সামাজিক ব্যবসায় গুরুত্বপূর্ণ কেন - সামাজিক ব্যবসায় কাকে বলে
সামাজিক ব্যবসায় গুরুত্বপূর্ণ কেন তা অনেকেই জানেন না। সামাজিক ব্যবসা গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি সামাজিক সমস্যার সমাধান ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করেন। সামাজিক ব্যবসায় কাকে বলে, আজকের আর্টিকেলটিতে সামাজিক ব্যবসা সম্পর্কে প্রত্যেকটি বিষয়ে থাকছে বিস্তারিত।
সামাজিক ব্যবসা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেননা সামাজিক ব্যবসার মূল উদ্দেশ্য হলো সামাজিক সমস্যার সমাধান করা, আর্থিক লাভ নয়। সামাজিক ব্যবসায় গুরুত্বপূর্ণ কেন, সামাজিক ব্যবসায় কাকে বলে সে সম্পর্কে প্রত্যেকটি বিষয়ে জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ সামাজিক ব্যবসায় গুরুত্বপূর্ণ কেন - সামাজিক ব্যবসায় কাকে বলে
- সামাজিক ব্যবসায় গুরুত্বপূর্ণ কেন
- সামাজিক ব্যবসায় কাকে বলে
- সামাজিক ব্যবসার মূলনীতি
- সামাজিক ব্যবসায় গুরুত্বপূর্ণ কেন ব্যাখ্যা কর
- সামাজিক ব্যবসা ও প্রচলিত ব্যবসার মধ্যে পার্থক্য
- সামাজিক ব্যবসায় বদলে যাচ্ছে বিশ্ব
- সামাজিক ব্যবসার উদাহরণ
- সামাজিক ব্যবসা কে প্রবর্তন করেন
সামাজিক ব্যবসায় গুরুত্বপূর্ণ কেন
সামাজিক ব্যবসায় গুরুত্বপূর্ণ কেন এ প্রসঙ্গে অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন। সামাজিক ব্যবসা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি সমাজের সমস্যাগুলোর সমাধানে সাহায্য করে। সামাজিক ব্যবসা লাভের উদ্দেশ্যে নয় এর মূল উদ্দেশ্য জনগণের সেবা করা। সামাজিক এই কর্মকাণ্ড গুলো মূলত দরিদ্রতা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সেবা, পরিবেশ দূষণ, এবং অন্যান্য সামাজিক অসামাজ্স্যের মতো সমস্যা গুলোর সমাধান করে।
সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে আমরা এমন একটি মডেল তৈরি করতে পারি যা অর্থনৈতিক লাভের পাশাপাশি সমাজের উন্নতি সাধন করে। সামাজিক ব্যবসায়ে লাভ পুনরায় বিনিয়োগ করা হয় যা সমাজের সুবিধা ও উন্নয়নমূলক কার্যক্রমে ব্যবহারিত হয়। এর ফলে দীর্ঘ মেয়াদী সমাজে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে এবং শিক্ষা, স্বাস্থ্য সেবা, মনোনয়ন, সংরক্ষণের প্রসার ঘটে।
সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে কোন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন একটি জাতির উন্নয়ন করতে সক্ষম হয়। সামাজিক ব্যবসায়ে যেকোনো ধরনের হতে পারে। সামাজিক ব্যবসা নতুন উদ্যোক্তাদের জন্য একটি অনুপ্রেরণামূলক কর্মকান্ড সৃষ্টি করে যেখানে তারা লাভের অগ্রাধিকার না দিয়ে জনগণের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করে।
ইসলাম ধর্মে এই নীতিটি সাওয়াব অর্জনের পাশাপাশি ভালো কাজের একটি উৎস। সামাজিক ব্যবসা সমাজের উন্নয়ন ও মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে অপরিহার্য ভূমিকা রাখে। সামাজিক ব্যবসার মূল উদ্দেশ্য একটি জাতিকে সহযোগিতা করা, তাদের সমস্যার সমাধান করা, তাদের প্রয়োজন, ও চাহিদা মেটাতে সহযোগিতা করা, তাই সামাজিক ব্যবসায় গুরুত্বপূর্ণ। আশা করি সামাজিক ব্যবসায় গুরুত্বপূর্ণ কেন সে সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন।
সামাজিক ব্যবসায় কাকে বলে
