কিডনিতে পাথর হওয়ার কারণ
কিন্তু আমরা অনেকেই কিডনিতে পাথর রোগ সম্পর্কে তেমন কোন ধারণা রাখি না। সাধারণত বেশিরভাগ মানুষ এই রোগটিকে অবহেলা করে থাকি। তাই আজকের আর্টিকেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার কারণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে।
পেজ সূচিপত্রঃ কিডনিতে পাথর হওয়ার কারণ
- কিডনিতে পাথর হওয়ার কারণ
- কিডনি পাথর প্রতিরোধ করার উপায়
- কিডনি পাথর হলে করণীয়
- কিডনি পাথর হওয়ার লক্ষণ
- কিডনি পাথর হলে কি কি সমস্যা হয়
- কিডনিতে পাথরের সাইজ কত বড় হলে অপারেশন করতে হয়
- কোন খাবার কিডনিতে পাথর গলাতে সাহায্য করে
- কিডনিতে পাথর হলে কোন ব্যায়াম করতে হবে
- কিডনিতে পাথরে কোন ওষুধ খেতে হবে
- আমাদের শেষ কথা
কিডনিতে পাথর হওয়ার কারণ
কিডনিতে পাথর হওয়ার কারণ সম্পর্কে আপনাদের বেশ কিছু তথ্য সম্পর্কে জানব। এ তথ্য গুলো সম্পর্কে আপনি জানতে পারলে অবশ্যই কিডনিতে পাথর কিভাবে হয় সে বিষয়ে জানতে পারবেন। কিডনি পাথর একটি মারাত্মক রোগ। বর্তমান সময়ে কিডনি রোগে আক্রান্ত অনেক ব্যক্তি রয়েছে যাদের কিডনির বিভিন্ন সমস্যা হয়ে থাকে তার মধ্যে একটি হল কিডনিতে পাথর হওয়া। তাই আমাদের প্রত্যেকের জেনে নেওয়া উচিত যে কিডনিতে পাথর হলে কোন কারণে হয়?
আরো পড়ুনঃ নাকের এলার্জি দূর করার ঘরোয়া উপায়
আমাদের শরীরে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেশি দেখা দিয়ে থাকে যখন আমাদের কিডনিতে পাথর গঠনকারী পদার্থ যখন প্রস্রাবে নির্গত হয় এবং প্রস্রাবের পরিমাণ কমে যাওয়া। এ কার্যক্রমটি কিডনিতে পাথর তৈরি করতে সাহায্য করে।
- তরল খাদ্য কম খাওয়া, এবং পানির পরিমাণ কম খাওয়া।
- অতিরিক্ত বা কঠোর ব্যায়ামের কারনে হাইড্রেশন।
- প্রস্রাবের সময় যেকোনো ধরনের বাধা হওয়া।
- বিপাকের অস্বাভাবিকতার কারণে প্রস্রাবের সংমিশ্রণে পরিবর্তন।
- মূত্রনালীর সংক্রমণ, উচ্চ প্রোটিন যুক্ত খাদ্য গ্রহণ করা।
- ভিটামিন ডি উচ্চমাত্রায় গ্রহণ করা, চিনি বা লবণ অতিরিক্ত গ্রহণ করা।
- অক্সালেটযুক্ত খাদ্য গ্রহণ করা যেমন পালং শাক।
কিডনি পাথর প্রতিরোধ করার উপায়
কিডনি পাথর প্রতিরোধ করার উপায় সম্পর্কে আমাদের জেনে থাকা জরুরী। কারণ কিডনি পাথর সমস্যাটা প্রায়ই আমাদের অনেকেরই দেখা দিয়ে থাকে তাই এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে আমরা যদি কিডনি পাথর প্রতিরোধ করার উপায় গুলো জেনে থাকি তাহলে আমরা এ সমস্যা থেকে খুব সহজেই মুক্তি পেতে পারি। তাই আমরা যারা কিডনি পাথর সমস্যায় ভুগছি তারা কিডনি পাথর প্রতিরোধ করার উপায় গুলো সম্পর্কে জেনে নেই। ঘরোয়া বেশ কয়েকটি উপায় রয়েছে যে উপায় গুলো ব্যবহার করলে আপনি খুব সহজেই কিডনি পাথর প্রতিরোধ করতে পারবেন।
পর্যাপ্ত পরিমাণে পানিঃ কিডনিতে পাথর হলে আপনাকে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে কিডনি কখনোই শুকানো যাবে না এতে করে কিডনি পাথর আরো জটিল আকার ধারণ করতে পারে তাই যত সম্ভব পানি পান করুন। অতিরিক্ত পানি পান করার ফলে আপনার কিডনিতে ছোট ছোট পাথর বের করতে সাহায্য করবে।
তুলসী পাতার রসঃ কিডনি পাথর প্রতিরোধ করতে হলে প্রতিদিন দুই বেলা তুলসী পাতা রস সেবন করুন কারণ তুলসী পাতায় রয়েছে কিডনি পাথর ধ্বংস করার বিশেষ ক্ষমতা। প্রতিদিন অন্তত দুইটি করে পাতা চিবিয়ে অথবা তুলসির চা পান করুন।
