নোয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত - নোয়াখালী কি খাবারের জন্য বিখ্যাত

বাংলাদেশের স্বনামধন্য জেলা গুলোর মধ্যে একটি হলো নোয়াখালী। অনেকে নিয়মিত এই নোয়াখালী জেলা সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য খোঁজ করেন। নোয়াখালী জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্ব অঞ্চলে অবস্থিত। নোয়াখালী জেলা চট্টগ্রাম বিভাগে অন্তর্ভুক্ত। অনেকে নিয়মিত নোয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত, নোয়াখালী কি খাবারের জন্য বিখ্যাত সে সম্পর্কে খোঁজ করেন।
নোয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত
নোয়াখালী জেলা বাংলাদেশের স্বনামধন্য জেলা গুলোর একটি। নোয়াখালী জেলা বেশ কিছু বিষয়ের জন্য বিখ্যাত। অনেকে এই বিখ্যাত বিষয়গুলো জানার জন্য নিয়মিত সার্চ ইঞ্জিনে নোয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত, নোয়াখালী কি খাবারের জন্য বিখ্যাত সে সম্পর্কে জানতে চান। আজকের আর্টিকেলটিতে নোয়াখালী জেলা সম্পর্কে প্রত্যেকটি তথ্য, বিখ্যাত ব্যক্তি, বিখ্যাত খাবার, কয়টি থানা, ইউনিয়ন, গ্রামের নাম সম্পর্কে থাকছে বিস্তারিত। নোয়াখালী জেলা সম্পর্কে প্রত্যেকটি বিষয়ে জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচীপত্রঃ নোয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত - নোয়াখালী কি খাবারের জন্য বিখ্যাত

  • নোয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত
  • নোয়াখালী কি খাবারের জন্য বিখ্যাত
  • নোয়াখালী বিখ্যাত স্থান
  • নোয়াখালী জেলার বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম
  • নোয়াখালী জেলার থানা কয়টি
  • নোয়াখালী ইউনিয়ন কয়টি
  • নোয়াখালী জেলার মানচিত্র

নোয়াখালী জেলা

নোয়াখালী জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত। নোয়াখালী জেলা চট্টগ্রাম বিভাগের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। নোয়াখালী জেলার আয়তন ৪২০২.৭ বর্গ কিলোমিটার। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা থেকে নোয়াখালী জেলার দূরত্ব ১৬০ কিলোমিটার। চট্টগ্রাম বিভাগীয় শহর থেকে নোয়াখালী জেলার দূরত্ব ১৩৫ কিলোমিটার। নোয়াখালী জেলার পূর্ব নাম ছিল ভুলুয়া। বর্তমানে নোয়াখালী জেলায় ৯টি উপজেলা ১০টি থানা রয়েছে। নোয়াখালী জেলার শিক্ষা ব্যবস্থা অনেক ভালো। নোয়াখালী জেলায় বেশ কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। নোয়াখালী জেলার সাক্ষরতার হার ৭৫.৫২%। নোয়াখালী জেলার অর্থনীতি কৃষির উপর নির্ভরশীল। নোয়াখালী জেলার ৮০% লোক কৃষি পেশার সাথে জড়িত।

নোয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত

নোয়াখালী জেলা বিভিন্ন বিষয়ের জন্য বিখ্যাত। নোয়াখালী জেলা বাংলাদেশের প্রত্যেকটি ব্যক্তির কাছে পরিচিত। নোয়াখালীর কথা মনে হলেই মাথায় আসে নোয়াখালীর ভাষার কথা। নোয়াখালীর ভাষার মধ্যে কেমন একটা জটিলতা। তবে বাংলাদেশের প্রত্যেক ব্যক্তিরা নোয়াখালীর ভাষা বুঝে, ও শুনে আনন্দ উপভোগ করে। 

নোয়াখালীর ভাষা বাংলাদেশের মানুষের কাছে আনন্দের প্রিয় একটি ভাষা। অনেকে নিয়মিত খোঁজ করেন নোয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত। নোয়াখালী বেশ কিছু বিষয়ের জন্য বিখ্যাত। নোয়াখালী সৌন্দর্যময় স্থান, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, অতিথি আপ্যায়ন, শীতকালীন পিঠা, কৃষি, সামুদ্রিক মাছ এর জন্য বিখ্যাত। নোয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত সেগুলো নিচে পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ
  • সৌন্দর্যময় স্থান
  • সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য
  • অতিথি আপ্যায়ন
  • শীতকালীন পিঠা
  • সামুদ্রিক মাছ
  • কৃষি
সৌন্দর্যময় স্থানঃ নোয়াখালী জেলা সৌন্দর্যময়ী স্থানের জন্য বিখ্যাত। নোয়াখালী জেলায় বেশ কিছু সৌন্দর্যময় স্থান রয়েছে। এর মধ্যে হাতিয়া দ্বীপ, সুবর্ণচর, সমুদ্রের কাছাকাছি থাকার কারণে পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এখানকার সৈকত সবুজ বনভূমি প্রকৃতিপ্রেমীদের মুগ্ধ করেছে। এখানকার সমুদ্র সৈকত প্রদীপ বাংলাদেশের অন্যান্য জেলার মানুষদের আকর্ষিত করেছে।

সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যঃ নোয়াখালীর মানুষ তাদের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির জন্য গর্বিত। বিশেষ করে নোয়াখালীর ভাষা পুরো বাংলাদেশের মানুষের কাছে পছন্দের। নোয়াখালীর ভাষায় গান গেয়ে বাংলাদেশের মানুষ আনন্দ প্রকাশ করে। নোয়াখালী বিয়ের উৎসবগুলো সাংস্কৃতিকভাবে সমৃদ্ধ। নোয়াখালী জেলার পূর্বের সংস্কৃতি গুলো এখনো তারা ধরে রাখতে পেরেছে।

অতিথি আপ্যায়নঃ নোয়াখালী জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত তা হল অতিথি আপ্যায়ন। নোয়াখালী জেলার মানুষ অতিথি আপ্যায়নের জন্য বিখ্যাত। অতিথি আপ্যায়নের সময় তারা নিজের সাধ্যমত সবচাইতে সেরা খাবার দিয়ে অতিথিদের আপ্যায়ন করে। এই জেলার মানুষদের আন্তরিকতা ও আপ্যায়ন অন্যান্য জেলার মানুষদের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকে।

শীতকালীন পিঠাঃ নোয়াখালী জেলা শীতকালীন পিঠার জন্য বিখ্যাত। নোয়াখালী জেলার মানুষেরা শীতকালীন সময়ে বিভিন্ন ধরনের শীতের পিঠা তৈরি করে। এরমধ্যে পাটিসাপটা, ভাপা পিঠা, চিতই পিঠা, দুধ পিঠা, নোয়াখালী জেলার ঐতিহ্যের অংশ। শীতের সকালে এ পিঠাগুলো খাওয়ার মজাই আলাদা।

সামুদ্রিক মাছঃ নোয়াখালী জেলা সামুদ্রিক মাছ এর জন্য বিখ্যাত। নোয়াখালী জেলা সমুদ্র উপকূলীয় হওয়ায় এখানে সামুদ্রিক মাছ প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। নোয়াখালী জেলায় চিংড়ি, ইলিশ, রূপচাঁদা, কোরাল, এখানকার প্রধান সামুদ্রিক মাছ। সমুদ্র অঞ্চলের আশেপাশের মানুষেরা এই মাছ সংগ্রহ করে দেশের অন্যান্য জেলায় সরবরাহ করে।

কৃষিঃ নোয়াখালী জেলার বিভিন্ন কৃষি ফসলের জন্য বিখ্যাত। নোয়াখালী জেলার সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত কৃষি ফসল পান, সরিষা, পাট, আখ, ও বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি। নোয়াখালী জেলার বিভিন্ন কৃষি ফসলগুলো বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করা হয়।

প্রিয় পাঠক উপরে নোয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত সে বিষয়গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। নোয়াখালী জেলা বাংলাদেশের স্বনামধন্য জেলাগুলোর মধ্যে একটি। নোয়াখালী জেলা তাদের সংস্কৃতি, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বিখ্যাত ব্যক্তির জন্য বাংলাদেশের মানুষের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়। আশা করি নোয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

নোয়াখালী কি খাবারের জন্য বিখ্যাত

অনেকে নিয়মিত খোঁজ করেন নোয়াখালী কি খাবারের জন্য বিখ্যাত। নোয়াখালী বেশ কিছু খাবারের জন্য বিখ্যাত। এরমধ্যে নোয়াখালী জেলার নারকেল নাড়ু, ম্যাড়া পিঠা, খোলজা পিঠা, নারিকেল পুলি পিঠা, পাটিসাপটা পিঠা, মহিষের দুধের দধি, খাইস্যরা, মরিচ খোলা পাতুরির জন্য বিখ্যাত। নোয়াখালী কি খাবারের জন্য বিখ্যাত সে বিষয় গুলোর নিচে পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ

শীতকালীন পিঠাঃ নোয়াখালী জেলার সবচেয়ে বিখ্যাত খাবার শীতকালীন পিঠা। শুধুমাত্র শীতকালীন পিঠাগুলো শীতকালে পাওয়া যায়। নোয়াখালী জেলার মানুষেরা পিঠা খেতে অত্যন্ত পছন্দ করে। শীত আসলেই পিঠা খাওয়ার ধুম পড়ে যায় নোয়াখালী জেলায়। বাজারে পিঠার দোকান দেখতে পাওয়া যায়। শীতকালীন পিঠা বিক্রয় করে বিভিন্ন মহিলারা। শীতকালীন পিঠাগুলোর মধ্যে খোলজা পিঠা, ম্যাড়া পিঠা, সাইন্না পিঠা, নারিকেল পুলি পিঠা, পাটিসাপটা পিঠা, ভাপা পিঠা অন্যতম।
নোয়াখালী কি খাবারের জন্য বিখ্যাত
মহিষের দুধের দধিঃ নোয়াখালী জেলার মানুষেরা প্রচুর পরিমাণে মহিষ পালন করেন। এরা বাথান করে, খামার করে মহিষ পালন করে। এই মহিষের দুধগুলো বাজারে বিক্রয় করে। আবার কিছু সংখ্যক লোকেরা এই মহিষের দুধের দধি বিক্রয় করেন। নোয়াখালী জেলায় মহিষের দুধের ছানার মিষ্টি পাওয়া যায়। তবে সবচেয়ে সুস্বাদু হল মহিষের দুধের দধি। বেশকিছু মহিষের বাথানের মালিকেরা সম্পূর্ণ নিজের হাতে কোন প্রকার ভেজাল দ্রব্য ব্যবহার না করে খাঁটি মহিষের দুধের দধি তৈরি করেন।

খাইস্যরাঃ নোয়াখালী কি খাবারের জন্য বিখ্যাত এর মধ্যে একটি হলো খাইস্যরা বা সিমের বিচির তরকারি। নোয়াখালী জেলায় সামুদ্রিক চিংড়ি মাছ দিয়ে এই সিমের বিচি রান্না করা হয় এই তরকারিকে তারা আঞ্চলিক ভাষায় খাইস্যার বলেন। এ তরকারি খেতে অত্যন্ত স্বাদ। আপনি যদি নোয়াখালী জেলার এই বিখ্যাত তরকারি খেতে চান তাহলে নোয়াখালী জেলার যেকোনো মানুষের বাড়িতে গেলে খেতে পারবেন।

মরিচ খোলা পাতুরিঃ নোয়াখালী সবচেয়ে জনপ্রিয় বিখ্যাত খাবার হল মরিচ খোলা পাতুরি। যেকোনো অতিথি বেড়াতে আসলেই অন্যান্য খাবারের পাশাপাশি তারা মরিচ খোলা পাতুরি রান্না করেন। মরিচ খোলা পাতুরি হল কলাপাতা দিয়ে মুড়িয়ে বিভিন্ন ধরনের ছোট মাছ একত্রে পাঁচমিশালী রান্না। বিভিন্ন ধরনের ছোট মাছ এভাবে কলাপাতা দিয়ে রান্না করলে অত্যন্ত স্বাদ লাগে। আপনি এই মরিচ খোলা পাতার স্বাদ নিতে পারবেন নোয়াখালী জেলাতে।

প্রিয় পাঠক উপরে নোয়াখালী কি খাবারের জন্য বিখ্যাত সেগুলো বিস্তারিত আলোচনা করেছি। নোয়াখালী জেলার প্রত্যেকটি বিখ্যাত খাবার যেগুলো অত্যন্ত স্বাদ যুক্ত সে সম্পর্কে জানিয়েছি। আশা করি নোয়াখালী কি খাবারের জন্য বিখ্যাত নিশ্চয়ই সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

নোয়াখালী বিখ্যাত স্থান

অনেকে নোয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত, নোয়াখালী বিখ্যাত স্থান খোঁজ করেন। নোয়াখালীর বেশ কিছু বিখ্যাত স্থান রয়েছে যেগুলো অত্যন্ত সুন্দর। এই বিখ্যাত স্থানগুলো দেখতে বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলা থেকে দর্শনার্থীরা ভিড় জমায়। নোয়াখালী বিখ্যাত স্থান গুলোর মধ্যে নিঝুম দ্বীপ, বাজরা শাহী মসজিদ, গান্ধী আশ্রম, কমলার দিঘী, মুছাপুর, ড্রিম ওয়ার্ল্ড পার্ক, ক্লোজার, অন্যতম বিখ্যাত স্থান। এই স্থানগুলো অত্যন্ত সুন্দর। বাংলাদেশের অনেক জেলা থেকে এই স্থানগুলো দেখার জন্য প্রচুরসংখ্যক ব্যক্তিরা ঘুরতে আসে।