সামাজিক ব্যবসায় কাকে বলে এ সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। যে ব্যবসার মাধ্যমে সামাজিক সমস্যাগুলোর সমাধান করার পাশাপাশি আর্থিক লাভের পরিবর্তে মানুষের কল্যাণে সহযোগিতা করা হয় সেই ব্যবসাকে সামাজিক ব্যবসায় বলা হয়। সামাজিক ব্যবসা এমন একটি ব্যবসায়িক মডেল যার মূল উদ্দেশ্য হলো সামাজিক সমস্যাগুলোর সমাধান করা।
সামাজিক ব্যবসায় আর্থিক লাভবানের চিন্তা না করে মানুষের কল্যাণকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। সামাজিক ব্যবসার মূল লক্ষ্য হল সমাজের বিভিন্ন সমস্যা যেমন দরিদ্রতা, স্বাস্থ্য সেবা, শিক্ষা, পরিবেশ দূষণ, অথবা একাধিক বিষয়ে জনসাধারণের সমস্যার সমাধান করা। সামাজিক ব্যবসায়ে লাভের তুলনায় মানুষের কল্যাণ, সমাজের উন্নয়ন, এবং টেকসই উন্নয়নকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।
সামাজিক ব্যবসার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো সামাজিক ব্যবসায়ের লাভের অংশ পুনরায় সামাজিক কর্মকান্ডে ব্যয় করা হয়। বাংলাদেশের গ্রামীণ ব্যাংক একটি সামাজিক ব্যবসার উদাহরণ। যেখানে ক্ষুদ্র ঋণ দেওয়া হয় এবং স্বল্প সুদে দরিদ্র জনগণের সহযোগিতা করা হয়। সামাজিক ব্যবসা কোন প্রচলিত ব্যবসায়িক মডেল নয়,
কেননা এই ব্যবসায়ের মূল লক্ষ্য হল সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন করায়। এই উন্নয়নের মাধ্যমে জনসাধারণের উন্নয়ন এবং জীবন যাত্রার মান উন্নত করা। সামাজিক ব্যবসায় কাকে বলে নিশ্চয়ই সে সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন।
সামাজিক ব্যবসার মূলনীতি
সামাজিক ব্যবসার মূলনীতি হলো সামাজিক সমস্যার সমাধান করা এবং সমাজের উন্নয়ন করা। সামাজিক ব্যবসার মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ মূলনীতি রয়েছে যা ব্যবসার কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত। সামাজিক ব্যবসার সামাজিক লক্ষ্য হলো সমাজের সামাজিক উন্নয়ন করা। এটি অর্থনৈতিক লাভের তুলনায় সমাজের উন্নয়ন এবং মানুষের কল্যাণকে অগ্রাধিকার দেয়।
সামাজিক ব্যবসায়ের লাভ পুনরায় বিনিয়োগ করা হয়। এই ব্যবসায়ের লাভ পুনরায় বিনিয়োগ করে সরাসরি সমাজকল্যাণমূলক কাজকর্মে ব্যয় হয়। এর মধ্যে শিক্ষা, স্বাস্থ্য সেবা, পরিবেশ সংরক্ষণ, দারিদ্র দূরীকরণ এর মত বিভিন্ন কর্মকান্ডে। সামাজিক ব্যবসায়ের কার্যক্রম সম্পর্কে সকলের সঠিক স্বচ্ছ ধারণা থাকে যাতে জনগণ এই ব্যবসায়ীর ওপর সঠিক আস্থা রাখতে পারে।
সামাজিক ব্যবসা কখনোই অতিরিক্ত লভ্যাংশ প্রদান করে না। সামাজিক ব্যবসায় যে সকল বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করে তারা শুধু নির্দিষ্ট সময় পর তাদের বিনয়কৃত অর্থ ফেরত পায় অতিরিক্ত কোন লভ্যাংশ ফেরত পায় না। তাই এক কথায় বলা যায় সামাজিক ব্যবসার মূলনীতি হলো মানব কল্যাণ এবং সমাজের উন্নয়নের উদ্দেশ্যে কাজ করা।
সামাজিক ব্যবসায় গুরুত্বপূর্ণ কেন ব্যাখ্যা কর
অনেক শিক্ষার্থীরা সামাজিক ব্যবসায় গুরুত্বপূর্ণ কেন সে সম্পর্কে জানতে চান। সামাজিক ব্যবসা গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি সমাজের বিভিন্ন মৌলিক সমস্যার সমাধান করার মাধ্যমে মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়ন করে। প্রচলিত ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডগুলো যেখানে মূলত লাভ অর্জনকে অগ্রাধিকার দেয়, সেখানে সামাজিক ব্যবসা মানুষের কল্যাণ ও সমাজের উন্নতির দিকে বেশি মনোযোগ দেয়।
