সকালে কি খেলে গ্যাস হবে নাপরিবেশ সংরক্ষণের ১০টি উপায় জেনে রাখা আমাদের সকলের জন্য জরুরি। পরিবেশ
সংরক্ষণের জন্য আমাদের ব্যক্তিগত উদ্যোগ সামাজিক উদ্যোগ কিংবা রাষ্ট্রীয়ভাবে
উদ্বেগ গ্রহণ করতে হবে। কারণ পরিবেশের ভারসাম্য যদি না থাকে তাহলে অন্যান্য
প্রাণীর মধ্যে সবথেকে বেশি এবং বড় ক্ষতি হবে মানব সভ্যতায়।
পরিবেশ সংরক্ষণের দশটি উপায় সম্পর্কে আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আলোচনা
করব। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক পরিবেশ সংরক্ষণে ১০টি উপায় যেগুলোর
মাধ্যমে আমরা খুব সহজে পরিবেশে সংরক্ষণ করতে পারব।
পোস্ট সূচিপত্রঃ পরিবেশ সংরক্ষণের ১০টি উপায়
পরিবেশ সংরক্ষণের ১০টি উপায় জানুন
পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য বেশ কিছু উপায় রয়েছে তাদের মত অন্যতম উপায় হচ্ছে।
পরিবেশ সংরক্ষণে বৃক্ষরোপণ বা বনায়ন সৃষ্টি করতে হবে। বৃক্ষরোপণ বা বনায়ন
সৃষ্টিতে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা থাকে। পরিবেশ সংরক্ষণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা পালন করে থাকে নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার। নবায়নযোগ্য শক্তি আমাদের
জ্বালানির পরিবর্তে ব্যবহার করতে হবে যার ফলে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা হবে।
এছাড়াও কৃষিক্ষেত্রে রাসায়নিক সারের বিকল্প হিসেবে জৈব সারের ব্যবহার করতে হবে।
ব্যবহার করার ফলে মাটি এবং পানি দূষণ রোধ হবে যার ফলে পরিবেশের ভারসাম্য ঠিক
থাকবে। পরিবেশ ভারসাম্য রক্ষাতে ব্যক্তিগত যানাবাহন এড়িয়ে গিয়ে গণপরিবহন
ব্যবহার করা বা সাইকেলের ব্যবহার বৃদ্ধি করা। পরিবেশ সংরক্ষণের
জন্য বর্জ্য ব্যবস্থার উন্নতি করতে হবে।
আরো পড়ুনঃইলিশ মাছ ধরার মৌসুম
যেখানে সেখানে বর্জ ফেলা যাবে না। যেখানে সেখানে বর্জ্য ফেলা পরিবেশের দূষণ হতে
পারে। এছাড়াও পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য জনসচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে যেন মানুষ
পরিবেশের ক্ষতি হয় এমন কাজ করা থেকে বিরত থাকে। বন্যপ্রাণী বা প্রাকৃতিক
বাসস্থান গুলো সংরক্ষণ করতে হবে যার ফলে প্রাকৃতির ভারসাম্য বজায় থাকবে এবং
পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী উপায়। নিম্নে পরিবেশ সংরক্ষণের
১০টি উপায় দেখানো হলোঃ
- প্লাস্টিক কম ব্যবহার করতে হবে। প্লাস্টিকের সামগ্রী এড়িয়ে চলতে হবে।
-
নল থেকে জল পড়তে দিলে তা বন্ধ করতে হবে এবং প্রয়োজন ছাড়া জল নষ্ট করা যাবে
না।
-
বিদ্যুৎ সঞ্চয় করতে হবে। বিদ্যুৎ বন্ধ করতে ভুলবেন না যখন তা দরকার নেই তখন তা
বন্ধ করে রাখুন এবং এলইডি লাইট ব্যবহার করুন।
- কাঁচামাল কাগজ এবং অন্যান্য উপকরণ পুনর্ব্যবহার করতে হবে।
-
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন প্রতিরোধ করতে হবে। সে ক্ষেত্রে পাবলিক ট্রান্সপোর্ট সাইকেল
বা হাঁটার মাধ্যমে যাতায়াত করতে হবে।
- গাছপালা বাড়াতে হবে এবং বায়ু পরিষ্কার করতে সাহায্য করতে হবে।
-
স্থানীয় কৃষকদের পণ্য কিনলে পরিবহন কম হয় এবং স্থানীয় অর্থনৈতিক শক্তিশালী
হয় তাই স্থানীয় খাবার কিনুন।
-
জৈব সার ব্যবহার করতে হবে এবং রাসায়নিক সার ও কীটনাশক এড়িয়ে চলতে হবে।
-
পরিবেশ নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে এবং অন্যদেরকে পরিবেশ রক্ষা করতে উৎসাহিত
করতে হবে।
-
কাপড়ের ব্যাগ ব্যবহার করতে হবে। বাজার করতে যাওয়ার সময় কাপড়ের ব্যাগ
