ট কাকে বলে? চলুন এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। আপনি যদি আপনার ইউটিউব চ্যানেল সবার কাছে ছড়িয়ে দিতে চান অর্থাৎ আপনি চান আপনার ইউটিউব চ্যানেল সবাই দেখুন তাহলে অবশ্যই আপনাকে আপনার চ্যানেলটি বুস্ট করতে হবে। এখন বিষয় হচ্ছে আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা বুস্ট বিষয়টি কি? সে সম্পর্কে তেমন কোন ধারণা রাখেনা। আপনাদের সুবিধার্থে বলে রাখি যে আমরা অনেক সময় বিভিন্ন ধরনের ভিডিও ফেসবুক, ইউটিউবে দেখে থাকি।

সাধারণত এই সকল পেজে আমাদের ফলো অথবা লাইক দেওয়া নেই তারপরও এই ভিডিওগুলো আমাদের সামনে আসে কারণ তারা তাদের ফেসবুক পেজ অথবা ইউটিউব চ্যানেল বুস্ট করে রেখেছে। আপনি যদি অর্থ ব্যয় করে আপনার ইউটিউব চ্যানেল বুস্ট করতে চান তাহলে অনেক উপকৃত হবেন অর্থাৎ আপনার ইউটিউব চ্যানেল যারা ইউটিউব ব্যবহার করে সাধারণত তারা দেখতে পাবেন। এর জন্য আপনাকে বেশ কিছু পরিমাণে অর্থ ব্যয় করতে হবে।

ইউটিউব চ্যানেল বুস্ট করতে কত টাকা লাগে?

কিভাবে বাংলাদেশে ইউটিউব ভিডিও বুস্ট করবেন? আশা করি এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনেছেন। আপনার মনে যদি চাই ইউটিউব চ্যানেল বুস্ট করে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিবেন তাহলে আপনাকে বেশ কিছু তথ্য সম্পর্কে জেনে রাখতে হবে। এই তথ্যগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ইউটিউব চ্যানেল বুস্ট করতে কত টাকার প্রয়োজন হয়? কিন্তু সেই অর্থের পরিমাণ কত হতে পারে চলুন সেই সম্পর্কে একটা ধারণা নিয়ে নেওয়া যাক।

বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট পেয়ে যাবেন যারা ইউটিউব চ্যানেল বুস্ট করে থাকে। সাধারণত এই ওয়েবসাইট গুলোতে বিভিন্ন ধরনের সার্ভিস দেওয়া থাকে। তবে আমরা যদি অর্থের পরিমাণ জানতে চাই তাহলে ৯০ থেকে ১০০ ডলার পর্যন্ত খরচ হতে পারে। অনেক সময় এই অর্থের বেশি খরচ হতে পারে আবার কমও খরচ হতে পারে সাধারণত এটি ওয়েব সাইটের উপর নির্ভর করে। আপনি কি ওয়েবসাইটের কাছ থেকে চ্যানেল বুস্ট করতে চাচ্ছেন তার সাথে আলাপ আলোচনা করতে হবে।

ইউটিউব ভিডিও বুস্ট করতে কত টাকা লাগে?

ইউটিউব ভিডিও বুস্ট করতে কত টাকা লাগে? চলুন এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। সাধারণত অনেক সবাই আমরা আমাদের ইউটিউব চ্যানেল বুস্ট করে থাকি আবার অনেক সময় ইউটিউব ভিডিও বুস্ট করে থাকি। চ্যানেল এবং ভিডিও বুস্ট করার জন্য একই রকম অর্থ লাগে না সাধারণত অর্থের কম বেশি হয়ে থাকে এখন আপনি যদি কোন ভিডিও বুস্ট করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে এ বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নিতে হবে।

ইউটিউব-ভিডিও-বুস্ট-করতে-কত-টাকা-লাগে

সাধারণত কেমন অর্থ প্রয়োজন হবে এই বিষয়টি নির্ভর করে আপনার কতগুলো ভিউ প্রয়োজন? আপনি যদি আপনার ইউটিউব ভিডিও বুস্ট করতে চান তাহলে ভিডিওটি বুস্ট করার জন্য প্রতি ১০০০ ভিউতে প্রায় $০.০৫ থেকে $০.০৭ ব্যয় করতে হতে পারে। যদি আপনার ভিডিও লক্ষ্য দর্শক এর কাছে আপনার ভিডিও গুলো পৌঁছে দিতে চান তাহলে আপনাকে আরো বেশি অর্থ ব্যয় করতে হবে।

টাকা দিয়ে ইউটিউব ভিডিও বুস্ট করা যায়?