বিশেষ করে দরিদ্রতা, স্বাস্থ্য সেবা, শিক্ষা, পরিবেশ দূষণ এবং অন্যান্য সামাজিক সমস্যা গুলি সমাধানে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। সামাজিক সমস্যার মাধ্যমে সমাজের দরিদ্র ও অবহেলিত জনগণের দারিদ্রতা দূর হয়। সামাজিক ব্যবসায়ের মাধ্যমে সমাজের দরিদ্র ব্যক্তিরা আর্থিক ভাবে সচ্ছল হয়। তারা ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে আর্থিক দিক থেকে অথবা নিজের বেকারত্ব দূর করে জীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে।
সামাজিক ব্যবসা লাভের তুলনায় সামাজিক সেবার বেশি গুরুত্ব দেয়। সমাজের উন্নয়নের জন্য সামাজিক ব্যবসায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে অবহেলিত, দারিদ্র ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে সামাজিক ব্যবসা তাদের আর্থিক ও দারিদ্রতা দূর করতে সহযোগিতা করে। দেশের বেকারত্ব, দারিদ্রতা, স্বাস্থ্য সেবা, শিক্ষা, পরিবেশ দূষণ এবং অন্যান্য সমস্যা গুলি সমাধান করার জন্য সামাজিক ব্যবসায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সামাজিক ব্যবসা ও প্রচলিত ব্যবসার মধ্যে পার্থক্য
সামাজিক ব্যবসা ও প্রচলিত ব্যবসার মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। সামাজিক ব্যবসা ও প্রচলিত ব্যবসা দুইটি একে অপরটির চাইতে ভিন্ন। নিচে সামাজিক ব্যবসা ও প্রচলিত ব্যবসার মধ্যে পার্থক্য দেওয়া হলঃ
সামাজিক ব্যবসা
- সামাজিক ব্যবসার মূল লক্ষ্য সামাজিক সমস্যার সমাধান।
- কোন লভ্যাংশ প্রদান করা হয় না
- লভ্যাংশ পুনরায় সমাজের উন্নতিতে বিনিয়োগ করা হয়
- সামাজিক দায়বদ্ধতা প্রধান
প্রচলিত ব্যবসা
- মূল লক্ষ্য লাভ অর্জন।
- শেয়ারহোল্ডারদের জন্য লভ্যাংশ প্রদান।
- লাভ বৃদ্ধির জন্য কাজ করা হয়।
- সামাজিক দায়বদ্ধতার তুলনায় লাভ অগ্রাধিকার পায়
সামাজিক ব্যবসায় বদলে যাচ্ছে বিশ্ব
সামাজিক ব্যবসায় বদলে যাচ্ছে বিশ্ব কেননা এই ব্যবসায় বিশ্বে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন নিয়ে এসেছে, যাকে বল অর্থনৈতিক লাভ নয় বরং সমাজের কল্যাণের দিকে মনোযোগ দেওয়া হয়। বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলো বিশেষ করে সবচেয়ে বেশি উন্নয়নশীল হয়েছে। সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে শিক্ষা, চিকিৎসা, স্বাস্থ্য সেবা, অর্থনৈতিক, পরিবেশের বেশকিছু সমস্যার সমাধান করা হয়েছে।
ফলে সবকিছুই উন্নতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। বিশেষ করে দারিদ্ররা দারিদ্রতা থেকে মুক্তি পেয়েছে। অর্থনৈতিক অভাবগ্রস্থ ব্যক্তিরা আর্থিক সহযোগিতার মাধ্যমে জীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে পারছে। অসহায় ব্যক্তিরা জীবনকে সঠিকভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে। বিশেষ করে দরিদ্র ব্যক্তিরা ক্ষুদ্র ঋণ এর মাধ্যমে তাদের জীবনকে পরিবর্তন করতে পেরেছে।
বিশেষ করে বাংলাদেশের গ্রামীণ ব্যাংক বদলে দিয়েছে বাংলাদেশকে। তারা বেশকিছু ভাবে বাংলাদেশের অসহায় দরিদ্রদের সাহায্যে সহযোগিতা করছে। ক্ষুদ্রঋণ এর মাধ্যমে অসহায় ও দরিদ্রদের সহযোগিতা করেছে। ফলে অসহায় ও দরিদ্ররা দারিদ্রতা থেকে মুক্তি পাচ্ছে। এভাবে আমাদের দেশ সামনের দিকে এগিয়ে যেতে সক্ষম হচ্ছে। এভাবে সামাজিক ব্যবসায়ের মাধ্যমে ধীরে ধীরে বিশ্ব বদলে যাচ্ছে।