লেবু পানিঃ কিডনি পাথর প্রতিরোধে লেবু পানি বিশেষ উপকারী প্রতিদিন সকালে খালি পেটে যদি আপনি লেবু পানি অথবা লেবুর রস পান করেন তাহলে কিডনি পাথর থেকে মুক্তি পেতে পারেন। কারণ লেবুতে রয়েছে সাইট্রিক অ্যাসিড ক্যালসিয়ামজাত পাথর তৈরিতে বাধা সৃষ্টি করে।
ডালিমের রসঃ কিডনি পাথর অপসারণ করতে প্রতিদিন ডালিমের রস খেতে পারেন। কারণ ডালিমে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। পাশাপাশি শরীরের ক্ষতিকর টনিক্সগুলো বের করে থাকে।
আপেল সিডার ভিনিগারঃ প্রতিদিন আপেল সিডার ভিনিগার পানির সাথে মিশিয়ে খেলে কিডনি পাথর ধ্বংস হয়। প্রতিদিন এক কাপ ভিনিগারের সাথে দুই চামচ পানি মিশিয়ে খেলে অনেক উপকার পাবেন।আপেল সিডার ভিনিগারে রয়েছে অ্যাসিটিক অ্যাসিড কিডনিতে পাথর দূর করে এবং ব্যথা কমাতেও সাহায্য করে।
কিডনি পাথর হলে করণীয়
কিডনিতে পাথর হওয়ার কারণ ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি। কিন্তু আমরা অনেকেই কিডনি পাথর হলে করণীয় সম্পর্কে অজানা। কিডনি পাথর সমস্যা হলে বেশ কিছু করণীয় আছে এই করণীয় গুলো যদি আমরা মানতে পারি তাহলে খুব সহজেই আমরা কিডনি পাথর থেকে রেহাই পাব। তাই দেরি না করে চলুন আমরা কিডনি পাথর হলে করণীয় কি সে বিষয়ে জেনে নিন। কিডনিতে পাথর সমস্যাটি অনেকের ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।
আপনি যদি কিডনিতে পাথরের প্রকার ভিত্তি করে আপনার পাথর গঠন ও আকার কমাতে এবং পাথর বের করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে খাদ্য তালিকায় পরিবর্তন আনতে হবে। কিডনি পাথরের প্রধান কারণ হলো আমাদের খাদ্য অভ্যাস তাই আমাদের খাদ্য অভ্যাস যদি সঠিক নিয়মে আনতে পারি তাহলে আমরা এই কিডনি পাথর প্রতিরোধ করতে পারব। তাই চলুন আমরা প্রতিদিনের খাদ্য তালিকা সম্পর্কে সচেতন হয়।
- প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় অতিরিক্ত লবণ গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন। পাশাপাশি প্রক্রিয়াজাতকরণ খাবার আচার ও ফাস্টফুড থেকে দূরে থাকুন।
- অল্প পরিমাণে প্রাণীর উত্স থেকে প্রোটিনযুক্ত খাদ্য গ্রহণ করুন। প্রোটিনের সঠিক চাহিদা মেটাতে উদ্ভিদ জাতীয় খাবার যেমন বাদাম, সয়া ফুড, লেগুম, সূর্যমুখী বীজ ইত্যাদি খেতে পারেন।
- অক্সালেট সমৃদ্ধ খাবার যেমন পালং শাক, বীট, গমের জীবাণু, চিনাবাদাম ইত্যাদি পরিহার করা। পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার গ্রহণ করা। প্রস্রাব প্রবাহে বাধা অথবা সংক্রমণ থাকলে দূত চিকিৎসা করতে হবে।
- ইউরিক অ্যাসিড থেকে যদি পাথর হয় তাহলে লাল মাংস খাওয়া কমাতে হবে। অতিরিক্ত পরিমাণে ভিটামিন সি যা শরীরে অক্সালেটে পরিণত করে পাথর গঠনের সাহায্য করে। এ সময় ভিটামিন সি স্বল্প পরিমাণে গ্রহণ করুন। গ্রিন টি, ক্র্যানবেরি জুস পান করুন।
কিডনি পাথর হওয়ার লক্ষণ
কিডনি পাথর হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে আজকে আপনাদের জানাবো। বর্তমান সময়ে কিডনি পাথর একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিডনি পাথরের যারা ভুগছেন তাদের বিভিন্ন লক্ষণ দেখা দিয়ে থাকে। প্রতিটি রোগের বেশ কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায় আর এই লক্ষণগুলো দেখাইয়া আমরা একটি রোগ নির্ণয় করতে পারি। আপনি যদি কিডনিতে পাথর বাড়িতে বসে থেকে নির্ণয় করতে চান তাহলে আপনাকে এই রোগের লক্ষণ গুলো সম্পর্কে জানতে হবে।
