প্রোটিন এর অভাবে কি রোগ হয়

সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রোটিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। স্বাস্থ্যকে সুস্থ রাখতে প্রোটিনের কার্যকারিতা অনেক। শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি হলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগের সম্মুখীন হয়। তাই প্রোটিন এর অভাবে কি রোগ হয় ও প্রোটিন জাতীয় খাবারের তালিকা দেখে রোগ চিহ্নিত করে প্রোটিন যুক্ত খাবার গ্রহণ করুন।
প্রোটিন এর অভাবে কি রোগ হয়
প্রোটিন আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। প্রোটিনের অভাবে বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়। প্রোটিন এর অভাবে কি রোগ হয় তা জানলে ঐ রোগের সম্মুখীন হলে প্রোটিন যুক্ত খাবার খেয়ে সুস্থ থাকতে পারবেন। প্রোটিন জাতীয় খাবারের তালিকা দেখে সহজে প্রোটিন যুক্ত খাবার খেতে পারবেন। প্রোটিন জাতীয় খাবার, উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার, শরীরে প্রোটিনের কার্যকারিতা, অভাব, রোগ প্রত্যেকটি বিষয় সম্পর্কে জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ প্রোটিন এর অভাবে কি রোগ হয় - প্রোটিন জাতীয় খাবারের তালিকা

  • প্রোটিন এর অভাবে কি রোগ হয়
  • প্রোটিন জাতীয় খাবারের তালিকা
  • প্রোটিন কত প্রকার ও কি কি
  • প্রোটিন জাতীয় খাবারের উপকারিতা
  • উচ্চ প্রোটিন যুক্ত খাবার তালিকা
  • প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে কি হয়
  • কম প্রোটিন যুক্ত খাবারের তালিকা
  • প্রোটিনের উৎস কি
  • শরীরে প্রোটিন বেড়ে গেলে কি হয়

প্রোটিন এর অভাবে কি রোগ হয়

শরীরের জন্য প্রোটিন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। প্রোটিন মূলত আমিষ, এই আমিষ উপাদান আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। শরীরে প্রোটিনের অভাব হলে সুস্বাস্থ্য আর সুস্বাস্থ্য থাকে না বিভিন্ন রোগের সম্মুখীন হয়। এমন অনেক ব্যক্তি আছেন যারা অল্প কিছু টাকায় প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খান না, 

কিন্তু রোগের সম্মুখীন হলে ঠিক ঐ চিকিৎসকের কাছে গিয়ে অনেক বেশি টাকা খরচ করে ঔষধ পত্র কিনে খান। তাই ঐরকম সমস্যায় না পড়তে চাইলে এখন থেকে সচেতন হোন। প্রোটিন যুক্ত খাবার খেয়ে শরীরকে সুস্থ রাখুন। প্রোটিন এর অভাবে কি রোগ হয় তা অনেকেই জানেন না। প্রোটিনের অভাবে কি রোগ হয়, 

এ বিষয়ে আপনি জেনে নিশ্চিত হতে পারবেন আপনার ঐ রোগটি কেন হয়েছে। এমন সময় প্রোটিন যুক্ত খাবার খেয়ে আপনি সুস্থ হতে পারবেন। নিচে প্রোটিন এর অভাবে কি রোগ হয় তার একটি তালিকা দেওয়া হলঃ
  • কোয়াশিওকর
  • মারাসমাস
  • পেশির দুর্বলতা
  • ইমিউন সিস্টেম দুর্বলতা
  • এডিমা
  • রক্তশূন্যতা
  • অলিগোফেনিয়া
  • হাড়ের দুর্বলতা
  • ত্বকের সমস্যা
  • চুল পড়া
কোয়াশিওকরঃ প্রোটিন এর অভাবে কি রোগ হয় এর মধ্যে একটি হলো কোয়াশিওকর। এ রোগটি সাধারণত শিশুদের ক্ষেত্রে বেশি দেখা যায়। কোয়াশিওকর রোগ হলে পেশি দুর্বল হয়ে যায়, ত্বক ফাটে, শরীরে ফোলা ভাব দেখা যায়।

