সিটি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম

 সিটি ব্যাংক একাউন্টের সুবিধা সমূহসিটি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম আমরা অনেকেই জানিনা যার ফলে আমাদের নিজেদের একাউন্টে কত ব্যালেন্স আছে এ বিষয়টি নিজেরাই দেখতে পারি না। কয়েকটি পদ্ধতি অনুসরণ করে আপনি অ্যাকাউন্ট চেক করতে পারবেন।
সিটি-ব্যাংক-একাউন্ট-চেক-করার-নিয়ম

আমাদের অর্থ সুরক্ষার জন্য অবশ্যই একাউন্টে কত টাকা আছে এ বিষয় গুলো জেনে রাখতে হবে। অ্যাকাউন্ট খোলার পরে সিটি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম অনুসরণ করে দেখে নিতে হবে।

পেজ সূচিপত্রঃ সিটি ব্যাংক একাউন্ট কিভাবে চেক করে তার নিয়ম

সিটি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম

সিটি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম জানতে হলে আমাদের আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়তে হবে। আপনার যদি সিটি ব্যাংকে কোন একাউন্ট থাকে তাহলেই আপনি অ্যাকাউন্ট চেক করতে পারবেন যদি আপনার কোন অ্যাকাউন্টই না থাকে তাহলে যত চেক করেন না কেন কখনো একাউন্ট খুঁজে পাবেন না। তাই প্রথমে আপনাকে সিটি ব্যাংকে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে। অ্যাকাউন্ট তৈরি করার নিয়ম খুবই সহজ।

আরো পড়ুনঃ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নেওয়ার নতুন পদ্ধতি

অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পরে যদি আপনি দেখতে চান আপনার একাউন্টে কত টাকা আছে? অথবা আপনার একাউন্ট খোলা হয়েছে কিনা এ বিষয়টি জানতে চান তাহলে আপনাকে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নাম্বার মনে রাখতে হবে। আমরা যখন একাউন্ট তৈরি করি তখন প্রয়োজনীয় তথ্যগুলোর মধ্যে আমাদের মোবাইল নাম্বার দেই। কারণ ব্যাংকের বিভিন্ন ধরনের তথ্য আমাদের এই মোবাইল নাম্বারের মাধ্যমে জানানো হয়।

আপনার মোবাইল নাম্বারে আপনার ব্যাংক একাউন্ট নম্বর জানিয়ে দেওয়া হবে মেসেজ করে। এখন আপনি এই মেসেজটি নিয়ে যদি আপনার নিকটতম সিটি ব্যাংকে গিয়ে কর্মকর্তাদের দেখান এবং আপনার একাউন্টটি চেক করতে বলেন তাহলে তারা এক মিনিটের মধ্যে আপনার একাউন্ট চেক করে দিয়ে দেবে। তাছাড়া আপনি যদি স্মার্টফোন ব্যবহারকারী হন তাহলে খুব সহজেই সিটি ব্যাংক এপ্লিকেশন ডাউনলোড করে নিজের একাউন্ট চেক করতে পারবেন।

কিভাবে সিটি ব্যাংক একাউন্টের ব্যালেন্স চেক করবেন

কিভাবে সিটি ব্যাংক একাউন্টের ব্যালেন্স চেক করবেন? চলুন বিষয়টি জেনে নেওয়া যাক। সরাসরি ব্যাংকে গিয়ে কিভাবে অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স চেক করবেন এ বিষয়টি ইতিমধ্যেই জানিয়েছি। এখন আপনাদের সাথে শেয়ার করব আপনি কিভাবে ঘরে বসেই অনলাইনের মাধ্যমে আপনার সিটি ব্যাংক একাউন্টের ব্যালেন্স চেক করবেন? সিটি ব্যাংকের নিজস্ব ওয়েবসাইট অথবা এপ্লিকেশন দিয়ে ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন।

