কখন ইলিশ মাছ ধরা নিষেধ

 পেঁয়াজের রসের হেয়ার প্যাকেকখন ইলিশ মাছ ধরা নিষেধ তা সম্পর্কে হয়তো অনেকেই ভালো করে জানেন না। যারা প্রতি বছর ইলিশ মাছ ধরে থাকেন তাদের এই বিষয়টি ভালো ভাবে জানা প্রয়োজন। কেননা একটা নির্দিষ্ট সময়ে ইলিশ মাছ ধরা আইনত দন্ডনীয় বলে গণ্য করা হয়।
ইলিশ- মাছ -ধরার- মৌসুম

ইলিশ মাছ সবারই অনেক পছন্দের একটি খাবার। জেলেরা সারা বছরই মাছ আহরণ করলেও বছরের একটা নির্দিষ্ট সময়ে এটি আহরণ করা থেকে সবাইকে বিরত থাকতে হবে। তাহলে চলুন জেনে নেই কখন ইলিশ মাছ ধরা নিষেধ তা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে।

পেজ সূচিপত্র : কখন ইলিশ মাছ ধরা নিষেধ

কখন ইলিশ মাছ ধরা নিষেধ

কখন ইলিশ মাছ ধরা নিষেধ তা সম্পর্কে আমাদের ভালো ভাবে জানা প্রয়োজন। জাতীয় মাছ হিসেবে ইলিশ আমাদের কাছে সুপরিচিত। এই মাছ আমাদের অর্থনীতি কে সমৃদ্ধ করে তুলেছে। বলা হয়ে থাকে মাছে ভাতে বাঙালি। তারই ধারাবাহিকতায় বাঙালিদের মনে এই ইলিশ মাছ হলো শীর্ষ প্রিয়। বাংলাদেশে বিশ্বের সব জায়গা থেকে বেশী ইলিশ পাওয়া যায়। প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে ইলিশ সর্বরাহ করা হয়ে থাকে বিদেশে যা আমাদের অর্থনীতি কে অনেক শক্তিশালী করে গড়ে তুলে। তবে এই ইলিশ এর প্রজননের একটা মৌসুম আছে। ঐ সময়টাতে সবার জন্যই ইলিশ মাছ ধরা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। কারণ এই সময় মা ইলিশ মাছরা পুরুষ ইলিশ মাছের সাহায্য ডিম পাড়ে। তখন যদি তারা ধরা পড়ে তাহলে ইলিশ উৎপাদন হ্রাস পাবে খুব দ্রুত।

ইলিশ হ্রাস যাতে না পায় সেই জন্য বছরের একটা নির্দিষ্ট সময়ে সবার জন্য ইলিশ মাছ ধরা নিষেধ করে দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ হলো একটি নদী মাতৃক দেশ, যেখানে জাতীয় হিসেবে ইলিশ মাছ কে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। ২০১৭ সালের দিকে বাংলাদেশে ইলিশ কে একটি জি আই পণ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে। আমাদের দেশের নদী ও সাগর উভয় জায়গাতেই রয়েছে ইলিশ মাছের বিচরণ। এমন কোনো বাঙালিকে খুঁজে পাওয়া যাবে না, যার পছন্দের তালিকায় নেই ইলিশ মাছ। বিগত কিছু বছরে ইলিশ মাছ প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছিল, আর এরই ধারাবাহিকতায় ইলিশ মাছ সংরক্ষণে মা ইলিশ ধরা প্রতিরোধ করায় সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে। যার ফলে ইলিশ উৎপাদন ও প্রজনন উল্লেখ যোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে।

স্ত্রী ইলিশ মাছ বছরে দুই বার ডিম প্রদান করে থাকে। সেপ্টেম্বর ও অক্টোবর এই দুই মাসে তারা ডিম দেয় আবার ফেব্রুয়ারী, মার্চ ও এপ্রিলের শুরুর দিকে ডিম দিয়ে থাকে। একটা মা ইলিশ প্রতি বছরে সর্বোচ্চ ১ থেকে ২.৩ মিলিয়ন বা ১০ থেকে ২৩ লাখ পর্যন্ত ডিম প্রদান করে থাকে। মৎস্য বিজ্ঞানীদের মতে, বছরের একটি নির্দিষ্ট সময়ে যদি ইলিশ মাছ ধরার নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা সম্ভব হয় তাহলে প্রতি বছর ইলিশ মাছ পাওয়া সহজ লভ্য হয়ে যাবে। এতে করে বাংলাদেশের জাতীয় মাছ হিসেবে পরিচিত ইলিশ মাছ হারানোর গৌরব " মাছে ভাতে বাঙালি " তা ফিরে আসবে। আর এর জন্য মাঠ প্রসাশনের কঠোর নজরদারি প্রয়োজন। ক্রেতা ও বিক্রেতাদের নিয়ে এই বিষয়ে আরো বেশী সচেতন হওয়া জরুরী।