মারাসমাসঃ সাধারণত মারাসমাস শরীরের প্রচন্ড অপুষ্টির কারণে হয়, এ রোগ হলে শরীরের পুষ্টি উপাদান ও চর্বি, পেশি ক্ষয় হতে থাকে এমন অবস্থায় শরীর অনেক দুর্বল হয়ে পড়ে।

পেশির দুর্বলতাঃ শরীরে প্রোটিনের অভাব হলে পেশি দুর্বল হয়ে পড়ে। শরীরে প্রোটিন পেশিকে পুনরুদ্ধারে সাহায্য করে। শরীরের পেশি দুর্বল হয়ে গেলে দৈনন্দিন কাজে ক্লান্তি অনুভব, ভারী বস্তু তুলতে অসুবিধা, পিসিতে ব্যথা ও খিচ ধরবে।

ইমিউন সিস্টেম দুর্বলতাঃ প্রোটিন শরীরের ইমিউন সিস্টেম কে উন্নত রাখে। শরীরের যে কোন রোগ বালাই হলেই সহজে দূর করতে পারে। কিন্তু প্রোটিনের অভাব হলে এই ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হয়ে যায়। কোন রোগ হলে শরীর সে রোগ দূর করতে পারে না৷ কোন রোগ হলে সেই রোগ দূর হতে অনেক সময়ের প্রয়োজন হয়। শরীরের ইউনিয়ন সিস্টেম দুর্বল হলে বারবার সর্দি কাশি হওয়া, কোন রোগ থেকে সুস্থতা পেতে দীর্ঘ সময় লাগে, শরীরের ক্ষত শুকাতে দেরি হয়।

এডিমাঃ শরীরে এডিমা রোগ হলে শরীরে ফ্লুইড জমে যায় এটি মূলত প্রোটিনের অভাবেও হয়। এডিমা হলে হাত পা মুখ ফুলে ওঠে। চোখের নিচে ফোলা ভাব দেখা যায়। ওজন বাড়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়।

রক্তশূন্যতাঃ শরীরে প্রোটিনের অভাব হলে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়। শরীরে প্রোটিনের অভাবে রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরিতে বাধাগ্রস্ত হয় এটি রক্তশূন্যতার মূল কারণ। শরীরের রক্তশূন্য তাহলে ক্লান্তি ও দুর্বলতা অনুভব করবেন। প্রচুর পরিমাণে মাথা ঘোরা, ত্বক ফ্যাকাসে হয়ে যায়, হৃদয় স্পন্দন দ্রুত হয়।

অলিগোফেনিয়াঃ শরীরে অলিগোফেনিয়া হলে মস্তিষ্কের বিকাশে ব্যাহত হয়। মস্তিষ্কের বিকাশে রুটির অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। প্রোটিনের অভাবে মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্থ হয়। অলিগোফেনিয়া হলে নতুন কোন কিছু শেখার ক্ষমতা কমে যায়, বুদ্ধিমত্তা বিকাশ সঠিকভাবে হয় না, শিশুদের মধ্যে কথা বলার বিলম্ব সৃষ্টি হয়।

হাড়ের দুর্বলতাঃ প্রোটিন হাড়ের জন্য অত্যন্ত উপকারী। শরীরে প্রোটিনের অভাব হলে হাড়ের দুর্বলতা দেখা দেয়। শরীরে প্রোটিনের অভাব হলে সহজে হাড় ভেঙে যায়। নিয়মিত হারে ব্যথা অনুভব করবেন। বৃদ্ধ বয়সে হাড়ের ঘনত্ব কমে যাবে।

ত্বকের সমস্যাঃ শরীরে প্রোটিনের অভাব হলে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। শরীরে প্রোটিনের অভাব হলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়। ত্বকে দাগ ও চুলকানির মত সমস্যা দেখা দেয়। ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা কমে যায়।

চুল পড়াঃ চুলের বৃদ্ধি ও মজবুতির জন্য প্রোটিন অত্যন্ত উপকারী। শরীরে প্রোটিনের অভাব হলে চুল দুর্বল হয়ে যায়। চুল প্রয়োজনীয় প্রোটিন না পাওয়ায় অতিরিক্ত চুল ওঠে। নিয়মিত চুল উঠে চুল পাতলা হয়ে যায়। নতুন কোন চুল গজায় না। চুল ভঙ্গুর ও রুক্ষ হয়ে যায়৷