  • প্রথমে আপনাকে আপনার ইন্টারনেট ব্রাউজার যেতে হবে এরপরে Citibank.com এর মধ্যে প্রবেশ করতে হবে। সাধারণত এখান থেকে আপনার একাউন্টের মধ্যে সাইন ইন করতে হবে এরপরে ব্যাংকিং নির্বাচন করতে হবে।
  • আপনার অনলাইন অ্যাক্সেস সেট আপ করার জন্য বোতামের উপরে ক্লিক করতে হবে। সাধারণত এর পরে সিটিব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নম্বর সহ আপনার সিটিব্যাংক এটিএম কার্ড নম্বর এবং পিন লিখুন লিখে নেক্সট বাটনের উপরে ক্লিক করতে হবে।
  • অনলাইন ব্যাংকিং ব্যবহার করার জন্য আপনাকে ব্যবহারকারীর নাম পাসওয়ার্ড নির্বাচন করতে হবে। সাধারণত এমন একটি পাসওয়ার্ড দিতে হবে যেটি আপনার মনে থাকে। তাই সহজ পাসওয়ার্ড দেওয়ার চেষ্টা করুন তবে খুবই সহজ দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
  • এরপরে আবার আপনাকে আপনার একাউন্টের মধ্যে সাইন ইন করতে হবে। এর জন্য আপনার অ্যাকাউন্ট নাম্বার এবং পাসওয়ার্ড লিখতে হবে যা ইতিমধ্যেই আপনি সেট করেছেন। আপনার একাউন্ট ব্যালেন্স এবং সাম্প্রতিক লেনদেন দেখার জন্য ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ক্লিক করতে হবে।

সিটি ব্যাংক চেক একাউন্ট কিভাবে বন্ধ করব

সিটি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি। আপনি এই দুইটি পদ্ধতি অনুসরণ করে খুব সহজেই আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট চেক করতে পারবেন। এখন বিষয় হচ্ছে আপনি যদি টাকা লেনদেন করার জন্য চেক ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় কিভাবে আপনি চেক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করবেন? সাধারণত আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ এই বিষয়টি সম্পর্কে অজানা।

আপনি যদি চেকের মাধ্যমে আর লেনদেন করতে না চান তাহলে আপনার উচিত সরাসরি সিটি ব্যাংকে গিয়ে যোগাযোগ করা এবং তাদেরকে আপনার চেকটি ফেরত দিয়ে দেওয়া। কারণ চেক ফেরত না দিলে অনেক সময় নকল চেক এর মাধ্যমে আপনার একাউন্ট থেকে টাকা উত্তোলন হয়ে যেতে পারে এবং আপনি আর এই একাউন্টটি ব্যবহার করবেন না এ বিষয়ে তাদেরকে জানানো। এর পরবর্তী ব্যবস্থা কি নিতে হবে সাধারণত তারাই বলে দেবে।

সিটি ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম

সিটি ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম জানার পরে আমাদেরকে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ কিভাবে সিটি ব্যাংক একাউন্ট খুলে এ বিষয়টি না জেনেই অ্যাকাউন্ট খুলতে চলে যায়। যার ফলে বিভিন্ন ধরনের প্রতারণার শিকার হয়ে থাকে। বিশেষ করে যারা এ বিষয়ে কোন ধরনের তথ্য যায় না তাদের কাছে টাকা দাবি করা হয়ে থাকে। তাই আমাদের প্রত্যেকের উচিত সিটি ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নেওয়া।

সিটি-ব্যাংক-একাউন্ট-খোলার-নিয়ম

১। আপনি যদি সিটি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমে এই ব্যাংকের নিকটতম শাখায় যোগাযোগ করতে হবে। বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় সিটি ব্যাংকের শাখা রয়েছে। যদি জেলায় না পান তাহলে বিভাগীয় শহরে অবশ্যই থাকবে। এখানে গিয়ে ব্যাংকের কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করতে হবে এবং কোন ধরনের অ্যাকাউন্ট খুলতে চাচ্ছেন এ বিষয়টি তাদেরকে জানাতে হবে।

২। এরপরে ব্যাংকের কর্মকর্তারা আপনার কাছে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য জানতে চাইবে। এই তথ্যগুলোর মধ্যে আপনার নাম এনআইডি কার্ড নম্বর, আপনার পিতা-মাতার নাম আপনার বর্তমান ঠিকানা এবং স্থায়ী ঠিকানা সহ আরো বিভিন্ন ধরনের তথ্য জানতে চাইবে। ক্ষেত্রে আপনাকে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা জন্ম নিবন্ধন দেখে এগুলো সঠিক উত্তর দিতে হবে।

৩। সাধারণত এরপরে ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য বেশ কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট লাগবে এই ডকুমেন্ট গুলো আপনাকে ব্যাংকের কর্মকর্তা চাওয়ার সাথে সাথে দিতে হবে। তাই প্রথমে আপনাকে জেনে নিতে হবে কোন অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য কোন ধরনের ডকুমেন্ট গুলো প্রয়োজন হয়। সেই ডকুমেন্ট গুলো সাথে করে নিয়ে যেতে হবে।

