কলমি শাকের ক্ষতিকর দিক - কলমি শাক খেলে প্রেসার বাড়ে না কমে
কলমি শাক আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী তবে কলমি শাকের ক্ষতিকর দিক কিছু রয়েছে। অনেকেই কলমি শাক পছন্দ করেন তাই খাদ্য তালিকায় নিয়মিত কলমি শাক রেখেছেন। কিন্তু কলমি শাক খেলে প্রেসার বাড়ে না কমে তা জানেন না। আজকের আর্টিকেলটিতে কলমি শাকের উপকারিতা, অপকারিতা, ক্ষতি কর দিক, ভিটামিন প্রত্যেকটি বিষয় সম্পর্কে থাকছে বিস্তারিত।
কলমি শাকে বেশ কিছু উপাদান রয়েছে। কলমি শাক খেলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ দূর করে। বিশেষ করে কলমি শাকে রয়েছে আয়রন যা শরীরের রক্তশূন্যতা দূর করে। তবে কলমি শাকের ক্ষতিকর দিক রয়েছে কয়েকটি। অনেকে নিয়মিত জানতে চান কলমি শাক খেলে প্রেসার বাড়ে না কমে সে সম্পর্কে। কলমি শাক সম্পর্কে প্রত্যেকটি বিষয় জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি পড়ার অনুরোধ রইলো।
পোস্ট সূচিপত্রঃ কলমি শাকের ক্ষতিকর দিক - কলমি শাক খেলে প্রেসার বাড়ে না কমে
কলমি শাক খেলে কি হয়
অনেকে নিয়মিত জিজ্ঞাসা করেন কলমি শাক খেলে কি হয় সে সম্পর্কে। কলমি শাক আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। কলমি শাকে রয়েছে বেশ কিছু ভিটামিন উপাদান। কলমি সাথে থাকা ভিটামিন উপাদান গুলো আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর করে। কলমি শাক খেলে শরীরের রক্ত পরিষ্কার হয়।
কলমি শাকে রয়েছে আয়রন যা শরীরের রক্তশূন্যতা দূর করে। লিভারের কার্যকারিতা বাড়াতে কলমি শাক অত্যন্ত উপকারী। কলমি শাকে রয়েছে ফাইবার নিয়মিত কলমি শাক খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়। যাদের কোষ্ঠকাঠিন্য রয়েছে তারা নিয়মিত কলমি শাক খেলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হবে। এছাড়া ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কলমি শাক অত্যন্ত উপকারী।
কলমি শাকিল হয়েছে ভিটামিন এ নিয়মিত কলমি শাক খেলে চোখের সমস্যা দূর হয়। যাদের দৃষ্টিশক্তি কম চোখে ঝাপসা দেখেন তারা নিয়মিত চোখের এই সমস্যা দূর করতে কলমি শাক খেতে পারেন।
কলমি শাক এলার্জি
অনেকে নিয়মিত জানতে চান কলমি শাকে এলার্জি আছে কিনা। হ্যাঁ, কলমি শাকে এলার্জি আছে তবে সব ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে এলার্জি সমস্যা বৃদ্ধি করে না। যাদের শরীরে পূর্বে থেকেই এলার্জির সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে কলমি শাক খেলে এলার্জির সমস্যা বৃদ্ধি পায়। আপনার শরীরে যদি এলার্জি থাকে সে ক্ষেত্রে কলমি শাক না খাওয়াই ভালো।
কিছু মানুষের ক্ষেত্রে কলমি শাক খেলে এলার্জির সমস্যা দেখা দেয়। আবার কিছু মানুষের ক্ষেত্রে কলমি শাক খেলে শরীরে চুলকানি, ফুসকুড়ি, শ্বাসকষ্টের মত উপসর্গ দেখা দেয়। আপনার শরীরে যদি এলার্জি থাকে সে ক্ষেত্রে কলমি শাক না খাওয়াই সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ। তবে যদি খেতেই হয় সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শে কলমি শাক খান আশা করি এতে সমস্যার সম্মুখীন হবেন না।
কলমি শাকে কি ভিটামিন আছে
অনেকে নিয়মিত কলমি শাকের ক্ষতিকর দিক, কলমি শাকে কি ভিটামিন আছে সে সম্পর্কে জানতে চান। কলমি শাকে বেশ কিছু ভিটামিন রয়েছে যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। বিশেষ করে কলমি শাকে ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন বি১, ভিটামিন বি ৩, ভিটামিন বি৬, ভিটামিন ই, ভিটামিন কে, ভিটামিন বি৯,
ভিটামিন বি ৫ রয়েছে। কলমি শাকে থাকা ভিটামিন এ চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। কলমি শাকে ভিটামিন সি রয়েছে ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। কলমি শাকে থাকা ভিটামিন বি২ ত্বক ও চোখের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এছাড়া কলমি থাকা বিভিন্ন ভিটামিন আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। বিশেষ করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে শরীরকে সুস্থ রাখতে এ ভিটামিন গুলো অত্যন্ত উপকারী।