মা ইলিশ মাছ এর সঠিক প্রজনন রক্ষার্থে এবং এই মাছের বিস্তার এর লক্ষ্যে সরকার ৪ থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত এই ২২ দিন ইলিশ মাছ ধরা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করেছে। তা এই সময় কেউ ইলিশ মাছ ধরতে পারবেন না।
এই সময়টাতে মা ইলিশ মাছ আহরণ করা, পরিবহন, বিপণন ও সংরক্ষণ করা সম্পূর্ণ নিষেধ করে দিয়েছে সরকার। মা ইলিশের বিচরণ ও অভিপ্রায়ণ নিরাপদ করণসহ অবাধ প্রজনন এর জন্য সুযোগ সৃষ্টি করার লক্ষ্যে মৎস্য নৌযান সহ সব ধরণের বাণিজ্যিক ট্রলার কর্তৃক সমুদ্র উপকূল ও মোহনায় মৎস্য আহরণ নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়ন করবে সরকার এর নিজস্ব বিভাগ।

ইলিশ মাছ ধরার মৌসুম কখন

বছরের অধিকাংশ সময়ই ইলিশ মাছের প্রজনন এর সুরক্ষার্থে সরকার ইলিশ মাছ ধরা নিষেধ করে দিয়েছে। ডিম ছাড়তে ইলিশ মাছ এর লাগে ২২ দিন, জাটকা বড় হওয়ার সুযোগ দেওয়া হয় ২৪০ দিন ও সাগরের মৎস্য সম্পা রক্ষা করতে লাগে আবার ৬৫ দিন। এই তিন ভাগে মোট সময় ব্যয় হয়ে থাকে ৩২৮ দিন পর্যন্ত। এই দীর্ঘ সময় পর্যন্ত ইলিশ মাছ ধরা নিষেধ করে দেওয়া নদী থেকে। তা ছাড়া দেশের যে জায়গা গুলোতে ইলিশ মাছ বেশী পাওয়া যায় সেখানেও মৎস্য সম্পদ বিভাগের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে ইলিশ মাছ ধরা নিয়ে। এই নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার সময় জেলেদের কে সরকার এর তরফ থেকে ভি জি এফ সহায়তা প্রদান করা হয়ে থাকে। তারপরও কিছু জেলে এই সময়টাতে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নজর ফাঁকি দিয়ে মাছ ধরে থাকে।

আশ্বিন এর ভরা পূর্ণিমা ইলিশ মাছ ডিম ছেড়ে থাকে। পরিণত ইলিশ গুলো ডিম ছাড়া জন্য সমুদ্র বা মিঠা পানির নদীতে প্রবেশ করে। ডিম ছাড়ার এই সময়টি কে নির্বিঘ্ন করতে সরকার এই সময় মাছ ধরা নিষেধ করে দিয়েছেন।
ইলিশ- মাছ - কখন- ডিম- পাড়ে
দীর্ঘ সময় পর্যন্ত ইলিশ মাছ ধরা বন্ধ রাখতে হয়। খোঁজ নিয়ে জানা গিয়েছে, ২০১৫ সালে মৎস্য প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে ২০ মে থেকে ২৩ জুলাই পর্যন্ত বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরা বন্ধ করতে নিষেধ করে দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশের ফিশিং বোট মৎস্যজীবীর সভাপতি বলেন, "অক্টোবর ও নভেম্বর এই ২২ দিন আমাদের ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। তখন আমরা ইলিশ ধরি না। এই সময়টা হলো প্রজননের সময়। এর পর আরো আট মাস আমরা কোনো জাটকা ইলিশ মাছ ধরি না। তবে এখন পরবর্তী পাঁচ মাস হলো ইলিশ ধরার সময়। ইলিশের প্রজননের সময় নয়। এখন বলা হয়ে থাকে যে, ইলিশ মাছ ধরলে নাকি অন্য় যে সকল পোণা বা রেণু গুলো রয়েছে সে গুলো আটকা পড়ে মারা যাবে। অথচ আমাদের ব্যবহার করা জাল হলো ৪ ইঞ্চি ফাঁকের। এই ভাবে জেলেদের সাথে অনেক জুলুম করা হচ্ছে।"

