গুগল এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করার নিয়ম
কিন্তু আপনাকে প্রথমেই গুগল এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নেওয়া নিতে হবে। এতে করে আপনি কারো কোনরকম সাহায্য ছাড়াই গুগল এডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।
পেজ সূচিপত্রঃ গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করার নিয়ম বিস্তারিত
- গুগল এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করার নিয়ম
- গুগল এডসেন্স একাউন্ট কি
- গুগল এডসেন্স এর কাজ কি
- গুগল এডসেন্স থেকে কি ইনকাম করা সম্ভব
- কখন গুগল এডসেন্স থেকে পেমেন্ট পাওয়া যায়
- গুগল এডসেন্স অনুমতি নেওয়ার নিয়ম
- কত ক্লিক হলে গুগল এডসেন্সের অনুমতি পাওয়া যায়
- গুগল এডসেন্স এর জন্য কতবার আবেদন করা যায়
- গুগল এডসেন্স চালু করার উপযুক্ত সময়
- আমাদের শেষ কথা
গুগল এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করার নিয়ম
গুগল এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করার নিয়ম আমাদের অনেকের জানা নেই। সাধারণত আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা google এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে চাই কিন্তু আসলেই কি এটা সম্ভব এবং কিভাবে সম্ভব এ বিষয়ে জানা না থাকার কারণে সঠিকভাবে কাজগুলো করতে পারে না। আপনি যদি গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার উচিত আমাদের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ে নেওয়া। এখানে আমরা গুগল এডসেন্স নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
আরো পড়ুনঃ বাংলা ইউটিউব চ্যানেলের নাম - ফানি ইউটিউব চ্যানেলের নাম সমূহ
- গুগল এডসেন্স এর জন্য এপ্লাই করতে হলে আপনাকে একটি গুগল একাউন্ট ওপেন করতে হবে। সাধারণত এর জন্য আপনাকে গুগলে গিয়ে google এডসেন্স লিখে সার্চ করলে প্রথমে যে ওয়েবসাইট আসবে তার উপরে ক্লিক করতে হবে।
- আমরা যেহেতু google এডসেন্স একাউন্ট তৈরি করব সেহেতু আমাদেরকে শুরু করুন এই অপশনটির উপরে ক্লিক করতে হবে দিয়ে একাউন্ট শুরু করার কার্যক্রম চালু করতে হবে।
- এরপরে আপনার কম্পিউটারের মধ্যে যদি একাধিক জিমেইল থাকে তাহলে আপনি কোন জিমেইলে একাউন্ট তৈরি করতে চান সাধারণত তা সিলেক্ট করতে হবে। অথবা আপনাকে আপনার জিমেইল এবং পাসওয়ার্ড লিখতে হবে।
- এই কাজটি সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ আপনি যেই ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দেখাতে চাচ্ছেন এবং ইনকাম করতে চাচ্ছেন সেই ওয়েবসাইটের ইউআরএল দিতে হবে। উক্ত ওয়েবসাইটের ইউআরএল লেখার মাধ্যমে গুগল এডসেন্স আপনার ওয়েবসাইট চালু হয়ে যাবে।
- সাধারণত এবার কাজ হল আপনাকে কাস্টমাইজ করে নেওয়া অর্থাৎ আপনি আপনার ওয়েবসাইটের কোথায় বিজ্ঞাপন দেখাতে চাচ্ছেন সেই বিষয়গুলো নির্বাচন করে দেওয়া। এবং আপনার ওয়েবসাইটে যুক্ত করে নেওয়া।
- সাধারণত এরপরে আপনি কোন দেশ থেকে পেমেন্ট নিতে চান সে বিষয়টি নির্বাচন করতে হবে। আপনাকে একটি বিষয় লক্ষ্য রাখতে হবে যে আপনি যেই দেশে অবস্থান করছেন সাধারণত সেই দেশের পোস্ট অফিসে আপনার শনাক্তকরণ যাবে।
গুগল এডসেন্স একাউন্ট কি