কলমি শাকের ইংরেজি নাম
কলমি শাক এর ইংরেজি নাম অনেকেই জানেন না। তাই কলমি শাকের ইংরেজি নাম সম্পর্কে জানতে প্রতিনিয়ত কলমি শাক এর ইংরেজি নাম সম্পর্কে খোঁজ করেন। কলমি শাক এর ইংরেজি নাম Water Spinach, এর বৈজ্ঞানিক নাম Impomoea aquatica, কলমি শাক প্রত্যেকটি দেশে কম বেশি জন্মায় তবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া, ভারতীয় উপমহাদেশে,
প্যাসিফিক দ্বীপপুঞ্জে প্রচুর পরিমাণে জন্মায়। কলমি শাক মূলত জলাশয়, পুকুর, খাল বিল, নদীর ধারে জন্মাতে দেখা যায়। কলমি শাকের পাতা ও ডাটা উভয় খাওয়া যায়। কলমি সাদে ও পুষ্টিতে ভরপুর। কলমি শাকের নাম Water Spinach হওয়ার কারণ এটি জলাশয়ে জন্মায় এই কারণে। কলমি শাকের পাতা সবুজ লম্বা আকৃতির।
কলমি শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা
অনেকে নিয়মিত কলমি শাকখান তাই নিয়মিত কলমি শাকের ক্ষতিকর দিক ও কলমি শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা জানতে চান। কলমি শাকের যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি কলমি শাকের ক্ষতিকর দিক কিছু রয়েছে। প্রত্যেকটি ব্যক্তিরয় কলমি শাক খাওয়ার পূর্বে কলমি শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানা প্রয়োজন।
কলমি শাক আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কতটুকু উপকারী এবং কতটুকু ক্ষতিকর সে সম্পর্কে জেনে কলমি শাক খেলে নিশ্চিন্তে থাকতে পারবেন। নিচে কলমি শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ
কলমি শাকের উপকারিতা
শরীরের রক্ত বৃদ্ধি করেঃ কলমি শাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে। কলমি শাকে থাকা আয়রন শরীরে হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে সাহায্য করে ফলে রক্তশূন্যতা দূর হয়। হিমোগ্লোবিন রক্তের অক্সিজেন পরিবহন করে। যারা রক্তশূন্যতায় ভুগেন তারা নিয়মিত কলমি শাক খেলে রক্তশূন্যতা দূর হবে। বিশেষ করে মহিলাদের জন্য এটি অত্যন্ত উপকারী।
লিভারের কার্যকারিতা বাড়ায়ঃ কলমি শাক লিভারের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে। কলমি শাকে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ডিটক্সিফাইং উপাদান লিভারের ক্ষতিকর বিষাক্ত পদার্থ বের করে। এটি লিভারের এনজাইম এর কার্যকারিতা বাড়িয়ে লিভার কে সুস্থ রাখে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করেঃ কলমি শাক কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে। কলমি শাকে ফাইবার ও আশেঁর পরিমাণ সবচেয়ে বেশি, এটি হজম শক্তি উন্নত করতে সাহায্য করেন। কলমি শাক অন্ত্রের মুভমেন্ট স্বাভাবিক করে মন নরম করে ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করেঃ কলমি শাক ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। কলমি শাক রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়ক। কলমি শাকে থাকা নির্দিষ্ট পলিফেনল উপাদান ইনসুলিনের কার্যকারিতা উন্নত করে। ডায়াবেটিস রোগীরা নিয়মিত কলমি শাক খেলে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ হয়।
চোখের জন্য উপকারীঃ কলমি শাক চোখের জন্য অত্যন্ত উপকারী। কলমি শাকে রয়েছে ভিটামিন এ ও বিটা ক্যারোটিন যা চোখের স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কলমি শাক চোখের রাতকানা রোগ দূর করতে সাহায্য করে। এছাড়া যারা দীর্ঘক্ষণ কম্পিউটার ও মোবাইল ব্যবহার করেন তাদের চোখের ক্লান্তি দূর করতে কলমি শাক অত্যন্ত উপকারী।
কলমি শাকের অপকারিতা
কলমি শাকের ক্ষতিকর দিক ও কলমি শাকের উপকারিতা গুলো মূলত একই। কলমি শাকের যেগুলো অপকারিতা সেগুলোই মূলত কলমি শাকের ক্ষতিকর দিক। তবে কলমি শাকের উপকারিতার চাইতে অপকারিতা অনেক কম। নিচে কলমি শাকের অপকারিতা গুলো দেওয়া হল।
কলমি শাকের ক্ষতিকর দিক