সামাজিক ব্যবসার উদাহরণ
সামাজিক ব্যবসায় গুলো কি, সামাজিক ব্যবসার উদাহরণ সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। সামাজিক ব্যবসার সফল উদাহরণ গুলোর মধ্যে বাংলাদেশের একটি হলো গ্রামীণ ব্যাংক। ডক্টর ইউনুস গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করে বিশ্বব্যাপী ক্ষুদ্র ঋণ প্রদানের মাধ্যমে দরিদ্র বিমোচন ও নারীর ক্ষমতায়ন করেছেন। গ্রামীণ ব্যাংক দরিদ্র জনগণের জন্য সুদহীন ঋণ প্রদান করে।
ফলে অসহায় ও দরিদ্ররা এই ঋণ গ্রহণ করে আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হতে পারে। সামাজিক ব্যবসার আরো একটি উদাহরণ হল ড্যানোন গ্রামীণ। ড্যানোন ও গ্রামীণ ব্যাংকের যৌথ উদ্যোগে পুষ্টিকর দই উৎপাদন করে স্বল্প মূল্যে শিশুদের সরবরাহ করা হয় যাতে শিশুদের অপুষ্টি দূর করা সম্ভব হয়। এই প্রকল্পে গ্রামীণ অঞ্চলের নারীরা দই উৎপাদন করে বিক্রয়ের মাধ্যমে নিজেদের আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী করেছে এবং শিশুদের পুষ্টির অভাব পূরণ হচ্ছে। এছাড়া বিশ্বব্যাপী বেশ কিছু সামাজিক ব্যবসার উদাহরণ রয়েছে।
সামাজিক ব্যবসা কে প্রবর্তন করেন
সামাজিক ব্যবসা ধারণা প্রবর্তন করেছেন ড. মোহাম্মদ ইউনুস, বাংলাদেশের নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অর্থনীতিবিদ। তিনি ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশের গ্রামীণ অঞ্চলের দারিদ্র জনগনের ক্ষুদ্র ঋণ প্রদান করে অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন করার জন্য গ্রামীণ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন। গ্রামীণ ব্যাংক ক্ষুদ্র ঋণ প্রদানের মাধ্যমে দরিদ্রদের নিজস্ব ব্যবসা শুরু করা ও আর্থিক দিক থেকে স্বাবলম্বী হওয়ার সুযোগ প্রদান করে।
এর ফলে দারিদ্র থেকে স্বাবলম্বী হওয়ার হওয়ার সুযোগ পাই। ড. ইউনূসের এই উদ্বেগ মূলত সামাজিক ব্যবসার একটি সেরা উদাহরণ হিসেবে বিবেচিত হয়। এখানে আর্থিক লাভের চেয়ে সমাজের কল্যাণকে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। ড. ইউনুসের সামাজিক ব্যবসার মডেলটি বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। কারণ এটি সামাজিক সমস্যা যেমন দরিদ্র, শিক্ষার অভাব, স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
লেখকের মন্তব্য
সামাজিক ব্যবসায় আমাদের সমাজের, দেশের, বিশ্বের উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সামাজিক ব্যবসায়ের মাধ্যমে দেশের উন্নয়ন দ্রুত করা সম্ভব। দেশের বেকারত্ব, অসহায়, দারিদ্রদের সাহায্য সহযোগিতা করে দেশের উন্নয়ন সম্ভব। আজকের পুরো আর্টিকেলটিতে সামাজিক ব্যবসায় গুরুত্বপূর্ণ কেন, সামাজিক ব্যবসায় কাকে বলে সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য শেয়ার করেছি।
আশা করি বিষয়গুলো জেনে উপকৃত হবেন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন। নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। অন্যান্য আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটের ক্যাটাগরি গুলো ঘুরে আসুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url