চিংড়ি মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা
বিশেষ করে যারা অতিরিক্ত পরিমাণে চিংড়ি মাছ খেয়ে থাকে তাদের চিংড়ি মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে অবগত থাকা উচিত। তাহলে চলুন বিষয় গুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
পেজ সূচিপত্রঃ চিংড়ি মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা বিস্তারিত ভাবে জেনে নিন
- চিংড়ি মাছের উপকারিতা
- চিংড়ি মাছের অপকারিতা
- চিংড়ি মাছের বৈশিষ্ট্য
- চিংড়ি মাছের অর্থনৈতিক গুরুত্ব
- চিংড়ি মাছের গুরুত্ব
- চিংড়ি মাছের বৈজ্ঞানিক নাম
- চিংড়ি মাছের ইংরেজি নাম
- চিংড়ি মাছের খাবার কি
- চিংড়ি মাছ কোথায় বেশি পাওয়া যায়
- আমাদের শেষ কথা
চিংড়ি মাছের উপকারিতা
চিংড়ি মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে আলোচনা করা হবে। কিন্তু আমরা যেহেতু চিংড়ি মাছ খেতে অনেক বেশি পছন্দ করে থাকি সেহেতু চিংড়ি মাছের উপকারিতা গুলো সম্পর্কে আগে জেনে নেব। বিভিন্ন তথ্য থেকে জানা যায় যে চিংড়ি মাছের ক্ষতিকর দিকের চাইতে চিংড়ি মাছের উপকারিতা বেশি আছে। বিশেষ করে আপনি যদি চিংড়ি মাছ খেতে অতিরিক্ত পছন্দ করে থাকেন তাহলে অবশ্যই এর উপকারিতা গুলো জেনে নেবেন।
আরো পড়ুনঃ গোল মরিচের অপকারিতা - কালো গোল মরিচের উপকারিতা
- আপনি যদি নিয়মিত চিংড়ি মাছ খেতে পারেন তাহলে এটি আপনার মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখবে।
- সাধারণত আমরা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার জন্য বিভিন্ন ধরনের খাবার খেয়ে থাকি অথবা উপকরণ ব্যবহার করে থাকি। চিংড়ি মাছ খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।
- যদি আপনার শরীরে কোথাও ক্ষত বা আঘাতের চিহ্ন থাকে এবং আপনি এগুলোকে সারিয়ে তুলতে চান তাহলে চিংড়ি মাছ খেতে পারেন নিয়মিত। কারণ এই সমস্যার সমাধানে চিংড়ি মাছ সাহায্য করে।
- আমরা জানি যে ক্যান্সার মারাত্মক একটি রোগ। শরীরের যেই কোষে ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছে সাধারণত এগুলো বৃদ্ধি রোধ করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে চিংড়ি মাছের মধ্যে থাকা উপাদান সমূহ।
- নিয়মিত চিংড়ি মাছ খাওয়ার ফলে এটি আমাদের শরীরে আয়োডিনের ঘাটতি কমাতে খুবই কার্যকরী ভূমিকা রাখে। তাই এই সমস্যার সমাধানে আপনি চিংড়ি মাছ খেতে পারেন।
- আমাদের শরীরের হাড় মজবুত করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে চিংড়ি মাছ। চিংড়ি মাছের মধ্যে রয়েছে ১৪ শতাংশ ফসফরাস। যা আমাদের শরীরের হাড়ের ক্ষয়রোধ করার পাশাপাশি হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে থাকে।
- শরীরে যদি রক্তস্বল্পতা দেখা দেয় তাহলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। নিয়মিত চিংড়ি মাছ খাওয়ার ফলে এর মধ্যে থাকা ভিটামিন বি ১২ আমাদের শরীরে রক্তের চাহিদা পূরণ করে।
চিংড়ি মাছের অপকারিতা
চিংড়ি মাছের অপকারিতা সম্পর্কে এখন আলোচনা করব। যে খাবারের উপকারিতা রয়েছে
সাধারণত তার কিছু হলেও ক্ষতিকর দিক রয়েছে। যদি আপনি নিয়মিত চিংড়ি মাছ খেয়ে
থাকেন তাহলে উপকারিতা জানার পাশাপাশি আপনাকে অপকারিতা গুলো সম্পর্কেও জেনে রাখতে
হবে। কারণ অতিরিক্ত পরিমাণে চিংড়ি মাছ খেলে এই ধরনের সমস্যা গুলো প্রকাশ পায়।
