প্রতিদিন দুইটি বরই পাতা খেলে কি হয়
নিম পাতার গুড়ার উপকারিতাপ্রতিদিন দুইটি বরই পাতা খেলে কি হয় এই বিষয়ে যারা জানেন না তারা আজকে এই
আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন। বরই পাতা খাওয়া সম্পর্কে অনেকেরই ভিন্ন মতামত
রয়েছে তাই আমি আপনাদের জন্য আজকে বরই পাতা সম্পর্কে লিখছি যেন আপনাদের বরই পাতা
সম্পর্কে সকল ধরনের কনফিউশন দূর হয়ে যায়।
এই আর্টিকেলটি আপনি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লে প্রতিদিন দুইটি বরই পাতা খেলে
কি হয় সে সম্পর্কে এ টু জেড তথ্য পাবেন আশা করছি।
পোস্ট সূচিপত্রঃ প্রতিদিন দুইটি বরই পাতা খেলে কি হয়
- প্রতিদিন দুইটি বরই পাতা খেলে কি হয়?
- চুলকানিতে বরই পাতার ব্যবহার
- বরই পাতা খাওয়ার নিয়ম
- বরই পাতার উপকারিতা
- বরই পাতার অপকারিতা
- বরই পাতার উপকারিতা এলার্জি
- বরই পাতার অপকারিতার চেয়ে উপকারিতা বেশি না কম?
- বরই পাতা মুখে দিলে কি হয়
- বরই পাতার উপকারিতা চুলের জন্য
- বরই পাতা দিয়ে গোসল করার উপকারিতা
- মহানবী কেন গোসলের সময় বরই পাতা ব্যবহার করতেন?
- লেখকের শেষ মন্তব্য
প্রতিদিন দুইটি বরই পাতা খেলে কি হয়?
প্রতিদিন দুইটি বরই পাতা খেলে কি হয় সে সম্পর্কে জানার জন্য মনোযোগ দিয়ে পড়তে
থাকুন। বরই পাতার ঔষধি গুন অনেক রয়েছে কিন্তু এটা আমরা অনেকে জানিনা যে বরই
পাতার এত গুণ রয়েছে, বরই পাতার ঔষধি গুণ বলে শেষ করা যাবে না। বরই পাতা আপনার
আমার শরীরের জ্বর নির্বাসনে সহায়তা করে অর্থাৎ আপনার যদি মাঝে মাঝে জ্বর আসে
তাহলে আপনি বরই পাতা খেয়ে নিলে উপকার হবে।
আরো পড়ুনঃ নিম পাতা খাওয়ার উপকারিতা
আপনার কি হজমের সমস্যা রয়েছে? আপনার যদি হজমের সমস্যা থাকে সে ক্ষেত্রেও আপনি
বরই পাতা খেয়ে উপকার পাবেন আশা করছি। অনেক সময় ত্বকে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র কিছু
বের হতে দেখা যায়। আপনি যদি বরই পাতা খান তাহলে এ সমস্ত ত্বকের চর্ম রোগ গুলো
থেকে মুক্তি পাবেন।
এছাড়া অনেক সময় দেখা যায় পেটের ব্যথা ভালো হতে চায় না সে ক্ষেত্রে বরই পাতা
খেয়ে নিলে পেটের ব্যথা কমে যেতে পারে। বরই পাতার মধ্যে রয়েছে
অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যার কারনে এই দুইটি উপাদান আমাদের
শরীরের অনেক রোগ নিরাময় করতে সহায়তা করে।
চুলকানিতে বরই পাতার ব্যবহার
চুলকানিতে বরই পাতার ব্যবহার সম্পর্কে যারা জানেন না তারা এখান থেকে পড়লে জানতে
পারবেন কিভাবে বরই পাতা চুলকানিতে ব্যবহার করতে হয়। প্রথমেই বরই পাতাগুলো নিয়ে
এসে ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে। বরই পাতাগুলো ধুয়ে নেওয়ার পরে পরিষ্কার হয়ে গেলে
সেগুলো বেটে নিতে হবে। বেটে নেওয়ার পরে শরীরের যে জায়গায় চুলকানি হয় সেই
আক্রান্ত স্থানে বরই পাতা পেস্ট ব্যবহার করতে হবে।
এরপর ১৫ থেকে ২০ মিনিট সেখানে বরই পাতা পেস্ট রেখে দিতে হবে। আপনার চুলকানি ভালো
না হওয়ার পর্যন্ত আপনি প্রতিদিন যদি ১৫ মিনিট বরই পাতার পেস্ট ব্যবহার করেন
তাহলে আপনি খুব শীঘ্রই চুলকানি থেকে মুক্তি পাবেন। তাই আপনি প্রতিদিন চেষ্টা
করবেন দুইটা বরই পাতা খাওয়ার। আশা করছি আপনি বরই পাতার ব্যবহার সম্পর্কে জানতে
পেরেছেন।
বরই পাতা খাওয়ার নিয়ম
বরই পাতা খাওয়ার নিয়ম আপনারা অনেকেই জানেন না। বরই পাতা খাওয়ার একটি সঠিক
নিয়ম রয়েছে। এই নিয়ম মেনে আপনাকে বরই পাতা খেতে হবে কারণ বরই পাতা প্রাকৃতিক