ব্যবহার করুন।
এই পদক্ষেপ গুলো অনুসরণ করে আমরা সবাই একসাথে রক্ষা করতে সাহায্য করতে
পারি। তাই আমাদেরকে পরিবেশ সংরক্ষণের ১০টি উপায় গুলো মেনে চলতে হবে।
গাছ লাগিয়ে পরিবেশ সংরক্ষণ করা
গাছ লাগলে পরিবেশ সংরক্ষণ করা এটি একটি অন্যতম কার্যকরী পদ্ধতি। গাছ লাগিয়ে
বনায়ন সৃষ্টি করার মাধ্যমে বায়ুর গুণগত মান উন্নত করা যায়। গাছ পরিবেশ থেকে
কার্বন-ডাই-অক্সাইড শোষণ করে অক্সিজেন উৎপন্ন করে। যার ফলে পরিবেশের দূষণ রোধ করা
সম্ভব হয়। এছাড়াও গাছ তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। কারণ গাছ থেকে তৈরি হওয়া
ছায়া আমাদের পরিবেশের তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করে থাকে।
গাছ আমাদের মাটির ক্ষয় রোধ করে যার ফলে অতিবৃষ্টি বা বন্যার কারণে মাটির
ক্ষয় রোধ হতে রক্ষা পাওয়া যায় বিশেষ করে এটি ঢালু জাগা কিংবা পাহাড়ের গাছ
লাগানোর ফলে ভূমিধস এর মত সমস্যা থেকে কার্যকরী সমাধান পাওয়া যায়। গাছ পরিবেশে
জন্য অনেক উপকারী এটি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কমাতে পারে। এছাড়াও গাছ জল
ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে এবং বন্যপ্রাণী বাসস্থান হিসাবে অনেক কার্যকর
ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই গাছ লাগে পরিবেশ সংরক্ষণ করা এটি অন্যতম একটি
উপায়। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে পরিবেশ সংরক্ষণের ১০টি উপায়
মেনে কিভাবে পরিবেশ সংরক্ষণ করা যাবে।
পরিবেশ সংরক্ষণে নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার
পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি
উপায় গুলোর মধ্যে পড়ে। কারণ আমরা জানি প্রাকৃতিক খনিজ পদার্থ বা সম্পদের
নির্দিষ্ট একটি পরিমান রয়েছে। যার অতিরিক্ত ব্যবহার খুব তাড়াতাড়ি খনিজ সম্পদের
অভাব দেখা দিবে। তাই অতিরিক্ত খনিজ সম্পদ ব্যবহার না করে আমাদেরকে নবায়নযোগ্য
শক্তির ব্যবহার সম্পর্কে জানতে হবে এবং এর ব্যবহার করতে হবে।
এর ফলে যেমন আমাদের পরিবেশের ভারসাম্য ঠিক থাকবে তেমনিভাবে আমাদের খনিজ সম্পদ
অতিরিক্ত ব্যাবহার থেকে রক্ষা পাবে এবং প্রাকৃতিক সম্পদ হিসেবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের
জন্য কার্যকরী হবে। এছাড়াও নবায়নযোগ্য শক্তি বারবার ব্যবহার করা সম্ভব হয়ে
থাকে। নবায়নযোগ্য শক্তির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে সৌরশক্তি, পানি শক্তি বা বায়ু
শক্তি। এই শক্তিগুলো ব্যবহার করে আমরা আমাদের প্রাকৃতিক সম্পদের উপর থেকে চাপ
কমাতে পারবো। তাই আমাদের উচিত পরিবেশ সংরক্ষণে সবসময় প্রাকৃতিক সম্পদের উপর
নির্ভরশীল না হয়ে নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার করা।
পরিবেশ সংরক্ষণে পানির সংরক্ষণ করা
পানির অপর নাম জীবন এটি আমরা সবাই জানি কারন পানি ছাড়া আমরা কোন কিছুই কল্পনা
করতে পারি না। পানি ছাড়া যেমন কোন মানুষের প্রাণ বাঁচে না তেমনি ভাবেও পানি
ছাড়া পরিবেশ রক্ষা করা সম্ভব না। তাই আমাদের প্রাণের অপব্যবহার কমিয়ে পানের
সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য পানি সংরক্ষণ করা অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ একটি পদ্ধতি। আমরা বর্ষাকালে যদি পানের সংরক্ষণ করে থাকে তাহলে সেটি
আমরা অতি খরা কিংবা অনাবৃষ্টিতে ব্যবহার করে পানির চাহিদা মেটাতে পারবো।
যার ফলে পরিবেশের ভারসাম্য বজায় থাকবে এবং এর ফলে ভূগর্ভ পানির উপর চাপ কমে