ইলিশ মাছ কখন ডিম পারে

নদী মাতৃক দেশ হলো বাংলাদেশ যেখানে জাতীয় মাছ হলো ইলিশ মাছ। এই মাছ প্রত্যেক বাঙালির কাছে বেশ প্রিয় একটি খাবার। এখানের ইলিশ পরিচিত হলো মাছের রাজা হিসেবে। এই প্রায় চার শো প্রজাতির ইলিশ মাছ পাওয়া যায়। তবে এর মধ্যে উৎপাদিত মাছের এক দশমাংশের বেশী হলো ইলিশ মাছ। ইলিশ মাছের গাঁয়ে রূপালী আইশ যুক্ত আছে বলে একে রূপালী আইশ বলে। পৃথিবীর ১২ টি দেশে ইলিশ পাওয়া গেলেও বাংলাদেশে মোট ইলিশের ৭০ শতাংশ পাওয়া যায়।

মা ইলিশ মাছ বছরে দুই বার ডিম প্রদান করে থাকে। অধিকাংশ ইলিশ মাছই সাধারণত সেপ্টেম্বর থেকে অক্টোবর এর সময়ে ডিম পেড়ে থাকে। আর বাকী যে সকল মাছ রয়েছে তারা সাধারণত ফেব্রুয়ারি ও মার্চ এবং এপ্রিল মাসেও পেড়ে থাকে। একটি মা ইলিশ প্রতি বছরে এক বার করে ডিম পেড়ে থাকে। তারা এক বারে সর্বোচ্চ ১ থেকে ২.৩ মিলিয়ন বা ১০ থেকে ২৩ লক্ষ পর্যন্ত ডিম পেড়ে থাকে।
আর এই সকল ডিম পরিচর্যা করা হয়ে থাকে নার্সিং গ্রাউন্ডে সারাক্ষণই। সদ্য পাড়া এই ডিম গুলো মা ইলিশ শত্রুর হাত থেকে বাঁচানোর জন্য মুখে নিয়ে ঘুরে বেড়ায়। ডিম বাচ্চা ফোটা ও সাঁতার কাটার আগ পর্যন্ত এ গুলো মা ইলিশ এর পরিচর্যায় চলতে থাকে।

বাংলাদেশী মৎস্য আইনে কত সেমির নিচে পোনা ধরা নিষেধ

বাংলাদেশ হলো একটি কৃষি প্রধান দেশ। এই দেশে বেশ নীতিমালা রয়েছে প্রাকৃতিক সম্পদ গুলো টিকিয়ে রাখার জন্য। অনেক মানুষ রয়েছে বাংলাদেশে যারা মাছ ধরে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে থাকে। তারা তাই বিভিন্ন ধরণের মাছ ধরে থাকে নদী কিংবা সমুদ্র থেকে৷ তেমনি বাংলাদেশেও মৎস্য নিয়ে কিছু আইন বা নীতি মালা রয়েছে। যে গুলো ভঙ্গ করলে আপনার শাস্তি বা জরিমানা হতে পারে। তাই আপনার ভালো ভাবে জেনে নেওয়া দরকার যে আপনি কত সেমি এর নিচে মাছ ধরতে পারবেন না। কখন ইলিশ মাছ ধরা নিষেধ তা নিয়ে বিস্তারিত বলা ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে। আমাদের দেশের মৎস্য আইন অনুযায়ী আপনি ২৩ সেমি এর নিচে কোনো পোনা মাছ ধরতে পারবেন না।

ইলিশ মাছ সর্বোচ্চ কত বড় হয়

মৎস্য প্রধান দেশ হলো বাংলাদেশ। আমাদের এই দেশ থেকে বিশ্বের ৭০ শতাংশ ইলিশের চাহিদা পূরণ হয়ে থাকে। কারণ আশে পাশের অন্য দেশ গুলো থেকে বাংলাদেশে সব থেকে বেশী পরিমাণ ইলিশ মাছ পাওয়া সম্ভব হয়ে থাকে। বলা হয়ে থাকে মাছে ভাতে বাঙালি। অতুলনীয় এই ইলিশ পাতে না উঠলে বাঙালিয়ানা যেন সম্পূর্ণ হয় না। এই মাছের জীবন চক্র অন্য মাছের তুলনায় অনেক ব্যতিক্রম। অন্য যে সকল মাছ গুলো আমাদের দেশে রয়েছে তাদের সাথে এই মাছের তুলনা একদমই চলে না। নোনা পানির এই মাছ ডিম পাড়ার সময় এলে মিঠা পানিতে চলে আসে। ডিম ছাড়া শেষ হয়ে গেলে আবার চলে যায় সাগরের পথে। ডিম ফুটে মাছ হওয়া ঝাটকাও ছুটে সাগরের পথে।