একটি গাছান্ত ঔষধ। বরই পাতা আপনি রস করে খেতে পারবেন। এক গ্লাস পানিতে বরই পাতার
রস মিশিয়ে আপনি খেলে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করবে। এছাড়া বরই পাতার রস
আপনি মাথায় দিলে আপনার চুল পড়া বন্ধ হবে এবং পেটের যাবতীয় সমস্যা দূর হয় বরই
পাতার রস খেলে।
দুই মুঠো বরই পাতা নিয়ে ভালো করে পরিষ্কার করে বেটে নিতে হবে। এরপর বেটে নেওয়া
বরই পাতা থেকে বরই পাতার রস ভালোভাবে ছেকে নিতে হবে। ছেকে নেওয়ার পরে চা চামচের
চার ভাগের এক ভাগ এক গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে খালি পেটে খেয়ে নিতে হবে। এভাবে
খেলে আপনি বেশি উপকৃত হবেন।
বরই পাতার উপকারিতা
বরই পাতার উপকারিতা বলে শেষ করা যাবে না। প্রতিদিন দুইটি বরই পাতা খেলে কি হয় সে
সম্পর্কে আমরা এখন সকলেই জেনেছি। বরই পাতার মধ্যে অনেক ঔষধি উপাদান রয়েছে। বরই
পাতা অনেক ধরনের রোগ নিরাময়ের সহায়তা করে। বরই পাতা চর্ম রোগের নিরাময়ের
ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো। এছাড়া আপনার যদি এলার্জি সমস্যা থাকে সেক্ষেত্র বরই পাতা
আপনাকে এলার্জি জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে। আপনি যদি আপনার ওজন
নিয়ন্ত্রণ করতে চান সে ক্ষেত্রেও বরই পাতা খেলে আপনি ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে
পারবেন।
পেটের যাবতীয় সমস্যা যেমন গ্যাস, আলসার, পেটের ঘা এবং পেট ব্যথা নিরাময় বরই
পাতা অনেক উপকার করে থাকে। আপনার শরীরের যাবতীয় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার
জন্য বরই পাতা খেয়ে দেখতে পারেন। বরই পাতার রস চুলের গোড়ায় দিলে চুল পড়া সহজে
বন্ধ হয়ে যায়।
বরই পাতার অপকারিতা
বরই পাতার অপকারিতা সামান্য পরিমাণে রয়েছে। সব কিছুরই নেগেটিভ ইফেক্ট থাকে ঠিক
তেমনি বরই পাতারও নেগেটিভ ইফেক্ট রয়েছে। কোন কিছুই বেশি পরিমাণে ব্যবহার করা ঠিক
নয় এতে করে উপকার পাওয়ার চেয়ে অপকার বেশি হয়। তাই সবকিছু নিয়ম মাফিক ব্যবহার
করা উচিত। যেমন আপনি যদি প্রয়োজনের তুলনায় অতিরিক্ত বরই পাতা সেবন করেন তাহলে
আপনার যেকোনো একটি সাইড ইফেক্ট তৈরি হতে পারে।
বরই পাতা যেমন পেটের সমস্যা সমাধান করে ঠিক তেমনি অতিরিক্ত বরই পাতা খেলে পেটের
গ্যাসের সমস্যা বেড়ে যায়। আবার বরই পাতার পেস্ট অনেক সময় শরীরে চুলকানির
সৃষ্টি করে। তাই বরই পাতা নিয়মিত আমাদের ব্যবহার করা উচিত এবং নিয়মমাফিক খাওয়া
উচিত।
বরই পাতার উপকারিতা এলার্জি
বরই পাতার উপকারিতা এলার্জি বিষয়ে জানতে চান? তাহলে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন। দেখুন
বরই পাতা এলার্জিতে অনেক ভালো কাজ করে। অনেক সময় দেখা যায় আমাদের শরীরে এলার্জি
জনিত কারণে চর্মরোগ হয় এবং এই চর্ম রোগ অনেক ওষুধ খেয়েও ভালো হতে চায় না। সে
ক্ষেত্রে আপনি যদি বরই পাতার পেস্ট তৈরি করে ব্যবহার করেন তাহলে আপনি ওষুধ
খাওয়ার চেয়ে অনেক ভালো রেজাল্ট পাবেন।
এক্ষেত্রে আপনাকে মনে রাখতে হবে বরই পাতা নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থাৎ দুই হাতের মুঠো
পরিমান বা সর্বোচ্চ তিন মুঠো পরিমাণ বরই পাতা বেটে নিয়ে, চর্মরোগ যেখানে হয়েছে
সেখানে লাগাতে হবে। অনেকের পেটের ভেতরে এলার্জি জনিত সমস্যা রয়েছে সেক্ষেত্রে
তাদেরকে বরই পাতা বেটে রস বের করে এক গ্লাস পানির সাথে খেতে হবে।
বরই পাতার অপকারিতার চেয়ে উপকারিতা বেশি না কম?