আসবে। পানি সংরক্ষণ করার জন্য আমরা পুকুর কিংবা জলাশয় ব্যবহার করে এর সংরক্ষণ
করতে পারি। পানি সংরক্ষণ করার ফলে যখন অনাবৃষ্টি বা খরা দেখা দিবে তখন
সংরক্ষণ করা পানি ব্যবহার করে আমরা কৃষি কাজেও ব্যবহার করতে পারব এবং আমাদের
দৈনন্দিন কাজেও প্রয়োজন মিটাতে এ পানির ব্যবহার করতে পারবে। তাই পানির সংরক্ষণ
করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপায় হতে পারে পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য।
কৃষি খাতে জৈব সারের ব্যবহার
পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য কৃষি খাতে জৈব সারের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি
বিষয়। আমাদের বর্তমানে কৃষি খাতে দিন দিন জৈব সারের ব্যবহার কমে রাসায়নিক সারের
ব্যবহার বেড়ে যাচ্ছে। যার ফলে মাটি দূষণ এবং পানি দূষণ হচ্ছে। রাসায়নিক
সার ব্যবহার করার ফলে আমাদের পরিবেশের চরম ক্ষতি হয়ে থাকে যার ফলে জলসা গুলোতে
মাছ জন্ম নেয় না ভালোমতো এবং আমরা অর্গানিক খাবার থেকে দূরে
সরে যাচ্ছি।
কৃষি খাতে জৈব সারের ব্যবহার করার ফলে পরিবেশের ভারসাম্য যেমন ঠিক থাকে তেমনি
ভাবে আমরা পুষ্টিগুনে ভরা খাবার গ্রহণ করতে পারি। রাসায়নিক সার ব্যবহার করার ফলে
আমাদের দিন দিন মাটির উর্বর্তন নষ্ট হচ্ছে যা পরবর্তী জন্য অনেক
হুমকিস্বরূপ। তাই কৃষিখাতে রাসায়নিক সারের বিকল্প হিসাবে ব্যবহার করতে হবে।
পরিবেশ সংরক্ষণে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা উন্নয়ন করা
পরিবেশ সংরক্ষণে বর্জ্য ব্যবস্থার উন্নয়ন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ।
কারণ যেখানে সেখানে যদি বর্জ্য খেলে তাহলে আমাদের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা হয়
না। তেমনি ভাবে যেখানে সেখানে বর্জ্য ফেললে পরিবেশ দূষিত হয়। পরিবেশ দূষিত
হলে নানারকম রোগ জীবাণু ছড়িয়ে পড়ে যা মানব সভ্যতা কিংবা অন্যান্য জীবজন্তুর
জন্য হুমকি। তাই পরিবেশ সংরক্ষণে বর্জ্য নিষ্কাশন ব্যবস্থার উন্নয়ন করা
অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। তাই যেখানে সেখানে বর্জ্য পদার্থ না খেলে বর্জ্য
পদার্থ ফেলার জন্য নির্দিষ্ট একটি জায়গা এবং পরবর্তীতে এটি সঠিক ব্যবস্থার
মাধ্যমে বর্জ্য পদার্থ ধ্বংস করতে হবে। তাই পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য বর্জ্য পদার্থ
ব্যবস্থার উন্নয়ন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ।
শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা পরিবেশ সংরক্ষণে
পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য শিক্ষা এবং সচেতনতার বৃদ্ধি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি
কাজ। শিক্ষার সচেতনতা বৃদ্ধি করার ফলে পরিবেশের ভারসাম্য কিভাবে রক্ষা করা যায়
পরিবেশ কিভাবে সংরক্ষণ করা যায় এগুলো প্রান্তিক পর্যায়ের সাধারণ মানুষের কাছে
পর্যন্ত পৌঁছে দিতে হবে। যারা পরিবেশের ক্ষতি করে কিংবা পরিবেশ দূষণের সাথে
সম্পৃক্ত যে যে কারণগুলোর ফলে পরিবেশ দূষণ হয় সেগুলো থেকে মানুষকে দূরে রাখার
জন্য শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ।
যেসব এলাকায় পরিবেশ দূষণ হয় যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক সেসব এলাকায় শিক্ষা
এবং সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে। কারণ শিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করার ফলে পরিবেশের
