সিটি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে

 সিটি ব্যাংক একাউন্ট সার্ভিস চার্জসিটি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে? এ বিষয়টি আমাদের অনেকের জানা নেই। এই বিষয়ে কোন ধরনের তথ্য না জানার কারণেই অনেক সময় আমরা প্রতারণার শিকার হয়ে থাকি। এই সমস্যার সমাধানে অবশ্যই বিষয়টি জানা উচিত।
সিটি-ব্যাংক-একাউন্ট-খুলতে-কত-টাকা-লাগে

প্রথম বিষয় হলো সিটি ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য কোন ধরনের টাকা দিতে হয় না। তবুও আপনাদের সুবিধার্থে সিটি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে? এই বিষয়টি বিস্তারিত জেনে নিন।

পেজ সূচিপত্রঃ সিটি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে হলে কত টাকা লাগে বিস্তারিত

সিটি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে

সিটি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে? এই বিষয়টি নিয়ে আমাদের আজকের এই আর্টিকেল। বাংলাদেশে যে সকল জনপ্রিয় ব্যাংক রয়েছে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো সিটি ব্যাংক। কমবেশি আমাদের সকলের কোনো না কোনো ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট রয়েছে। বিভিন্ন কাজে আমরা ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে থাকি। আপনি যদি প্রথমবারের মতো অ্যাকাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনার উচিত একাউন্ট খুলতে যাওয়ার আগে কত টাকা লাগে? এই বিষয়ে সম্পর্কে জেনে নেওয়া।

আরো পড়ুনঃ সিটি ব্যাংক একাউন্ট চেক করার নিয়ম

সিটি ব্যাংকে আপনি বেশ কয়েক ধরনের একাউন্ট খুলতে পারবেন। আপনি যে একাউন্টে খুলুন না কেন আপনাকে এর জন্য কোন ধরনের অর্থ দেওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ ব্যাংকে একাউন্ট তৈরি করার জন্য কোন ধরনের অর্থ দিতে হয় না। প্রতিটি ব্যাংকে ফ্রিতে একাউন্ট তৈরি করা যায়। যদি কোন কর্মকর্তা আপনার কাছে অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য টাকা দাবি করে থাকে তাহলে তার থেকে বড় কর্মকর্তার সাথে কথা বলুন।

আপনি যখন কোন অ্যাকাউন্ট তৈরি করবেন সাধারণত একাউন্টে চালু করার জন্য কিছু পরিমাণে অর্থ রাখতে হয়। এক্ষেত্রে আপনি সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা থেকে রাখতে পারবেন। ৫০০ টাকার নিচে একাউন্টে অর্থ রাখা যাবে না। আর এই অর্থ আপনার একাউন্টে যুক্ত হয়ে যাবে কোন ধরনের চার্জ কাটা হবে না। তবুও ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সাথে এ বিষয়ে একবার কথা বলে নেওয়া ভালো। এতে করে এ বিষয় গুলো সম্পূর্ণ পরিষ্কার হয়ে যাবে।

সিটি ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম

সিটি ব্যাংক একাউন্ট খোলার নিয়ম খুবই সহজ। আপনাকে বেশ কয়েকটি পদ্ধতি অনুসরণ করে সিটি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে হবে। প্রথমে আপনাকে জেনে নিতে হবে যে সিটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য কোন ধরনের ডকুমেন্ট গুলো প্রয়োজন হয়। আমাদের এই আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে। সাধারণত এর পরে নির্ধারণ করতে হবে আপনি কোন ধরনের অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে চাচ্ছেন? সাধারণত সেই অনুযায়ী ব্যাংকের কর্মকর্তাকে নির্দেশনা দিতে হবে।