বরই পাতার অপকারিতার চেয়ে উপকারিতা বেশি না কম সে সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানতে
চেয়েছেন। দেখুন আপনি যখন কোন ঔষধ অতিরিক্ত পরিমাণে সেবন করবেন সে ক্ষেত্রে
আপনার সাইড ইফেক্ট হবে 100%। প্রতিদিন দুইটি বরই পাতা খেলে কি হয় এই আলোচনা থেকে
আপনি ইতিমধ্যেই বুঝতে পেরেছেন বরই পাতার অপকারিতার চেয়ে উপকারিতা বেশি।
বরই পাতা যেহেতু একটি প্রাকৃতিক গাছামো ঔষধ তাই এই গাছামো ঔষধ যদি আপনি অতিরিক্ত
মাত্রায় সেবন করেন বা ব্যবহার করেন সে ক্ষেত্রে আপনার সাইড ইফেক্ট হবে এটা
স্বাভাবিক। আপনাকে নিয়ম মেনে বরই পাতা ব্যবহার করতে হবে এবং খেতে হবে তাহলে আপনি
এই পাতা থেকে অনেক উপকার পাবেন।
বরই পাতা মুখে দিলে কি হয়
আপনাদের যাদের মুখে ব্রণ বের হয় তারা অনেকেই প্রশ্ন করেন বরই পাতা মুখে দিলে কি
হয় সে সম্পর্কে। দেখুন ব্রণ হয় সাধারণত এলার্জি জনিত কারণে। কারো কারো ক্ষেত্রে
মুখে ব্রণ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র আকার হয়ে থাকে, তাদের ক্ষেত্রে বরই পাতা সবচেয়ে বেশি
কার্যকরী হয়। কারণ মুখে ব্রণ হয় দুই ধরনের।
প্রথম ধরনটি হল মুখে জায়গায় জায়গায় বড় বড় ব্রণ বের হয় এবং দ্বিতীয় ধরনটি
হল মুখের সকল জায়গায় ছোট ছোট ব্রণ বের হয়। দুই ধরনের ব্রণ নিরাময়ের ক্ষেত্রেই
আপনি বরই পাতা ব্যবহার করলে উপকার পাবেন। তবে যাদের ছোট ছোট ব্রণ বের হয় তারা
বরই পাতা থেকে বেশি উপকার পাবেন।
বরই পাতার উপকারিতা চুলের জন্য
বরই পাতার উপকারিতা চুলের জন্য অনেক রয়েছে। আপনাদের যাদের চুল পড়ার সমস্যা
রয়েছে তারা বরই পাতার রস ব্যবহার করে দেখতে পারেন। কারণ বরই পাতার রয়েছে
এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান। এই এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান চুলের গোড়ায় মজবুত করতে
সহায়তা করে।
বরই পাতা দুই থেকে তিন মুঠো ভালোভাবে বেটে নিয়ে রস বের করে মাথার ত্বকে ভালোভাবে
প্রয়োগ করতে হবে। গোসল করার এক ঘন্টা আগে আপনাকে বরই পাতার রস ব্যবহার করতে হবে।
তাহলে আপনি বরই পাতা থেকে চুল পড়া প্রতিরোধ করতে পারবেন।
বরই পাতা দিয়ে গোসল করার উপকারিতা
বরই পাতা দিয়ে গোসল করার উপকারিতা সম্পর্কে যারা জানেন না তারা এখান থেকে পড়লে
বরই পাতার উপকারিতা জানতে পারবেন। দেখুন আমি পূর্বে আলোচনা করেছি বরই পাতা আমাদের
শরীরের এলার্জির জন্য কি কি সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে। তাই আপনার শরীরে যদি
কোন ধরনের এলার্জি জনিত সমস্যা হয় এবং শরীরে যদি ছোট ছোট চর্মরোগ বা এলার্জি বের
হয় তাহলে আপনি হালকা উষ্ণ গরম পানিতে বরই পাতা দিয়ে গোসল করতে পারেন।
এই ক্ষেত্রে আপনি অনেক উপকার পাবেন। বরই পাতা দুই থেকে তিন মুঠো নিয়ে পানির
মধ্যে দিয়ে পানি হালকা গরম করে নিবেন, এরপর এই গরম করা পানি ভালোভাবে ছেঁকে
নিয়ে ঠান্ডা পানির সাথে মিশিয়ে উষ্ণ হালকা গরম পানি তৈরি করবেন। এই পানি আপনি
শরীরে দিয়ে গোসল করলে দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে আশা করা যায় উপকৃত হবেন।
মহানবী কেন গোসলের সময় বরই পাতা ব্যবহার করতেন?