কিভাবে বাংলাদেশে ইউটিউব ভিডিও বুস্ট করবেন? এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করার সময় আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি যে টাকা দিয়ে youtube ভিডিও বুস্ট করা যায়। সাধারণত আমাদের অনেকে ইউটিউব চ্যানেল রয়েছে কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় সেখানে তেমন ভিজিটর হয় না যার ফলে আমরা মানসিক চাপের মধ্যে পড়ে যায়। আপনি যদি ইউটিউব থেকে ভালো পরিমানে অর্থ উপার্জন করতে চান এবং মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পেতে চান তাহলে আপনাকে বিষয়টি নিয়ে কাজ করতে হবে।

আপনি যদি চান আপনার ইউটিউব চ্যানেল অর্থ ব্যয় করে বুস্ট করে সকলের কাছে পৌঁছে দিতে পারবেন। যদি এই বিষয়টি করতে না চান তাহলে যে কোন একটি ভিডিও বুস্ট করে আপনি কেমন ভিজিটার পেতে চান সাধারণত তার ওপর নির্ভর করে আপনাকে অর্থ ব্যয় করতে হবে। তাহলে আমরা এই আলোচনা থেকে খুব সহজে জানতে পারলাম যে টাকা দিয়ে youtube ভিডিও বুস্ট করা যায়। আর এই কাজ করলে ভিডিওতে ভিউ সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে।

ইউটিউব ব্যবসা করতে কত টাকা লাগে

ইউটিউব ব্যবসা করতে কত টাকা লাগে? আপনারা যদি এই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আপনাকে একটি বিষয় জানিয়ে রাখি যে ইউটিউব ব্যবসা হল ইউটিউব থেকে ইনকাম করা। আর আপনাদের খুব ভালোভাবে জানা আছে যে ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে হলে কোন ধরনের খরচ করতে হয় না। তাহলে আমরা এই বিষয়টি বলতে পারে যে ইউটিউব ব্যবসা করতে কোন টাকা লাগে না। প্রথমে আপনাকে একটি সুন্দর নাম দিয়ে ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে।

এরপরে নিয়মিত আপনার ইউটিউব চ্যানেলে বিভিন্ন ধরনের ভিডিও আপলোড করতে হবে। যদি ইউটিউব ব্যবহারকারী আপনার ভিডিওগুলো পছন্দ করে এবং নিয়মিত দেখা শুরু করে তাহলে অবশ্যই আপনার ভিডিওতে ভিউ বৃদ্ধি পাবে এবং আপনার ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধি পাবে। যত বেশি ভিউ পাবেন এবং সাবস্ক্রাইবার পাবেন তত বেশি ইনকাম হবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে একটি ভালো মোবাইল অথবা ক্যামেরা দিয়ে ভিডিও করতে হবে।

এখন আপনি যদি একটি ভাল মোবাইল কিনতে যান অথবা ক্যামেরা কিনতে যান তাহলে আপনাকে বেশ কিছু খরচ করতে হতে পারে তাছাড়া ইউটিউব থেকে ব্যবসা করতে হলে অন্য তেমন কোনো খরচ নেই। বর্তমানে মোবাইল দিয়ে খুব ভালোভাবে ভিডিও করা যায় তাই আপনি মোবাইল দিয়েই ভিডিও তৈরি করে সেটা ইউটিউবে ছাড়তে পারেন।

ইউটিউবে কতজন সাবস্ক্রাইবার এ কত টাকা দেয়

কিভাবে বাংলাদেশে ইউটিউব ভিডিও বুস্ট করবেন? এ বিষয়টি জানার পাশাপাশি ইউটিউবে কতজন সাবস্ক্রাইবার হলে কত টাকা দিয়ে থাকে? তা জেনে নিতে হবে। আমাদের ইউটিউব চ্যানেলে যত বেশি সাবস্ক্রাইবার হবে সাধারণত আমাদের টাকার পরিমান তত বৃদ্ধি পাবে। অনেকেই বলে থাকে যে ইউটিউব চ্যানেলে অনেক গুলো সাবস্ক্রাইবার হতে হবে তাহলেই এখান থেকে টাকা আসা শুরু করবে।

যদি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে গুগল এডসেন্স চালু করা না থাকে তাহলে যত সাবস্ক্রাইবার হোক না কেন আপনার ইনকাম কখনোই হবে না। তাই আপনাকে সাবস্ক্রাইবার বাড়ার পাশাপাশি google এডসেন্স চালু করতে হবে। ইউটিউব থেকে যদি সরাসরি অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে ইউটিউব চ্যানেলের মালিক কে অবশ্যই ৫০০ সাবস্ক্রাইবার পূরণ করতে হবে। গত ৯০ দিনে তিনটির বেশি ভিডিও আপলোড করতে হবে এবং গত বছরে ৩,০০০ ঘন্টা দেখা পূরণ করতে হবে।

গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে হলে অবশ্যই ইউটিউব চ্যানেলের ১০০০ সাবস্ক্রাইবার থেকে ৪ হাজার ঘণ্টা ভিডিও দেখার রেকর্ড থাকতে হবে। ইউটিউবে একটি ভিডিওতে যদি ১০০০ ভিউ হয় তাহলে তাকে এক ডলার বাংলাদেশি টাকা যেটা ১১৫ টাকা দেওয়া হয়ে থাকে। অনেক সময় বিভিন্ন ভিডিওতে ১০০০ ভিউয়ের ২০ থেকে ২৫ ডলার দেওয়া হয়ে থাকে। যদি কেউ বিজ্ঞাপনে ক্লিক করে তাহলে এই অর্থের পরিমাণ আরো বেশি বৃদ্ধি পাবে।

ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধি করার উপায়

ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধি করার উপায় সম্পর্কে নবীনরা জানতে চাই। আপনি যদি ইউটিউব থেকে অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই এই বিষয় গুলো সম্পর্কে জেনে রাখতে হবে। কারণ ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবার অনুযায়ী আপনাকে অর্থ প্রদান করা হবে। যদি আপনার ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধি পায় তাহলে অবশ্যই আপনার ভিডিওতে ভিউ বৃদ্ধি পাবে। সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধি করার বেশ কিছু নিয়ম এবং টিপস রয়েছে।

ইউটিউবে-সাবস্ক্রাইবার-বৃদ্ধি-করার-উপায়

প্রথম বিষয় হলো আপনাকে আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি খুব সুন্দর করে সাজাতে হবে। একটি কাভার ফটো এবং প্রোফাইল পিকচার যুক্ত করতে হবে। সাধারণত আপনি কোন ধরনের ভিডিও তৈরি করেন তার ওপর ভিত্তি করে আপনাকে এই ছবিগুলো তৈরি করতে হবে। ইউটিউব চ্যানেলটি আকর্ষণীয় করতে হবে। এর পাশাপাশি ইউটিউব চ্যানেলের নাম রাখার সময় একটি আকর্ষণীয় নাম রাখতে হবে।

নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে হবে। সাধারণত আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা নিয়মিত ভিডিও আপলোড করে না। কিন্তু সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধি করতে হলে অবশ্যই আমাদেরকে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করতে হবে এবং ভালো মানের কিওয়ার্ড খুঁজে বের করে ভিডিওতে যুক্ত করতে হবে এর সাথে ভালো থাম্বেল যুক্ত করতে হবে যেন ভিডিওর প্রতি মানুষের আকর্ষণ বেড়ে যায়। সাধারণত এই কাজগুলো করলে আস্তে আস্তে ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধি পাবে।

ইউটিউব মাসিক বেতন দেয়

ইউটিউব মাসিক বেতন দেয় কিনা? এই বিষয়ে অনেকেই জানতে চাই। আপনি যদি ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে রাখতে হবে। ইউটিউবে এড দেখানোর মাধ্যমে ইনকাম হয় অর্থাৎ google এডসেন্সের মাধ্যমে ইনকাম হয়ে থাকে। প্রতি মাসে ইউটিউব চ্যানেল থেকে যদি পেমেন্ট করার যোগ্য পরিমান অর্থ পূরণ করা হয় তাহলে অবশ্যই মাসের ২১ থেকে ২৬ তারিখের মধ্যে ইউটিউব কর্তৃপক্ষ ব্যাংক একাউন্টের টাকা দিয়ে থাকে।

আরো পড়ুনঃ ইসবগুলের ভুসি উপকারিতা ও ভুসি খাওয়ার নিয়ম

ইউটিউব থেকে সবার ইনকাম একই রকম হয় না আর প্রতি মাসে ইনকাম এক ঐরকম হয় না। কোন মাসে বেশি হতে পারে আবার কোন মাসে কম হতে পারে সাধারণত এই বিষয়টি নির্ভর করে ভিডিওতে ভিজিটর কেমন আছে তার ওপরে। যদি ভালো মানের ভিডিও আপলোড করা হয় এবং ভিজিটার বেশি থাকে তাহলে ইনকাম বেশি হবে। আর ভিউ কমে গেলে ইনকাম কমে যাবে।

লেখকের শেষ মন্তব্য

কিভাবে বাংলাদেশে ইউটিউব ভিডিও বুস্ট করবেন? এই বিষয়টি নিয়ে আলোচনা শুরু করে বিস্তারিত ভাবে ইউটিউব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। বিশেষ করে আপনি যদি একজন ইউটিউবার হতে চান তাহলে আপনার অবশ্যই এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত। একটি ইউটিউব চ্যানেলের ভিউ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই ইউটিউব চ্যানেল শুরু করার আগে বিষয়গুলো সম্পর্কে জানা জরুরী।

আশা করি আমাদের আর্টিকেল পড়ে বিষয়গুলো জানতে পেরেছেন। এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক বিষয় নিয়মিত জানতে হলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url