প্রিয় পাঠক উপরে প্রোটিন এর অভাবে কি রোগ হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এছাড়াও শরীরে প্রোটিনের অভাব হলে একাধিক রোগ হয় যা বলে শেষ করার মতো নয়। তাই অবশ্যই নিয়মিত প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খেয়ে স্বাস্থ্যকে সুস্থ রাখুন। আশা করি প্রোটিন এর অভাবে কি রোগ হয় সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

প্রোটিন জাতীয় খাবারের তালিকা

অনেকে চান প্রোটিন জাতীয় খাবার খেতে কিন্তু কোন খাবার গুলোতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন আছে তা জানেন না। তাই প্রতিনিয়ত প্রোটিন জাতীয় খাবারের তালিকা সম্পর্কে জানতে চান। প্রোটিন মূলত আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। বেশ কিছু খাবার আমরা দৈনন্দিন খাই সেই খাবার গুলোতে প্রোটিন থাকে। তবে কিছু খাবারে কম প্রোটিন থাকে এবং কিছু খাবারে বেশি প্রোটিন থাকে। নিচে প্রোটিন জাতীয় খাবারের তালিকা দেওয়া হলোঃ
প্রোটিন জাতীয় খাবারের তালিকা
প্রাণিজ উৎস থেকে প্রোটিনঃ ডিম, মুরগির মাংস, গরুর মাংস, ভেড়ার মাংস, রুই মাছ, ইলিশ মাছ, পাঙ্গাস মাছ, সামুদ্রিক মাছ, চিংড়ি মাছ, কাকড়া, হাঁসের মাংস, দুধ, দই, পনির, বাটার মিল্ক, ছানা, ঘি, ভেড়ার কলিজা, গরুর কলিজা, ডিমের সাদা অংশ, এই খাবার গুলোতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে।

শাকসবজি ও ফলমূল থেকে প্রোটিনঃ পালং শাক, ব্রকলি, মাশরুম, অ্যাভোকাডো, আলু, মিষ্টি আলু, কাঁচকলা, শসা, ভুট্টা, সাদা বাঁধাকপি, এই শাকসবজি গুলোতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়।

আপনি উপরে দেওয়া খাবার গুলো আপনার খাদ্য তালিকায় যুক্ত করলে আপনার শরীরের প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করতে পারবেন। শরীর থাকবে দীর্ঘদিন পর্যন্ত সুস্থ হবেন না কোনদিন রোগের সম্মুখীন। প্রিয় পাঠক আশা করি প্রোটিন জাতীয় খাবারের তালিকা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

প্রোটিন কত প্রকার ও কি কি

অনেকে প্রতিনিয়ত খোঁজ করেন প্রোটিন জাতীয় খাবারের তালিকা ও প্রোটিন কত প্রকার ও কি কি সম্পর্কে। প্রোটিন প্রধানত দুই ভাগে বিভক্ত। সম্পূর্ণ প্রোটিন, অপূর্ণ প্রোটিন। সম্পূর্ণ প্রোটিন যুক্ত খাবার গুলোতে প্রয়োজনীয় অ্যামিনো এসিড থাকে। যেমন প্রাণিজ প্রোটিন যুক্ত খাবার থেকে পাওয়া প্রোটিন। এরমধ্যে মাংস, ডিম, মাছ। অন্যদিকে অপূর্ণ প্রোটিন এগুলোতে অ্যামিনো এসিড থাকে না। যেমন শাকসবজি, ডাল, জাতীয় খাবার।

প্রোটিন জাতীয় খাবারের উপকারিতা

প্রোটিন আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। প্রোটিন রোগ দূর করতে সাহায্য করে। প্রোটিনের অভাবে শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ দেখা দেয়। প্রয়োজনীয় প্রোটিন গ্রহণ করলে এ রোগগুলো দূর হয়। প্রোটিন যুক্ত খাবার গ্রহণ করলে পেশী গঠন ও পুনরুদ্ধার হয়। বিশেষ করে শরীরের ইমিউন সিস্টেম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। 