- প্রসাবে রক্তের উপস্থিতি, বমি বমি ভাব।
- মূত্রনালীতে সংক্রমণের কারণে জ্বর এবং ঠান্ডা লাগা।
- প্রস্রাব করতে অসুবিধা হওয়া বা প্রস্রাবের ব্যাঘাত ঘটা।
- পিঠে ব্যাথা। তলপেটে ব্যথা।
- পুরুষদের পেনাইল বা টেস্টিকুলার ব্যথা।
কিডনি পাথর হলে কি কি সমস্যা হয়
কিডনি পাথর হলে কি কি সমস্যা হয়? সে বিষয়ে জানব। কিডনি সমস্যা একটি মারাত্মক জটিল রোগ। কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এর সাথে বেড়ে চলেছে শারীরিক বিভিন্ন সমস্যা। যেকোনো রোগ থেকে বাঁচতে হলে আমাদেরকে প্রথমেই সেই রোগ সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে। কিডনিতে পাথর হলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা প্রকাশ পায়। চলুন সমস্যাগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
- শারীরিক অক্ষমতা।
- পিঠে ও কোমরে ব্যথা।
- প্রস্রাবের জড়তা।
- প্রস্রাবের সাথে রক্ত।
- ব্যথার সাথে বমি বমি ভাব।
- প্রস্রাবের রং পরিবর্তন।
- মূত্রনালীতে সংক্রমণ।
কিডনিতে পাথরের সাইজ কত বড় হলে অপারেশন করতে হয়
কিডনিতে পাথর হওয়ার কারণ গুলো জানার পাশাপাশি কিডনিতে পাথরের সাইজ কত বড় হলে অপারেশন করতে হবে? সাধারণত এই তথ্যটি সম্পর্কেও জেনে নেওয়া উচিত। যারা কিডনিতে পাথর সমস্যায় ভুগছেন তারা অনেকেই কিডনি পাথর অপারেশন সম্পর্কে আগে থেকেই সজাগ না হয়ে থাকার কারণে বিভিন্ন বিপদের সম্মুখীন হয়ে থাকেন। কিডনিতে পাথর একটি মারাত্মক রোগ এ রোগ থেকে মুক্তি পেতে হলে এবং কিডনিতে পাথরের সাইজ কত বড় হলে অপারেশন করতে হয়? সে বিষয়ে জেনে নিন।
আরো পড়ুনঃ মানসিক রোগের শারীরিক লক্ষণ কি কি
যেসব রোগীরা কিডনি পাথরে আক্রান্ত তারা কিডনি পাথরের অপারেশন করতে হলে তাদের পেটের কিডনি পাথরের সাইজ ৫ মিলিমিটারের চেয়ে বড় হতে হবে এবং এই পাথর যদি ক্রমাগত ব্যথা এবং বড় হতে থাকে তাহলে অবশ্যই এটি অস্ত্র পাচারের মাধ্যমে অপসারণ করা উচিত। এটি যদি অতিরিক্ত বড় হয়ে যায় তাহলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই এই রোগের লক্ষণ গুলো ভালোভাবে জেনে রোগ নির্ণয় করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ওষুধ খেয়ে সমস্যার সমাধান করা।
কোন খাবার কিডনিতে পাথর গলাতে সাহায্য করে
কোন খাবার কিডনিতে পাথর গলাতে সাহায্য করে? আজকের আর্টিকেলে আমরা এ বিষয়টি জেনে নেব। বিভিন্ন খাবার রয়েছে যে খাবার গুলো আমাদের শরীরে কিডনি পাথর বৃদ্ধি করে থাকে ঠিক তেমনি কিছু খাবার রয়েছে যে খাবার গুলো খেলে কিডনিতে পাথর গলাতে সাহায্য করে চলুন সে খাবার গুলো সম্পর্কে জেনে নিন। ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি জাতীয় খাবার গুলো খাদ্য তালিকায় রাখুন। কারণ এই খাবারগুলো কিডনি পাথর সমস্যায় জন্য অত্যন্ত জরুরী।