নোয়াখালী জেলার বিখ্যাত ব্যক্তিদের নাম

অন্যান্য জেলার মতো নোয়াখালী জেলাতেও বেশকিছু বিখ্যাত ব্যক্তি রয়েছে। যে বিখ্যাত ব্যক্তিগুলোর জন্য নোয়াখালী জেলা বাংলাদেশের মানুষের কাছে প্রিয় হয়ে উঠেছে। বিখ্যাত ব্যক্তিগুলোর জন্য নোয়াখালী জেলা স্বনামধন্য। নোয়াখালী জেলার পিছনে বিখ্যাত ব্যক্তিদের বেশ কিছু অবদান রয়েছে। নোয়াখালী জেলার বিখ্যাত ব্যক্তিদের মধ্যেঃ
  • সার্জেন্ট জহুরুল হক
  • রফিক উল্যা চৌধুরী
  • শহীদ বুদ্ধিজীবী মুনীর চৌধুরী
  • মাইনিং ইঞ্জিনিয়ার ওবায়েদ উল্যা
  • আবদুল মালেক উকিল
  • ব্যারিস্টার বদরুল হায়দার চৌধুরী
  • শহীদ বীর শ্রেষ্ঠ মোহাম্মদ রুহুল আমিন

নোয়াখালী জেলার থানা কয়টি

নোয়াখালী জেলার থানা কয়টি তা অনেকেই জানেন না। নোয়াখালী জেলার ৯টি উপজেলা ও ১০টি থানা রয়েছে। নোয়াখালী জেলার ১০টি থানা হলোঃ সুধারাম মডেল থানা, সোনাইমুড়ি থানা, কবিরহাট থানা, বেগমগঞ্জ মডেল থানা, সেনবাগ থানা, ভাসানচর থানা, চটখিল থানা, চরজব্বর থানা, কোম্পানিগঞ্জ থানা, হাতিয়া থানা, এ সকল থানা গুলো নোয়াখালী জেলার নিরাপত্তার জন্য কাজ করে।

নোয়াখালী ইউনিয়ন কয়টি

নোয়াখালী জেলা বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক উপকূলীয় জেলা। নোয়াখালী জেলার প্রশাসনিক কাঠামো অনুসারে নোয়াখালী জেলার মোট ৯৩টি ইউনিয়ন রয়েছে। প্রতিটি ইউনিয়নে স্থানীয় সরকারের একটি মৌলিক একক হিসেবে গ্রামীন এলাকার মানুষের জন্য কাজ করে। নোয়াখালীর ইউনিয়ন গুলো বিভিন্ন উপজেলায় বিভক্ত। 

প্রতিটি উপজেলার অধীনে বেশ কয়েকটি ইউনিয়ন রয়েছে। এই ইউনিয়নগুলো জনগণের দৈনন্দিন প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। নোয়াখালী ইউনিয়ন গুলোতে গ্রামীন অবকাঠামো, কৃষি উন্নয়ন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্য সেবা ও যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নের জন্য কাজ করা হয়।

নোয়াখালী জেলার মানচিত্র

নোয়াখালী জেলার মানচিত্র দেখে নোয়াখালী জেলার ভৌগোলিক অবস্থান, উপজেলা গুলোর সীমানা, গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলো সহজে দেখা যায়। নোয়াখালী জেলার মানচিত্র দেখে সহজে ধারণা করা যায় এটি বাংলাদেশের কোন দিকে অবস্থিত। অনেকে নিয়মিত নোয়াখালী জেলার মানচিত্র দেখতে চান। তাদের সুবিধার্থে নিচে নোয়াখালী জেলার মানচিত্র দেওয়া হলঃ
নোয়াখালী জেলার মানচিত্র

লেখক এর মন্তব্য

আজকের পুরো আর্টিকেলটিতে নোয়াখালী কিসের জন্য বিখ্যাত, নোয়াখালী কি খাবারের জন্য বিখ্যাত সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য শেয়ার করেছি। নোয়াখালী জেলা সম্পর্কে প্রত্যেকটি বিষয় জানিয়েছি। আশা করি বিষয়গুলো জেনে উপকৃত হবেন। নোয়াখালী জেলা সম্পর্কে যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকে সে ক্ষেত্রে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। 

আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন। নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। অন্যান্য ইনফরমেশন সম্পর্কিত আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটে ক্যাটাগরি গুলো ঘুরে আসুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url