তাহলে চলুন এর অপকারিতা গুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
১। আপনাদের সুবিধার্থে বলে রাখি চিংড়ি মাছের মধ্যে রয়েছে উচ্চমাত্রার
কোলেস্টেরল। কেউ যদি অতিরিক্ত পরিমাণে চিংড়ি মাছ খেয়ে থাকে তাহলে তার হৃদরোগ
থেকে শুরু করে লিভারের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
২। চিংড়ি মাছের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে এলার্জি। যাদের আগে থেকেই
এলার্জিজনিত সমস্যা রয়েছে সাধারণত তাদের চিংড়ি মাছ অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত
থাকতে হবে। না হলে এলার্জির সমস্যা অনেক বেশি বেড়ে যেতে পারে যার ফলে বিভিন্ন
ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
৩। এছাড়া চিংড়ি মাছের আর তেমন কোন ক্ষতিকর দিক নেই। সাধারণত আপনার যদি উপরের এই
সমস্যাগুলো থাকে অর্থাৎ হৃদরোগের সমস্যা থাকে অথবা এলার্জির সমস্যা থাকে তাহলে
চিংড়ি মাছ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
চিংড়ি মাছের বৈশিষ্ট্য
চিংড়ি মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে ইতিমধ্যেই বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনাদের সুবিধার্থে বলে রাখি যে চিংড়ি মাছের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য রয়েছে। সাধারণত আপনি যদি চিংড়ি মাছ চিনতে চান তাহলে এই বৈশিষ্ট্য গুলো দেখে চিনতে পারেন খুব সহজেই। বাঙালি হিসেবে আমরা চিংড়ি মাছ চিনব না এটা কখনো হতে পারে না। বাঙ্গালীদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষ চিংড়ি মাছ খেয়ে যে পছন্দ করে থাকে।
চিংড়ি মাছ চেনার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো চিংড়ি মাছের দেহ বিভিন্ন ভাবে বিভক্ত হয়ে থাকে। চিংড়ি মাছের শরীরে কোন প্রকার হিমোগ্লোবিন অর্থাৎ রক্ত থাকে না। সাধারণত এর কারণে চিংড়ি মাছের শরীরের ভেতরে সাদা এবং বাইরে সাদা হয়ে থাকে। চিংড়ি মাছের মাথায় এক জোড়া এন্টেনার মতো সুক্ষ অঙ্গ লক্ষ্য করা যায়। চিংড়ি মাছের দেহটা একটু পেছানো হয়ে থাকে। তাছাড়া চিংড়ি মাছের কোন মেরুদন্ড থাকে না।
সাধারণত বেশ কিছু মানুষ রয়েছে যারা চিংড়ি মাছ খেয়ে সমুদ্রের পোকা বলে অভিহিত করে থাকে। সাধারণত চিংড়ি মাছ নোনা এবং মিঠা দুই ধরনের পানিতে পাওয়া যায়। তবে বর্তমান সময়ে আপনি লক্ষ্য করতে পারবেন যে চিংড়ি মাছ পুকুরে চাষ করা হচ্ছে। চিংড়ি মাছের অনেকগুলো জাত রয়েছে সাধারণত এক এক জাতের চিংড়ি মাছ একেক রকম হয়ে থাকে।
চিংড়ি মাছের অর্থনৈতিক গুরুত্ব
চিংড়ি মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনেছেন। এ বিষয় গুলো জানার পাশাপাশি আমাদেরকে চিংড়ি মাছের অর্থনৈতিক গুরুত্ব সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। আপনি যদি মাছের বাজারের ধারণা রাখেন তাহলে খুব সহজেই বুঝতে পারবেন যে চিংড়ি মাছের অর্থনৈতিক গুরুত্ব কত বেশি? বর্তমান সময়ে মাছগুলোর মধ্যে সবথেকে চাহিদা সম্পন্ন মাছ হল চিংড়ি মাছ। বাংলাদেশের চাহিদা মিটিয়ে এটি বিদেশে রপ্তানি করা হয়ে থাকে।
বাংলাদেশের মাছ চাষের সবথেকে লাভজনক মাছগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো চিংড়ি মাছ।
সাধারণত তাই মাছ চাষিরা অন্যান্য মাছের চাষ বাদ দিয়ে চিংড়ি মাছ চাষ করে থাকে।