গুগল এডসেন্স একাউন্ট কি? আমাদের মধ্যে অনেকেই এই বিষয়টি সম্পর্কে জানে না। গুগল এডসেন্স একাউন্ট হলো অনলাইনে ইনকাম করার গুরুত্বপূর্ণ একটি মাধ্যম। আপনি যদি ঘরে বসে থেকেই একটি ওয়েবসাইট দিয়ে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই google এডসেন্স সম্পর্কে জানতে হবে এবং আপনার ওয়েবসাইটে এটি চালু করে রাখতে হবে। বিভিন্ন ওয়েবসাইটের বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে যে ইনকাম হয় এবং এই ইনকামের টাকা গুলো যে একাউন্টে আসে সাধারণত সেটি হলো google এডসেন্স একাউন্ট।
যদি আপনার একটি ওয়েবসাইট থাকে এবং সেখানে ভিজিটর ভালো থাকে এবং আপনি সেখান থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনাকে গুগল এডসেন্স এর জন্য এপ্লাই করতে হবে এবং গুগল কর্তৃপক্ষ যদি এটির অনুমতি দেয় তাহলে গুগল এডসেন্স একাউন্টে আপনার ডলার জমা হবে এবং আপনি ব্যাংক একাউন্ট এর মাধ্যমে এই ডলারকে টাকায় পরিবর্তন করে নিতে পারবেন।
গুগল এডসেন্স এর কাজ কি
গুগল এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করার নিয়ম সম্পর্কে ইতিমধ্যেই আলোচনা করা হয়েছে। যারা এই বিষয়ে নতুন সাধারণত তারা অনেকেই জানেনা যে গুগল এডসেন্স এর কাজ কি? আপনি যদি উপরের আলোচনা গুলো পড়ে থাকেন তাহলে ইতিমধ্যেই জানতে পেরেছেন যে google এডসেন্স ইনকাম করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। ওয়েবসাইট অথবা ইউটিউব চ্যানেলে যদি গুগল এডসেন্স অনুমতি থাকে তাহলে সেখান থেকে ইনকাম করা সম্ভব।
গুগল এডসেন্স এর কাজ হল আমাদের ইনকাম করানো। আমরা যেই ওয়েবসাইট অথবা ইউটিউব চ্যানেল চালায় এবং সেখানে বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল এবং ভিডিও প্রকাশ করে থাকি সেই ভিডিও গুলোতে গুগল কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন দেখিয়ে থাকে। এই বিজ্ঞাপন গুলো দেখানোর মাধ্যমে আমাদেরকে কিছু পরিমাণে অর্থ দিয়ে থাকে। যদি গুগল এডসেন্স অনুমতি থাকে তাহলে আমাদের অ্যাকাউন্টের সেই অর্থ জমা হয়।
গুগল এডসেন্স থেকে কি ইনকাম করা সম্ভব
গুগল এডসেন্স থেকে কি ইনকাম করা সম্ভব? যারা এই বিষয়টি জানতে চাই সাধারণত তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি। বর্তমান সময়ে ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করার অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে এই মাধ্যমগুলোর মধ্যে অন্যতম সেরা মাধ্যম হলো গুগল এডসেন্স। গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে চাইলে আপনার একটি ওয়েবসাইট থাকতে হবে অথবা ইউটিউব চ্যানেল থাকতে হবে।
এর পাশাপাশি আপনার ওয়েবসাইট এবং ইউটিউব চ্যানেলে ভালো পরিমাণে ভিজিটর আসতে হবে। যদি এই শর্তগুলো পূরণ হয় এবং আপনি গুগল এডসেন্স এর জন্য আবেদন করেন তাহলে গুগল কর্তৃপক্ষ আপনার ওয়েবসাইট থেকে যাচাই-বাছাই করবে এবং এডসেন্স এর জন্য অনুমতি দেবে যদি সবকিছু ঠিক থাকে তাহলে। এরপর থেকেই আপনি আপনার ওয়েবসাইট অথবা ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে গুগল এডসেন্স থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।
ইনকাম করার জন্য আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম অনুকরণ করতে হবে যেমন আপনার যদি ওয়েবসাইট থাকে তাহলে নিয়মিত এখানে বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করতে হবে। যদি ইউটিউব চ্যানেল থাকে তাহলে আপনার ইউটিউব চ্যানেলের নিয়মিত ভালো ভিডিও আপলোড করতে হবে যেন মানুষ পছন্দ করে। যত বেশি আর্টিকেল পাবলিশ করবেন এবং ভিডিও আপলোড করবেন আপনার ইনকাম তবে বেশি হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে।