মহানবী কেন গোসলের সময় বরই পাতা ব্যবহার করতেন সে সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা।
দেখুন বরই পাতার মধ্যে এমন উপাদান রয়েছে যে উপাদান অ্যান্টিসেপটিক এর চেয়ে ভালো
কাজ করে। আমাদের মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহিইওয়াস সাল্লাম মৃত
ব্যক্তিদের গোসলের ক্ষেত্রও বরই পাতা ব্যবহার করতে বলেছেন।
কারণ বরই পাতা দিয়ে মৃত ব্যক্তিকে গোসল করালে মৃত ব্যক্তির শরীরে পোকামাকড়ের
আক্রমণ এবং শরীরের পচন রোধ করতে সহায়তা করে। এক্ষেত্রে বরই পাতা থেকে সম্পূর্ণ
প্রাকৃতিক গুণ পাওয়ার জন্য আপনাকে বরই পাতা পানির সাথে মিশিয়ে গরম করে নিতে
হবে। এরপর এই গরম করা পানি হালকা উষ্ণ গরম হয়ে গেলে শরীরে দিয়ে গোসল করতে
হবে।
আমাদের মহানবি হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, তোমরা যত
বেশি পারো মৃত ব্যক্তিদের বরই পাতা দিয়ে গোসল করাও। শুধু একবার, দুইবার বা
তিনবার নয় বরং তোমরা পাঁচ বার, ছয় বারের বেশি বরই পাতা দিয়ে গোসল করাও, যেনো
মৃত দেহটি কবরে গিয়ে পোকামাকড়ের হাত থেকে রক্ষা পায়।
বরই পাতা বর্তমানে বিজ্ঞানের গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, বরই পাতার গুণাগুণ
অনেক। যা আমাদের কোরআনে বহু বছর আগেই উল্লেখ করা হয়েছিল। তাই আপনি যদি বরই পাতা
সম্পর্কে আরো বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আমাদের হাদিস গুলো পড়ে দেখতে পারেন।
সেখানে বরই পাতা সম্পর্কে আরো বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা রয়েছে। যেগুলো পড়ে আপনি
জ্ঞান আহরণ করতে পারবেন এবং বরই পাতার গুনাগুন সম্পর্কে আরো জানতে পারবেন।
লেখকের শেষ মন্তব্য
আশা করছি আপনি জানতে পেরেছেন প্রতিদিন দুইটি বরই পাতা খেলে কি হয় এই সম্পর্কে।
দেখুন বরই পাতার অনেক উপকার গুণ রয়েছে কিন্তু তাই বলে বেশি পরিমাণে বরই পাতা
খাওয়া যাবে না এবং ব্যবহার করা যাবে না। সবকিছু ব্যবহার করার একটি নিয়ম রয়েছে
আপনাকেও বরই পাতার ক্ষেত্রে এই নিয়ম মেনে চলতে হবে। এছাড়া প্রাকৃতিক কোনো কিছু
ব্যবহারের পূর্বে বা খাওয়ার পূর্বে আপনাকে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে হবে।
ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এ সমস্ত উপাদান ব্যবহার না করাই ভালো সবচেয়ে ভালো বলে
আমি মনে করি।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url