আমাদের শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দিলে অক্সালেট বাড়তে পারে। আর এই অক্সালেট কিন্তু কিডনি স্টোন তৈরি জন্য বিশেষভাবে কাজ করে থাকে। ক্যালসিয়াম জাতীয় খাবার গুলো আপনাকে খাবারের মাধ্যমে গ্রহণ করতে হবে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় দুধ, দই এবং ডাল জাতীয় শস্য খাওয়ার চেষ্টা করুন। পাশাপাশি খাদ্য তালিকায় সবুজ শাকসবজি ও রাখার চেষ্টা করুন। কিডনির পাথর ঝুঁকি কমাতে ভিটামিন ডি ও গুরুত্বপূর্ণ তাই খাদ্য তালিকায় ভিটামিন ডি জাতীয় মাশরুম, চিজ স্যালমন ইত্যাদি গ্রহণ করুন।
কিডনিতে পাথর হলে কোন ব্যায়াম করতে হবে
কিডনিতে পাথর হলে কোন ব্যায়াম করতে হবে? বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে প্রতিদিন নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত। আপনার শরীরকে সবসময় সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে। আপনার যদি কিডনি পাথর হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই কিছু ব্যায়াম করতে হবে। কিডনি পাথর থেকে রেহাই পেতে প্রতিদিন নিয়মিত হাইড্রেট ব্যায়ামগুলো করা জরুরি। এর মধ্যে উত্তম হলো প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা এবং হাঁটাহাঁটি করা। কারণ পানি আমাদের কিডনিকে সচল রাখতে সাহায্য করে এবং হাঁটাহাঁটির মাধ্যমে কিডনির শোষণ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে, প্রস্রাব সঠিকভাবে নির্গত হতে সাহায্য করে। কিডনিতে থাকা ক্ষতিকর টনিক্স গুলো খুব সহজেই বের হয়ে যায়।
কিডনিতে পাথরে কোন ওষুধ খেতে হবে
কিডনিতে পাথরে কোন ওষুধ খেতে হবে? আজকে আর্টিকেলে আপনারা সঠিক ভাবে জানতে পারবেন। কিডনিতে পাথর হলে আমরা বিভিন্ন ওষুধ খেয়ে থাকি কিন্তু সঠিক ফলাফল পায় না সঠিক ফলাফল পেতে হলে অবশ্যই আমাদের কিডনি পাথরের সঠিক ঔষধ খেতে হবে। গ্রীষ্মকালে যারা গরমে কাজ করে থাকেন এবং পাশাপাশি পানি কম খেয়ে থাকেন তাদের কিডনি পাথরের ঝুঁকি বেশি থাকে। পাশাপাশি মূত্রপ্রবাহে সংক্রমণ ও বাধা।
তাই আমাদের কিডনি পাথর থেকে মুক্তি পেতে এ সময় পর্যাপ্ত এবং পরিমাণে পানি ও ব্যথা নাশক ওষুধ সেবন করা উচিত। ওভার-দ্য-কাউন্টার ব্যথানাশক ওষুধ খাওয়া উচিত। তবে নিজে থেকে কোন ধরনের ওষুধ খাওয়া উচিত নয়। যদি কোন ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন হয় তাহলে অবশ্যই সেটি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খাওয়া প্রয়োজন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোন ওষুধ খাওয়া আমাদের স্বাস্থ্যের জন্যই মারাত্মক ক্ষতি করা।
আমাদের শেষ কথা
কিডনিতে পাথর হওয়ার কারণ নিয়ে আলোচনা শুরু করে বিস্তারিত ভাবে এই রোগ সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি এই রোগের একজন রোগী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার উচিত আমাদের আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে করা। কারণ আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলে আমরা কিডনিতে পাথর সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। যেহেতু এটি মারাত্মক একটি রোগ দেয় আমাদের প্রত্যেকের এই রোগ সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত।
এতক্ষণ আমাদের আর্টিকেলের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক বিষয় নিয়মিত জানতে হলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এই ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url