বাংলাদেশের প্রায় সকল উপকূলীয় অঞ্চলে আপনি চিংড়ি মাছের চাষ দেখতে পাবেন।
বাংলাদেশে যে সকল চিংড়ি মাছ চাষ করা হয় এগুলোর মধ্যে দুই ধরনের চিংড়ি মাছ সব
থেকে বেশি পাওয়া যায় এক হল গলদা চিংড়ি ও বাগদা চিংড়ি।
বাংলাদেশের মানুষের চাহিদা মিটিয়ে চিংড়ি মাছ বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের
পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন দেশে রপ্তানি করা হয়ে থাকে সাধারণত এখান থেকে প্রতিবছর
হাজার হাজার কোটি টাকা লাভবান হচ্ছে বাংলাদেশ সরকার। সাধারণত এই কারণেই
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে চিংড়ি মাছের গুরুত্ব রয়েছে। চিংড়ি মাছের চাহিদা এবং
গুরুত্ব রয়েছে বলেই চাষীরা চিংড়ি মাছ চাষ করার প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করছে।
চিংড়ি মাছের গুরুত্ব
চিংড়ি মাছের গুরুত্ব সম্পর্কে আশা করছি আপনারা ইতিমধ্যেই জেনেছেন। কারণ চিংড়ি মাছের মধ্যে রয়েছে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান। আর এই উপাদান গুলো আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধানে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। সাধারণত এই কারণেই চিংড়ি মাছের গুরুত্ব অন্যান্য মাছের চাইতে বেশি। তাছাড়া চিংড়ি মাছ খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়ে থাকে।
চিংড়ি মাছের মধ্যে যে সকল পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায় এগুলোর মধ্যে ভিটামিন ই যা
আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া চিংড়ি মাছ নিয়মিত
খাওয়ার ফলে এটি আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। এর
পাশাপাশি আমাদের অর্থনীতিতে এর ভূমিকা রয়েছে অনেক বেশি সাধারণত তাই চিংড়ি মাছের
গুরুত্ব অন্যান্য মাছের চাইতে বেশি হয়ে থাকে। তাছাড়া চিংড়ি মাছের মধ্যে প্রচুর
পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।
চিংড়ি মাছের বৈজ্ঞানিক নাম
চিংড়ি মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে ইতিমধ্যেই আলোচনা করা হয়েছে। সাধারণত আমাদের বিভিন্ন সময় প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয় চিংড়ি মাছের বৈজ্ঞানিক নাম কি? তা নিয়ে। সাধারণত আমরা চিংড়ি মাছ খেতে পছন্দ করি কিন্তু এই মাসের বৈজ্ঞানিক নাম সম্পর্কে আমাদের তেমন কোন ধারণা নেই বললেই চলে। কিন্তু আপনাদের সুবিধার্থে বলে রাখে যে প্রতিটি জীবের বৈজ্ঞানিক নাম রয়েছে। একই রকম ভাবে চিংড়ি মাছের বৈজ্ঞানিক নাম রয়েছে।
চিংড়ি মাছ হল সন্ধিপদী অর্থাৎ আর্থ্রোপোডা প্রাণী। স্বাদু পানিতে যে সকল চিংড়ি জন্মায় সাধারণত এগুলোকে প্যালিমন এর বিভিন্ন প্রজাতিকে একসাথে চিংড়ি বলা হয়ে থাকে। Genus Palaemon হল চিংড়ি মাছের বৈজ্ঞানিক নাম। এখন আপনাকে যদি প্রশ্ন করা হয় যে চিংড়ি মাছের বৈজ্ঞানিক নাম কি তাহলে আশা করছি আপনি খুব সহজেই এ প্রশ্নের উত্তর জানিয়ে দিতে পারবেন।
চিংড়ি মাছের ইংরেজি নাম
চিংড়ি মাছের ইংরেজি নাম কি? এই সম্পর্কে আমাদের অনেকের ধারণা নেই। আমরা ইতিমধ্যেই জেনেছি যে চিংড়ি মাছের মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান সাধারণত আমাদের বেশ কিছু জটিল রোগ সমাধানের চিংড়ি মাছের ভূমিকা রয়েছে অপরিসীম। সাধারণত আমরা শুধু চিংড়ি মাছ খেয়ে যাই কিন্তু এই মাছের বৈজ্ঞানিক নাম ইংরেজি নাম সম্পর্কে আমাদের তেমন কোন ধারণা নেই। এ বিষয়গুলো কখনো জানার চেষ্টা পর্যন্ত করি না। চিংড়ি মাছ কে ইংরেজিতে shrimp এবং prawn বলা হয়ে থাকে।