আপনার ওয়েবসাইট অথবা ভিডিওতে যত বেশি ভিজিটর হবে আপনার ইনকাম তত বেশি হবে এই বিষয়টি মাথায় রেখে আপনাকে নিয়মিত ভিডিও এবং আর্টিকেল প্রকাশ করতে হবে। তাছাড়া কিভাবে একটি আর্টিকেল google রাঙ্কে প্রথমের দিকে নিয়ে আসা যায় সাধারণত সেই নিয়ম নীতিগুলো মেনে আর্টিক্যাল লেখার চেষ্টা করতে হবে। যদি প্রতিটি আর্টিকেল গুগল রাঙ্ক এ প্রথম অবস্থায় থাকে তাহলে ভালো পরিমাণে ইনকাম করা সম্ভব।
কখন গুগল এডসেন্স থেকে পেমেন্ট পাওয়া যায়
গুগল এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করার নিয়ম সম্পর্কে ইতিমধ্যেই আলোচনা করা হয়েছে। যাদের গুগল এডসেন্স একাউন্ট রয়েছে এবং ইনকাম করছে সাধারণত তাদের মধ্যে অনেকেই জানতে চাই যে গুগল এডসেন্স থেকে পেমেন্টের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে কখন সেটি পাওয়া যায়? আপনাদেরকে প্রথমে একটি বিষয় জানিয়ে দিতে চাই যে গুগল এডসেন্স একাউন্টে যদি ১০০ ডলার পূর্ণ না হয় তাহলে আপনি কখনোই সে ডলার উত্তোলন করতে পারবেন না।
যদি ১০০ ডলার হতে চার থেকে পাঁচ মাস সময় লাগে তবু অপেক্ষা করতে হবে। গুগল কর্তৃপক্ষ মাসের ২১ থেকে ২৬ তারিখের মধ্যে পেমেন্ট দিয়ে থাকে। যদি আপনার ১০০ ডলার অথবা এর বেশি হয়ে থাকে তাহলে সে পেমেন্ট ২১ থেকে ২৬ তারিখের মধ্যে পেয়ে যাবেন। তাই আপনার লক্ষ্য রাখতে হবে যে এক মাসের মধ্যে ১০০ ডলার সম্পন্ন করা। এতে করে আপনি প্রতি মাসেই পেমেন্ট পাওয়ার যোগ্য বলে গণ্য হবে।
গুগল এডসেন্স অনুমতি নেওয়ার নিয়ম
গুগল এডসেন্স অনুমতি নেওয়ার নিয়ম এগুলো আমাদেরকে জেনে তারপরে গুগল এডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে হবে। গুগল এডসেন্সের জন্য অনুমতি পেতে হলে আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম নীতি অনুসরণ করতে হবে। আপনি যদি এই নিয়ম নীতিগুলো ভঙ্গ করেন তাহলে অনেক সময় গুগল এডসেন্সের অনুমতি পাবেন না। আপনি যদি এই পথে একেবারে নতুন হয়ে থাকেন তাহলে এ বিষয় গুলো সম্পর্কে ধারণা নিয়ে নিন।
- প্রথমে আপনাকে একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে এবং ওয়েবসাইট টিকে সুন্দর করে কাস্টমাইজ করতে হবে। অর্থাৎ এখানে আপনার ঠিকানা এবং সকল ধরনের তথ্য দিতে হবে। একটি বিষয় মনে রাখতে হবে যে অন্য কারো ঠিকানা বা তথ্য দেওয়া যাবে না যাই ইতিমধ্যেই গুগলে রয়েছে। সাধারণত অনেকেই এই কাজটি করে যার ফলে তাদেরকে গুগল এডসেন্সের অনুমতি দেয় না।
- এর পরের কাজ হল আপনাকে নিয়মিত আর্টিকেল লিখতে হবে এবং সেটি ওয়েব সাইটে পাবলিশ করতে হবে। আর্টিকেল লেখার সময় মনে রাখতে হবে সেটি যেন কপিরাইট না হয়। যদি কপি করা হয় তাহলে অনেক সময় google এডসেন্সের জন্য অনুমতি দেয় না।
- যে সকল বিষয় মানুষ বেশি গুগলে সার্চ করে থাকে সাধারণত সেই বিষয়গুলো নিয়ে আর্টিকেল লিখতে হবে। এতে করে ভিজিটর বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাই। যখন ভিজিটর বাড়তে শুরু করবে সাধারণত তখন আপনাকে গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে।
কত ক্লিক হলে গুগল এডসেন্সের অনুমতি পাওয়া যায়
গুগল এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করার নিয়ম আলোচনা করা হয়েছে। গুগল এডসেন্সের জন্য অনুমতি পেতে হলে আরো একটি বিষয় সম্পর্কে আমাদেরকে জানতে হবে। সাধারণত কত ক্লিক হলে গুগল এডসেন্সের জন্য অনুমতি পাওয়া যায়? এই বিষয়টি নির্ভর করে আপনার কোন ধরনের ওয়েবসাইট এবং কি ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকেন এই বিষয়ের উপর। তবে ১০ থেকে ১৫ ক্লিকে কখনোই গুগল এডসেন্সের অনুমতি পাওয়া যায় না।