সিটি ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম

সিটি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম ইতিমধ্যেই জানতে পেরেছি এখন আমরা সিটি ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম সম্পর্কে আলোচনা করব। অনেক সময় আমাদেরকে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার প্রয়োজন পড়ে। যদি আপনার সিটি ব্যাংক একাউন্ট থাকে এবং আপনি এই ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করতে চান তাহলে আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। সিটি ব্যাংক একাউন্ট বন্ধ করার নিয়ম খুবই সহজ।

  • অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার জন্য আপনাকে প্রথমে ব্যাংকের শাখায় চলে যেতে হবে এবং ব্যাংকের কর্মকর্তাকে জানাতে হবে যে আপনি আপনার ব্যাংকের একাউন্টটি বন্ধ করতে চাচ্ছেন।
  • এরপর ব্যাংকের কর্মকর্তারা আপনাকে একটি ফর্ম দিবে সেটিকে পূরণ করে ব্যাংকে জমা করাতে হবে। এখানে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের তথ্য দিতে হবে।
  • আপনার একাউন্টে যদি কোন টাকা থাকে তাহলে সেই টাকা ট্রান্সফার করে নেওয়ার জন্য অন্য একাউন্টের তথ্যগুলো দিতে হবে। সেখানে বসে থেকে অন্য একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করে নিতে হবে।
  • যদি আপনি সিটি ব্যাংকের অর্থাৎ যে একাউন্ট বন্ধ করবেন সেই একাউন্টের চেকবই, ডেবিট কার্ড ব্যবহার করে থাকেন তাহলে এগুলোকে সঙ্গে সঙ্গে জমা দিতে হবে।
  • কিছু কিছু ব্যাংকে একাউন্ট বন্ধের কোন ধরনের চার্জ নেওয়া হয় না আবার কিছু কিছু ব্যাংকে নেওয়া হয়। যদি একাউন্ট বন্ধের চার্জ থাকে তাহলে সেটি দিতে হবে এবং রসিদ নিয়ে নিতে হবে।

সিটি ব্যাংকে কিভাবে টাকা জমা দিতে হয়

সিটি ব্যাংকে কিভাবে টাকা জমা দিতে হয়? চলুন এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। বিশেষ করে যারা প্রথমবারের মতো ব্যাংকে একাউন্ট তৈরি করে এবং টাকা রাখতে চাই সাধারণত তাদের জন্য এ বিষয়গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেউ মনে করে থাকে যে অনলাইন এর মাধ্যমে টাকা জমা দিতে হবে আবার কেউ মনে করে থাকে যে ব্যাংকে গিয়ে সরাসরি টাকা জমা দিতে হবে। আসলে কিভাবে সিটি ব্যাংকে নিজস্ব একাউন্টে টাকা জমা দিবেন?

আপনি যদি টাকা জমা রাখতে চান তাহলে সব থেকে সুরক্ষিত বিষয় হল আপনাকে সরাসরি ব্যাংকে চলে যেতে হবে। সেখানে গিয়ে আপনাকে আপনার একাউন্ট নাম্বার দিতে হবে। এরপরে কত টাকা জমা রাখবেন টাকা ব্যাংকের কর্মকর্তাকে দিতে হবে এবং কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে। আপনি যেই মোবাইল নাম্বার দিয়েছেন দেখবেন সেই মোবাইল নামের মেসেজ চলে আসবে যে আপনি কত টাকা জমা রাখেন।

সিটি ব্যাংকের চেক কতদিন থাকে

সিটি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম জেনেছি। এখন আপনি যদি সিটি ব্যাংকের চেক ব্যবহার করে থাকেন তাহলে আপনাকে বেশ কিছু তথ্য সম্পর্কে জানতে হয়। এই তথ্য গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো আমরা যেই সিটি ব্যাংক একাউন্টের চেক ব্যবহার করি এই চেক কতদিন পর্যন্ত স্থায়ী থাকে? একটি সাধারণ নীতি রয়েছে সেটি হল যেকোনো ধরনের চেক ডিপোজিট থেকে তহবিল তৈরি করা যেটি আমানতের দিনের পর থেকে প্রথম বছরের প্রথম দিনের পরে আপনার কাছে উপলব্ধ থাকেনা ৷ এগুলোর মধ্যে থাকে সরকারি চেক, ক্যাশিয়ারের চেক ও বিশেষ ধরনের চেক।