ভারসাম্য রক্ষা করা এবং যে কারণে পরিবেশের ক্ষতি হচ্ছে এবং এর পরবর্তী ক্ষতিগুলো
কিভাবে হতে পারে এবং পরবর্তী প্রজন্মের জন্য এটা কিভাবে হুমকিস্বরূপ হতে পারে
সেগুলো জনগণের মাঝে তুলে ধরা। তাই পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য শিক্ষা এবং সচেতনতা
বৃদ্ধি করার বিকল্প হিসেবে অন্য কোন কিছু চিন্তা করা যায় না।
যেকোনো ধরনের দূষণ রোধ করা
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করার জন্য যেকোনো ধরনের দূষণ রোধ করতে হবে। দূষণ রোধ না
করা গেলে পরিবেশ সংরক্ষণ করা অসম্ভব হয়ে যাবে। তাই পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য যেকোনো
ধরনের দূষণ রোধের করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। যেকোনো ধরনের দূষণ রোধ
করার জন্য আমাদের জনসচেতনতার পাশাপাশি কাজ করে যেতে হবে যেন দূষণ না হয়। যেমন
পানি দূষণ থেকে পরিবেশকে বাঁচাতে পানিতে ময়লা আবর্জনা খেলা যাবে না।
পানিতে রাসায়নিক সার প্রয়োগ করা থেকে বিরত থাকতে হবে। এছাড়াও মাটি দূষণ
রোধে জৈব সার ব্যবহার করতে হবে রাসায়নিক সারের বিকল্প হিসেবে। মাটি দূষণ
হিসেবে অত্যন্ত কার্যকরের ভূমিকা পালন করে থাকে প্লাস্টিকের পণ্য। তাই মাটি এবং
পরিবেশ দূষণে প্লাস্টিকের পণ্য ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকতে হবে। রক্ষা করে
থাকে বাতাস আর এ বাতাস দূষণ হয়ে থাকে নানা কারণে। এ বাতাস দূষণের ফলে আমাদের
বাতাসে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায় যার ফলে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি হয়ে
থাকে বাতাস দূষিত হয় মূলত কলকারখানা থেকে তৈরি কালো ধোয়ার কারণে। তাই এগুলো
রোধ করার জন্য আমাদের কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
বন্যপ্রানী এবং প্রাকৃতিক বাসস্থান সংরক্ষণ করা
পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য বন্যপ্রাণী এবং প্রাকৃতিক বাসস্থানগুলো সংরক্ষণ করতে হবে।
কারণ বন্যপ্রাণী আমাদের পরিবেশে অনেক উপকার করে থাকে। তাই বন্যপ্রাণী আমাদের
সংরক্ষণ এবং তাদের বাঁচিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
এছাড়াও প্রাকৃতিক বাসস্থান সংরক্ষণ করতে হবে যার ফলে প্রকৃতিতে থাকা প্রাণী গুলো
যেন খুব সহজে এসব বাসস্থানে আশ্রয় গ্রহণ করতে পারে এবং তাদের জীবন বাঁচিয়ে
রাখতে পারে।
আরো পড়ুনঃ টিউলিপ ফুলের বাংলা নাম - টিউলিপ ফুলের ইতিহাস
তাই বন্যপ্রাণী এবং প্রাকৃতিক বাসস্থান সংরক্ষণ করার গুরুত্ব অপরিসীম পরিবেশ
সংরক্ষণের জন্য। কারণ বন্যপ্রাণী এবং প্রাকৃতিক বাসস্থান আমাদের পরিবেশ ভারসাম্য
রক্ষার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। তাই আমাদের উচিত
পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য এসব সংরক্ষণ করা। সেজন্য আমাদের পরিবেশ
সংরক্ষণের ১০টি উপায় জেনে রাখা দরকার।
শেষ কথা
আমাদের পরিবেশকে সুন্দর রাখতে পরিবেশ সংরক্ষণের জন্য বিভিন্ন উপায় রয়েছে
যেগুলোর মাধ্যমে আমরা আমাদের পরিবেশকে সুন্দর করে সাজাতে পারব। এছাড়াও পরিবেশ
দূষণ থেকে আমাদের পরিবেশকে রক্ষা করতে পারবেন। আশা করি আজকের আর্টিকেল এর মাধ্যমে
আপনারা পরিবেশ সংরক্ষণের ১০টি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে
পেরেছে। এরকম আরো তথ্যমূলক আর্টিকেল করতে চাইলে আমাদের ওয়েবসাইটটি ফলো করতে
থাকুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url