  • প্রথমে আপনার নিকটতম যেকোনো সিটি ব্যাংক শাখায় চলে যেতে হবে সাধারণত সেখানে গিয়ে কোন ধরনের অ্যাকাউন্ট খোলা আপনার জন্য সুবিধা যেন এ বিষয়টি তাদের কাছ থেকে ভালোভাবে জেনে নিতে হবে। নিজের নিতে হবে ব্যাংকের সকল ধরনের সার্ভিস চার্জ সম্পর্কে।
  • এরপরে ব্যাংকের কর্মকর্তারা আপনার বেশ কিছু তথ্য জানতে চাইবে। সাধারণত এই তথ্যগুলো আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র এর সাথে মিল রেখে বলতে হবে। যেমন আপনার বর্তমান ঠিকানা স্থায়ী ঠিকানা পিতা-মাতার নাম এবং আপনার জন্ম তারিখ ও আপনার নাম এই তথ্যগুলো দিতে হবে।
  • উপরের এই তথ্যগুলো দেওয়ার পরে আপনার কাছে বেশ কিছু প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট চাওয়া হবে। আগে থেকেই আপনাকে এই ডকুমেন্ট গুলো তৈরি রাখতে হবে এবং সাথে করে নিয়ে যেতে হবে। যাওয়া মাত্রই তাদেরকে এ ডকুমেন্টগুলো দিয়ে দেবেন তার সাথে আপনার এবং আপনার একাউন্টের নমিনির ছবি নিয়ে যেতে হবে।
  • অ্যাকাউন্টটি চালু করার জন্য ব্যাংকের কর্মকর্তারা আপনাকে বেশ কিছু এমন রাখার পরামর্শ দেবে। আপনি আপনার একাউন্টে কত টাকা রাখবেন সাধারণত এটি আপনার ওপর নির্ভর করে। কিন্তু আপনি সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা রাখতে পারবেন এর চাইতে কম রাখতে পারবেন না।

সিটি ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য অনলাইন আবেদন

সিটি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে? আশা করি এই বিষয়টি ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন। সরাসরি সিটি ব্যাংকে গিয়ে একাউন্ট খুলতে পারবেন অথবা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করেও সিটি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে পারবেন। কোন বিষয়টি আপনার জন্য সহজ হবে সাধারণত সেই নিয়ম অনুযায়ী আপনি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। বর্তমানে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করে খুব সহজেই ঘরে বসে একাউন্ট তৈরি করা যায়।

  • সিটি ব্যাংকের অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড করতে পারেন অথবা সরাসরি ব্রাউজারে গিয়ে সিটি ব্যাংক এর ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে একাউন্ট তৈরি করতে পারেন। এর জন্য Open an individual account অপশনের উপরে ক্লিক করতে হবে।
  • আপনার মোবাইল নাম্বারটি ভেরিফাই করে নিতে হবে। অর্থাৎ যে নাম্বারটা আপনি নিয়মিত ব্যবহার করেন সেই নাম্বারটি দিয়ে ভেরিফাই করে নিতে হবে। নাম্বারে একটি কোড যাবে সেই কোডটি দিয়ে।
  • আবেদনকারীর ছবি আপলোড করতে হবে। এক্ষেত্রে অবশ্যই সদ্য তোলা ছবি অর্থাৎ একটি সেলফি তুলে সেটিকে আপলোড করতে হবে।
  • আপনি কোন ধরনের কাজ করেন আপনার পেশা নির্বাচন করতে হবে এর পাশাপাশি স্থায়ী ঠিকানা এবং বর্তমান ঠিকানা উল্লেখ করতে হবে।
  • আপনি যাকে নমিনি করতে চাচ্ছেন সাধারণত তার বিবরণ দিতে হবে এবং তার নাম সহ জাতীয় পরিচয় পত্রের ছবি এবং তার একটি ছবি আপলোড করতে হবে।

সিটি ব্যাংক একাউন্টের সুবিধা

সিটি ব্যাংক একাউন্টের সুবিধা রয়েছে সাধারণত তাই অনেক মানুষ সিটি ব্যাংক একাউন্ট খোলার প্রতি বেশি আগ্রহ প্রকাশ করে। বাংলাদেশে বেশ কিছু জনপ্রিয় ব্যাংক রয়েছে এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো সিটি ব্যাংক। আপনি যদি এই ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই এই ব্যাংকের সুবিধা গুলো সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। তাহলে চলুন এখন তৈরি করার আগে অবশ্যই সুবিধা গুলো জেনে নেওয়া যাক।