সিটি ব্যাংক একাউন্টের সুবিধা সমূহ

সিটি ব্যাংক একাউন্টের সুবিধা সমূহ চলুন জেনে নেওয়া যাক। প্রতিটি ব্যাংকের বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। সাধারণত আমরা যেখানে সুযোগ-সুবিধা বেশি পায় সাধারণত সেখানেই একাউন্ট তৈরি করে থাকি। এখন মূল বিষয় হচ্ছে সিটি ব্যাংকের মধ্যে যদি একাউন্ট থাকে তাহলে কোন ধরনের সুযোগ সুবিধা গুলো পাব? আপনাকে প্রথমে জানিয়ে রাখি যে সিটি ব্যাংকের বেশ কিছু সুযোগ সুবিধা রয়েছে। যেগুলো এই ব্যাংকের একাউন্টধারীদের জন্য প্রযোজ্য।

আরো পড়ুনঃ ব্যাংক একাউন্টে টাকা পাঠানোর নিয়ম

  • আপনি সিটি ব্যাংকের যে কোন একাউন্ট খুলুন না কেন আপনাকে চেকবুক ব্যবহারের সুবিধা দেওয়া হবে। সিটি ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকে আপনি চেক বুকের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
  • তাছাড়া সিটি ব্যাংকের প্রতিটি অ্যাকাউন্টের জন্য ডেবিট কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন। ডেবিট কার্ডের সুবিধা হিসেবে আপনি সকল ধরনের পণ্যের পেমেন্ট করতে পারবেন এই ডেবিট কার্ডের মাধ্যমেই।
  • সিটি ব্যাংকের আরো একটি সুবিধা রয়েছে সেটি হল সিটিমেক্স কার্ডের মাধ্যমে খরচের পরিমাণ ক্যাশব্যাক করা। সাধারণত এই কারণেই অনেক মানুষ সেটি ব্যাংকে একাউন্ট তৈরি করে। কারন এই ধরনের সুবিধা অন্যান্য ব্যাংকে তেমন পাওয়া যায় না।
  • আপনি যদি বিদ্যুৎ বিল অথবা কারেন্ট বিল দেওয়ার জন্য দীর্ঘ লাইন দিয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য সুবিধা হল সিটি ব্যাংকের সিটি টাচ ব্যবহার করে কারেন্ট বিল সহ বিভিন্ন ধরনের পেমেন্ট করতে পারবেন ঘরে বসে থেকেই অল্প সময়ের মধ্যেই।

সিটি ব্যাংকে কি স্টুডেন্ট একাউন্ট আছে

সিটি ব্যাংকে কি স্টুডেন্ট একাউন্ট আছে? এই ধরনের প্রশ্ন যদি কোন স্টুডেন্ট করে থাকে তাহলে আপনাদেরকে জানিয়ে রাখি আপনারা খুবই ভালো একটি প্রশ্ন করেছেন। কারণ বর্তমান সময়ে স্টুডেন্ট একাউন্ট এর গুরুত্ব অনেক বেশি। অনেক সময় স্টুডেন্টদের উপবৃত্তির টাকা অথবা প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ধরনের টাকা লেনদেন করার জন্য অনেক খরচ করতে হয়। যদি ব্যাংক একাউন্ট থাকে তাহলে এই খরচের পরিমাণ অনেকটাই কমে যায়।

সিটি-ব্যাংকে-কি-স্টুডেন্ট-একাউন্ট-আছে

বাংলাদেশে অনেক গুলো সরকারি এবং বেসরকারি ব্যাংক রয়েছে। আপনি যদি ভালোভাবে একটু লক্ষ্য করেন তাহলে দেখতে পাবেন যে প্রায় প্রতিটি ব্যাংকেই ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য স্টুডেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা রয়েছে। সাধারণত এই ধরনের অ্যাকাউন্ট শুধু যারা স্টুডেন্ট রয়েছে তারাই তৈরি করতে পারে। আপনাদের সুবিধার্থে জানিয়ে রাখি সিটি ব্যাংকের তিন ধরনের অ্যাকাউন্ট খোলা যায় এই তিন ধরনের মধ্যে স্টুডেন্ট একাউন্ট অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

আমাদের শেষ কথা

সিটি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম নিয়ে আলোচনা শুরু করে বিস্তারিত ভাবে সিটি ব্যাংক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। এখন বিষয় হচ্ছে আপনি যদি সিটি ব্যাংকের কোন অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে চান তাহলে আপনার উচিত আমাদের এই আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়ে নেওয়া। কারণ এখানে সিটি ব্যাংক একাউন্ট নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল নিয়মিত পড়তে হলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এই ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি। 25427

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url