আপনার যদি ওয়েবসাইট থাকে এবং সেখানে প্রতিদিন কমপক্ষে ১০০ থেকে ১৫০ টি ক্লিক আসে তাহলে আপনি গুগল এডসেন্সে আবেদন করার সাথে সাথেই অনুমতি পেয়ে যাবেন। আবার অনেক সময় দেখা যায় যে ৭০ থেকে ৮০ টি ক্লিক আসলেই গুগল কর্তৃপক্ষ সেই ওয়েবসাইটটিকে এডসেন্সের জন্য অনুমতি দিয়ে থাকে। আপনার কাজ হল নিয়মিত আর্টিকেল লিখা এবং মানসম্মত আর্টিকেল লেখা।
গুগল এডসেন্স এর জন্য কতবার আবেদন করা যায়
গুগল এডসেন্স এর জন্য কতবার আবেদন করা যায়? এই বিষয়টি আমরা অনেকেই জানিনা। আমাদের ওয়েবসাইটে যদি কোন ভুল থাকে এবং আমরা এই ভুলগুলো সংশোধন না করেই গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করে দেই তাহলে অনেক সময় আবেদনটিকে বাতিল করে দেওয়া হয়। এই ভুলগুলো সংশোধন করে আবার আবেদন করলে এটিকে অনুমতি দেওয়া হয়। কিন্তু এভাবে যদি বারবার ভুল করা হতে থাকে এবং আবেদন করার পরে বাতিল করা হয় তাহলে সর্বোচ্চ কতবার ঠিক করা যাবে?
আরো পড়ুনঃ ফারাক্কা বাঁধ বাংলাদেশের কোন জেলা অবস্থিত
গুগল কর্তৃপক্ষ এখানে কোন নির্দিষ্ট সংখ্যা উল্লেখ করেনি যে এতবার এর বেশি আবেদন করা যাবে না। যতক্ষণ না আপনার ওয়েবসাইটের সকল বিষয়গুলো সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়েছে ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি আবেদন করতে পারবেন এবং আবার বাতিল করে দিলে আপনাকে আবার সেই বিষয়টিকে সঠিক করতে হবে এবং আবার আবেদন করতে হবে। তবে প্রথম কয়েকবারই ঠিক হয়ে যাওয়ার কথা। এগুলো একটু মনোযোগ সহকারে করতে হবে তাহলেই প্রথমবার আবেদন করলে অনুমতি পেয়ে যাওয়া যায়।
গুগল এডসেন্স চালু করার উপযুক্ত সময়
গুগল এডসেন্স চালু করার উপযুক্ত সময় হল যখন ওয়েবসাইটে ভালো ভিজিটর আসে। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা অনেক বেশি উৎসাহিত হয়ে কম ভিজিটর নিয়ে গুগল এডসেন্স এর জন্য আবেদন করে থাকে। সাধারণত গুগল কর্তৃপক্ষ এই আবেদন গুলোকে বাতিল করে দেয় কারণ পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিজিটর না থাকলে কখনোই গুগল করতে পক্ষ গুগল এডসেন্সের জন্য অনুমতি দেবে না।
Google এডসেন্স চালু করার উপযুক্ত সময় হলো আগে আপনার ওয়েবসাইটে ভালো পরিমান ভিজিটর নিয়ে আসতে হবে। যদি ভিজিটর সংখ্যা ঠিক থাকে তাহলে গুগল এডসেন্সের জন্য আবেদন করলেই গুগল কর্তৃপক্ষ সেটিকে অনুমতি দিয়ে দেবে এবং আপনি তখন থেকেই গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। তাই আপনাকে এই বিষয়গুলো বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে।
আমাদের শেষ কথা
গুগল এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করার নিয়ম যেহেতু জানতে চেয়েছেন সেহেতু এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেছি। আপনি যদি গুগল এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এখানে আমরা গুগল এডসেন্স নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি যা আপনাকে গুগল এডসেন্স সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবেন।
এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল নিয়মিত পড়তে হলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েব সাইটে নিয়মিত এই ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকে।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url