সিটি-ব্যাংক-একাউন্টের-সুবিধা
  • সিটি ব্যাংক একাউন্ট এর সুবিধা গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো এখানে আপনি চেক বুকের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন যেকোনো সময় এবং ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকে।
  • দেশের যে কোন জায়গা থেকে কেনাকাটার পেমেন্ট করার জন্য আপনি খুব সহজে সিটি ব্যাংক ডেবিট কার্ডের ব্যবহার করতে পারবেন।
  • সিটি ব্যাংকের আরো একটি সুবিধা রয়েছে সিটিমেক্স কার্ডের মাধ্যমে খরচের পরিমাণ ক্যাশব্যাক করা। সাধারণত এই সুবিধা গুলো অন্যান্য ব্যাংকে তেমন একটা পাওয়া যায় না।
  • সিটি ব্যাংকে নিজের ওয়েবসাইট অথবা অ্যাপস ব্যবহার করে আপনি কারেন্ট বিল সহ বিভিন্ন ধরনের পেমেন্ট করতে পারবেন ঘরে বসেই।

সিটি ব্যাংক একাউন্ট কত ধরনের হয়

সিটি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে? আশা করছি এই বিষয়টি পরিষ্কারভাবে জেনেছেন। প্রতিটি ব্যাংকের নিজস্ব কিছু নিয়ম কানুন রয়েছে। আপনি কোন ধরনের অ্যাকাউন্ট খুলতে চাচ্ছেন সাধারণত এই বিষয়টির উপর নির্ভর করে আপনি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। সিটি ব্যাংক একাউন্ট বেশ কয়েক ধরনের হয়ে থাকে। আপনি কোন ধরনের অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে চাচ্ছেন এ বিষয়টি আপনার উপর নির্ভর করে।

সিটি ব্যাংক একাউন্ট তিন ধরনের হয়ে থাকে। এই তিন ধরনের একাউন্টের নাম নিচে উল্লেখ করা হলোঃ

  1. স্টুডেন্ট একাউন্ট
  2. কারেন্ট একাউন্ট
  3. এবং সেভিংস একাউন্ট

সিটি ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে

সিটি ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট খুলতে কি কি লাগে? চলুন এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। আমরা যারা ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট খুলে থাকি সাধারণত তাদের মধ্যে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই লক্ষ্য করা যায় যে আমরা সেভিংস একাউন্ট বেশি খুলে থাকি। কারণ ভবিষ্যতের জন্য আমরা কিছু অর্থ জমা দিতে চাই তার জন্য সেভিংস একাউন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সিটি ব্যাংকে যদি সেভিংস একাউন্ট খুলতে চান তাহলে আপনাকে বেশ কিছু ডকুমেন্ট সাথে নিয়ে যেতে হবে।

  • আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
  • আবেদনকারীর দুই কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
  • আবেদনকারীর বর্তমান ঠিকানার বিদ্যুৎ বিলের ফটোকপি।
  • নমিনির জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
  • নমিনির পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি
  • যদি পাসপোর্ট অথবা ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকে তাহলে তার ফটোকপি।

সিটি ব্যাংক কারেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা

সিটি ব্যাংক কারেন্ট একাউন্ট এর সুবিধা অনেকগুলো রয়েছে। সিটি ব্যাংক কারেন্ট একাউন্ট সবার জন্য নয়। আমরা ইতিমধ্যে আলোচনা করেছি যে সিটি ব্যাংকে আপনি বেশ কয়েক রকমের একাউন্ট তৈরি করতে পারবেন। সাধারণত এই অ্যাকাউন্টগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো কারেন্ট একাউন্ট। সিটি ব্যাংক কারেন্ট একাউন্টের ও বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। বিশেষ করে যারা ব্যবসা-বাণিজ্যের সাথে জড়িত রয়েছে এবং প্রতিনিয়ত টাকা উত্তোলন করে থাকে সাধারণত তাদের জন্য।

আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা প্রতিনিয়ত টাকা লেনদেন করে থাকে ব্যবসা বাণিজ্যের কাজে। সাধারণত এই লেনদেন করার জন্য সেভিংস একাউন্ট অথবা স্টুডেন্ট একাউন্ট উপযুক্ত নয়। প্রতিনিয়ত লেনদেন করার জন্য সিটি ব্যাংক কারেন্ট একাউন্ট সব থেকে উপযুক্ত। কারেন্ট একাউন্টে আপনি যেকোনো সময় টাকা রাখতে পারবেন এবং যখন আপনার প্রয়োজন হবে তখন টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।

সিটি ব্যাংক একাউন্ট দেখার নিয়ম

সিটি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে? এই বিষয়টি জানার পাশাপাশি আপনি যদি একাউন্ট তৈরি করে থাকেন তাহলে আপনার একাউন্টে আছে কিনা এ বিষয়টি জানার জন্য আপনাকে বেশ কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। সিটি ব্যাংক একাউন্ট দেখার বেশ কিছু নিয়ম রয়েছে আমাদেরকে সেই নিয়মগুলো অনুসরণ করতে হবে। যখন আপনি একাউন্ট খুলেছেন তখন আপনার মোবাইল নাম্বার দিয়েছেন সাধারণত সেই মোবাইল নাম্বারে আপনার ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার চলে যাবে।

আরো পড়ুনঃ প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নেওয়ার নতুন পদ্ধতি

আপনি যদি নিকটতম সিটি ব্যাংকের শাখায় গিয়ে আপনার ব্যাংক একাউন্ট নাম্বার দেন তাহলে তারা খুব সহজেই বলে দেবে যে আপনার একাউন্টে কত টাকা রয়েছে এবং আপনার অ্যাকাউন্টটি আছে কিনা? তাছাড়া ঘরে বসে যদি চেক করতে চান তাহলে আপনাকে সরাসরি সিটি ব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে এবং সেখানে আপনাকে অ্যাকাউন্ট নাম্বার দিয়ে প্রবেশ করে সকল ধরনের তথ্য দেখতে পাবেন।

সিটি ব্যাংক একাউন্ট সার্ভিস চার্জ

সিটি ব্যাংক একাউন্ট সার্ভিস চার্জ কত হয়ে থাকে? অবশ্যই আপনার এ বিষয়গুলো সম্পর্কে আগে থেকেই ধারণা রাখতে হবে। আপনি যখন সিটি ব্যাংক একাউন্ট তৈরি করবেন সাধারণত তখন আপনাকে কোন ধরনের অর্থ দিতে হবে না। কিন্তু আপনি যদি সিটি ব্যাংকের বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করেন তাহলে আপনাকে বেশ কিছু সার্ভিস চার্জ দিতে হবে। সাধারণত মাসিক ভিত্তিতে প্রায়ই ১.১৫% সার্ভিস চার্জ দিতে হয়।

সিটি-ব্যাংক-একাউন্ট-সার্ভিস-চার্জ

যখন আপনি ব্যাংক একাউন্ট খোলার জন্য ব্যাংকের কর্মকর্তার সাথে কথা বলবেন তখন আপনাকে মাসে অথবা বছরে কত টাকা সার্ভিস চার্জ দিতে হবে এ বিষয়গুলো ভালোভাবে জেনে নিতে হবে। কারণ সার্ভিস চার্জ অনেক সময় পরিবর্তন হয়। তাই অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সময় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের সাথে এ বিষয়ে আলোচনা করে নেওয়া সব থেকে বুদ্ধিমানের কাজ।

আমাদের শেষ কথা

সিটি ব্যাংক একাউন্ট খুলতে কত টাকা লাগে? এই বিষয়ে আলোচনা শুরু করে বিস্তারিত ভাবে সিটি ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি সিটি ব্যাংকে একাউন্ট তৈরি করতে চান তাহলে আপনার জন্য আমাদের এই আর্টিকেলটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এখানে আমরা সিটি ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি যা আপনার জন্য জরুরী।

এতক্ষন আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ এবং তথ্যমূলক আর্টিকেল নিয়মিত করতে হলে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে থাকুন। কারণ আমরা আমাদের ওয়েবসাইটে নিয়মিত এই ধরনের আর্টিকেল প্রকাশ করে থাকি। 25427

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url