জীবন চক্র পূর্ণ করতে তারা আবার ছুটে আসে নদীর অগভীর পানিতে। ঘন্টায় ৭১ কিমি বেগে ছুটে চলতে পারে এই ইলিশ মাছ। ডিম পাড়ার জন্য এরা ১২'শ কিমি সাঁতারাতেও কোনো রকম পিছপা হয় না। তবে পানির গভীরতা যদি ৪০ ফুটের বেশী হয়ে থাকে তাহলে এদের সাঁতারাতে খুবই সুবিধা হয়। সারা একেকটি মাছ ডিম দিয়ে থাকে প্রায় ২০ লক্ষের মতো। এই ইলিশ মাছ গুলো সর্বোচ্চ ৬০  সেন্টিমিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। বড় যে সকল ইলিশ গুলো রয়েছে তাদের ওজন হয়ে থাকে আড়াই কেজি পর্যন্ত।
পুরুষ ইলিশ মাছ গুলো থেকে মহিলা ইলিশ মাছ গুলোর আকার অনেক বেশী হয়ে থাকে। মহিলা ইলিশ মাছ গুলো বৃদ্ধি পায়ও খুব দ্রুত৷ মাত্র ১ থেকে ২ বছরের মাঝে এরা প্রাপ্ত বয়স্ক হয়ে যায়।

ইলিশ উৎপাদনে শীর্ষ দেশ কোনটি

ইলিশ উৎপাদন করা হয়ে থাকে দক্ষিণ এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশে। তার মধ্যে রয়েছে ভারত, পাকিস্তান ও চীন সহ আরো কয়েকটি দেশ। তবে তারা ইলিশ উৎপাদন করো বিশ্বে যত পরিমাণ চাহিদা পূরণ করে থাকে তার থেকেও বেশী পরিমাণ ইলিশ উৎপাদন করা হয়ে থাকে বাংলাদেশে। এই ইলিশ উৎপাদন প্রক্রিয়া বাংলাদেশ বিশ্বের মোট ইলিশের ৭০ শতাংশই যোগান দিয়ে থাকে। তাই বাংলাদেশ হলো উৎপাদনে শীর্ষ দেশ।

অর্থনীতিতে ইলিশ মাছের অবদান

বাংলাদেশ হলো একটি কৃষি প্রধান দেশ। এই দেশের অর্থনীতি কে শক্তিশালী করতে হলে কৃষি কে করতে হবে আধুনিক। দেশের মোট অর্থনীতিতে ইলিশের একটা বড় অবদান রয়েছে। দেশের মোট মৎস্য উৎপাদনে ইলিশের অবদান হলো ১২ দশমিক ২২ শতাংশ। এর বাজার মূল্য হলো ২০ হাজার কোটি টাকার মতো। জিডিপিতে ইলিশের অবদান হলো এক শতাংশেরও অধিক। ইলিশ উৎপাদনকারী ১১ টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ হলো প্রথম।

খাদ্য হিসেবে ইলিশ কেমন

খাদ্য হিসেবে ইলিশ মাছ খুবই ভালো একটি খাবার। এটি হলো একটি চর্বি যুক্ত মাছ। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাটি এসিড।
ইলিশ- মাছ - সর্বোচ্চ - কত - বড়- হয়
ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড এতে বিদ্যমান রয়েছে। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই এসিড ইদুরের কোলেস্টেরল ও ইনস্যুলিনের প্রভাব কমিয়ে দিতে পারে। সর্ষে ইলিশ, ভাপা ইলিশ, ইলিশ পাতুরি, কড়া ভাজা, দোপেয়াজা ঝাল খুবই জনপ্রিয়।

ইলিশের বাসস্থান

ইলিশ মাছ হলো নোনা জলের মাছ৷ সাধারণত বড় নদী ও মোহনায় সংযুক্ত খালে বর্ষা কালে এটি পাওয়া যায়। এই সময় ইলিশ মাছ ডিম পাড়ার জন্য সমুদ্র থেকে চলে আসে মিঠা পানিতে। জেলেরা তখন জাল নিয়ে নদীতে যায় এবং জাল ফেলে মাছ ধরে৷ ভোলা জেলার তজমুদ্দিনে মেঘনা ও বঙ্গোপসাগরের মোহনায় সর্বাধিক ইলিশ মাছ পাওয়া যায়। ভোলা জেলা হলো ইলিশ মাছের জন্য বিখ্যাত।

লেখকের শেষ মন্তব্য

আজকের আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে কখন ইলিশ মাছ ধরা নিষেধ তা সম্পর্কে। আশা করি এই বিষয় নিয়ে বিস্তারিত অনেক কিছু জানতে পেরেছেন। এই বিষয়ে আপনার সম্পূর্ণ মতামত জানিয়ে যাবেন। পাশাপাশি এটি আপনার বন্ধুদের সাথেও শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url