প্রয়োজনীয় মাত্রায় প্রোটিন গ্রহণ করলে চুল, ত্বক, নখ মজবুত রাখে। প্রোটিন হরমোন এবং এনজাইম তৈরিতে সহায়ক ভূমিকা রাখে। বিশেষ করে শরীরে কোন ক্ষত সৃষ্টি হলে প্রোটিন দ্রুত সারাতে সাহায্য করে।

উচ্চ প্রোটিন যুক্ত খাবার তালিকা

অনেকে নিয়মিত উচ্চ প্রোটিন যুক্ত খাবার সম্পর্কে খোঁজ করেন। বেশ কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার গুলোর মধ্যে গরুর মাংস, মুরগি ও হাঁসের মাংস, স্যামন মাছ, ডিম, চিকেন, পনির, বাদাম, সীড, ডাল ও সয়াবিন।

প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে কি হয়

অনেকেই প্রোটিন জাতীয় খাবারের তালিকা ও প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে কি হয় সে সম্পর্কে জানেন না। প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে শরীর দীর্ঘদিন সুস্থ থাকে। প্রোটিন জাতীয় খাবার খেলে শরীর শক্তিশালী হয়। প্রোটিন যুক্ত খাবার শরীরের মাংসপেশী গঠন করে, দীর্ঘ সময় ক্ষোধা নিয়ন্ত্রণ করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, হাড় মজবুত করে।

কম প্রোটিন যুক্ত খাবারের তালিকা

কম প্রোটিন যুক্ত বেশ কিছু খাবার রয়েছে। যারা ওজন কমাতে চেষ্টা করছেন ডায়েট কন্ট্রোল করছেন তাদের জন্য কম প্রোটিন যুক্ত খাবার অত্যন্ত উপকারী। বিশেষ করে চর্বি যুক্ত খাবার, সাদা ভাত, পাউরুটি, আপেল, কলা, আলু। এই খাবার গুলোতে প্রোটিন আছে কিন্তু তুলনামূলক অনেক কম।

প্রোটিনের উৎস কি

প্রোটিনের উৎস সাধারণত উচ্চ প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার গুলোকে বলা হয়। যে খাবার গুলোতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে সে খাবার গুলোয় প্রোটিনের উৎস। প্রোটিনের প্রধান উৎস ডিম, মাছ, মাংস, ডাল, বাদাম, দুধ, দুগ্ধ জাত খাবার, সয়াবিন, এই খাবার গুলো মূলত প্রোটিনের উৎস। এই খাবার গুলোতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে। শরীরে প্রোটিনের অভাব হলে এই খাবার গুলো খেয়ে দ্রুত শরীরের প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করা যায়।

শরীরে প্রোটিন বেড়ে গেলে কি হয়

শরীরে প্রোটিন বেড়ে গেলে বেশ কিছু সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। বিশেষ করে শরীরে প্রোটিন বৃদ্ধি পেলে শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায়। অতিরিক্ত প্রোটিন চর্বিতে রূপান্তরিত হয় ফলে শরীরের চর্বি বৃদ্ধি পায় সাথে ওজন ও বৃদ্ধি পায়। অতিরিক্ত প্রোটিন শরীরের ইউরিয়া নিঃসরণ করে ফলে শরীরের কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। শরীরের অতিরিক্ত প্রোটিন কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বৃদ্ধি করে। অতিরিক্ত প্রোটিন ডিহাইড্রেশন সৃষ্টি করে ফলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।

লেখকের মন্তব্য

পুরো আর্টিকেলটিতে প্রোটিন এর অভাবে কি রোগ হয় ও প্রোটিন জাতীয় খাবারের তালিকা সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য শেয়ার করেছি। এছাড়া প্রোটিন যুক্ত খাবারের উপকারিতা, প্রোটিনের অভাবে রোগ ব্যাধি, অভাবজনিত রোগ দূর করার উপায় প্রত্যেকটি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করি বিষয়গুলো জেনে উপকৃত হবেন। 

আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন। নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। অন্যান্য ইনফরমেশন সম্পর্কিত আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটে ক্যাটাগরি গুলো ঘুরে আসুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