চিংড়ি মাছের খাবার কি
চিংড়ি মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি কিন্তু আমরা কি জানি চিংড়ি মাছের খাবার কি? সাধারণত যারা চিংড়ি মাছ চাষ করে থাকে তাদের অবশ্যই এই বিষয়গুলো জেনে রাখা উচিত। কারণ সঠিক সময়ে যদি চিংড়ি মাছকে খেয়ে খাবার দেওয়া না হয় তাহলে কখনোই চিংড়ি মাছ বড় হবে না। আর বড় না হলে আমরা সেগুলোকে বাজারজাত করতে পারবো না। যারা চিংড়ি মাছ চাষ করে লাভবান হতে চাই সাধারণত তাদের মাছের খাবার সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত।
আরো পড়ুনঃ কলমি শাকের ক্ষতিকর দিক - কলমি শাক খেলে প্রেসার বাড়ে না কমে
যেহেতু চিংড়ি মাছ পুকুরে চাষ করা হয়ে থাকে সাধারণত তাই এটি পুকুরের প্রাকৃতিক খাদ্য গুলো খেয়ে থাকে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ভাসমান ছোট উদ্ভিদ, কাকড়া, ঝিনুক ও শামুকের বাচ্চা, ছোট মাছ, মাছের ডিম, মৃত বিভিন্ন ধরনের জলজ প্রাণী ইত্যাদি খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে থাকে। তাছাড়া চিংড়ি মাছ খেয়ে বেশকিছু কৃত্রিম খাবার দেওয়া হয়ে থাকে। দ্রুত চিংড়ি মাছ বাজারজাত করতে হলে অবশ্যই আপনাকে এই খাবার গুলো চিংড়ি মাছকে দিতে হবে।
চিংড়ি মাছ কোথায় বেশি পাওয়া যায়
চিংড়ি মাছ কোথায় বেশি পাওয়া যায়? এই বিষয়টি সম্পর্কে আমরা অনেকেই অজানা। তবে আপনাদের সুবিধার্থে বলে রাখি যে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গাতে বর্তমান সময়ে চিংড়ি মাছ চাষ করা হয়ে থাকে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ যে সকল জলাশয় রয়েছে সাধারণত সব জায়গাতে চিংড়ি মাছ পাওয়া যায়। লবণাক্ত পানিতে এবং মিঠা পানিতে দুই জায়গাতেই চিংড়ি মাছ এর বিচরণ রয়েছে। তবে বর্তমান সময়ে পুকুরের মিঠা পানিতে চিংড়ি মাছ চাষ করা হয়ে থাকে।
বাংলাদেশের যেসকল উপকূলীয় অঞ্চল রয়েছে সাধারণত এগুলোতে চিংড়ি মাছ সব থেকে বেশি পাওয়া যায়। তাছাড়া কৃত্তিম উপায়ে বর্তমানে বাংলাদেশের অন্যতম জেলা কক্সবাজার, চট্টগ্রামের পটিয়া, নোয়াখালীর ব্যাকইয়ার্ড হ্যাচারি এবং আরো বিভিন্ন জায়গাতে চিংড়ি মাছের পোনা উৎপাদন করা হয়। বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চল গুলো ছাড়াও আরো বিভিন্ন জেলাতে চিংড়ি মাছ পাওয়া যায়।
আমাদের শেষ কথা
চিংড়ি মাছের উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি
চিংড়ি মাছ খেতে পছন্দ করে থাকেন তাহলে আপনার উচিত আমাদের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ
সহকারে পড়ে নেওয়া। তাহলে আপনি এখান থেকে চিংড়ি মাছ সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের
তথ্য জানতে পারবেন। সাধারণত এই তথ্যগুলো আপনি কখনোই জানতেন না। বিশেষ করে চিংড়ি
মাছ খাওয়ার আগে অবশ্যই এর উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো জেনে নেবেন।
এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল নিয়মিত পড়তে হলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এই ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url