অনেকে নিয়মিত কলমি শাক খেলে প্রেসার বাড়ে না কমে ও কলমি শাক এর ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জানতে চান। কলমি শাক এর ক্ষতিকর দিক বা অপকারিতা কয়েকটি রয়েছে। প্রত্যেকটি খাবারে রই উপকারিতার পাশাপাশি কয়েকটি অপকারিতা রয়েছে। অনেকেই কলমি শাক খেতে পছন্দ করেন তবে কলমি শাকের অপকারিতা গুলো জেনে অবশ্যই খাওয়া প্রয়োজন। নিচে কলমি শাকের অপকারিতা ও কলমি শাকের ক্ষতিকর দিক গুলো পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ
- দূষিত পরিবেশের শাক ক্ষতিকর
- অতিরিক্ত খেলে গ্যাস্টিক হয়
- এলার্জির সমস্যা দেখা দেয়
- কিডনির সমস্যা বৃদ্ধি করে
- হজমে সমস্যা হয়
- খাদ্যে বিষক্রিয়া তৈরি করতে পারে
দূষিত পরিবেশের শাক ক্ষতিকরঃ কলমি শাক বিভিন্ন জলাশয়, পুকুর, নদ নদীতে জন্মায়। এই জলাশয় গুলো যদি দূষিত জলাশয় হয় সে ক্ষেত্রে এই কলমি শাক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এই শাক খেলে পেটের অসুখ, আজম জনিত বিভিন্ন সমস্যা, লিভার ও কিডনির ক্ষতি করে।
অতিরিক্ত খেলে গ্যাস্টিক হয়ঃ কলমি শাক অতিরিক্ত খেলে গ্যাস হয়। কলমি শাকে রয়েছে আঁশ ও ফাইবার যা পেটে ক্ষতিকর গ্যাস তৈরি করতে পারে। যাদের হজম শক্তি দুর্বল তারা অতিরিক্ত কলমি শাক খেলে পেটে গ্যাস তৈরি হয়। তাহলে বদহজম অথবা পাতলা পায়খানার মতো সমস্যা দেখা দেয়।
আরো পড়ুনঃ বেল পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
এলার্জির সমস্যা দেখা দেয়ঃ কলমি শাক কিছু কিছু ব্যক্তির ক্ষেত্রে এলার্জির সমস্যা তৈরি করে। কেননা কলমি শাকে এলার্জি রয়েছে। কলমি শাক খেলে শরীরের ত্বকের চুলকানি, ফুসকুড়ি, শ্বাসকষ্টের মতো বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। তাই যাদের অ্যালার্জি রয়েছে তারা কলমি শাক খাওয়া থেকে বিরত থাকাই ভালো।
কিডনির সমস্যা বৃদ্ধি করেঃ অতিরিক্ত কলমি শাক কিডনির সমস্যা বৃদ্ধি করে। কলমি শাকে প্রাকৃতিকভাবে অক্সলেট নামক উপাদান থাকে। কলমি শাক বেশি পরিমাণে গ্রহণ করলে কিডনিতে পাথর তৈরি হয়। আবার যাদের কিডনিতে পাথরের সমস্যা রয়েছে তারা নিয়মিত কলমি শাক খেলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হয়।
হজমে সমস্যা হয়ঃ অতিরিক্ত কলমি শাক খেলে হজমের সমস্যা হয়। বিশেষ করে কলমি শাকে উচ্চমাত্রায় ফাইবার থাকে যা মানুষের অন্ত্র সঠিকভাবে হজম করতে পারে না। অতিরিক্ত কলমি শাক খেলে হজম প্রক্রিয়ার ব্যাঘাত ঘটে ফলে বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো সমস্যা দেখা দেয়।
খাদ্যে বিষক্রিয়া তৈরি করতে পারেঃ কলমি শাক অনেক সময় অপরিষ্কার জলাশয় থেকে সংগ্রহ করা হয়। এটি ভালোভাবে পরিষ্কার করে রান্না না করলে খাদ্যে বিষক্রিয়া তৈরি করতে পারে। খাদ্যে বিষক্রিয়া হলে বমি, পেট ব্যথা, ডায়রিয়া ও বিভিন্ন ধরনের উপসর্গ দেখা দেয়।
প্রিয় পাঠক উপরে কলমি শাকের উপকারিতা ও কলমি শাকের ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জানিয়েছি। আশা করি বিষয়গুলো জেনে উপকৃত হবেন। কলমি শাকের দিকগুলো এড়াতে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শে কলমি শাক খান। যাদের শরীরের সমস্যা রয়েছে তারা কখনোই একাকী অতিরিক্ত কলমি শাক খাবেন না তাহলে স্বাস্থ্যঝুঁকির সম্মুখীন হতে পারেন।
কলমি শাক খেলে প্রেসার বাড়ে না কমে
অনেকে নিয়মিত জিজ্ঞাসা করেন কলমি শাক খেলে প্রেসার বাড়ে না কমে সে সম্পর্কে। কলমি শাক খেলে প্রেসার বাড়ে না কমে তা অনেকে জানেন না। কলমি শাক খেলে রক্তচাপ ও প্রেসার সাধারণত কমে। কলমি শাকের পুষ্টিগুণ এর মধ্যে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম পরিমাণ সবচেয়ে বেশি এটি শরীরের রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখে।
তাছাড়া এই উপাদান গুলো উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এছাড়া কলমি শাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফ্ল্যাভোনয়েড, রক্তনালীর কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে হৃদরোগ প্রতিরোধ করে। উচ্চ রক্তচাপের কারণে যারা বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন তারা কলমি শাক খেলে রক্তচাপের সমস্যা দূর হবে। কলমি শাক উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। তাই এক কথায় বলা যায় কলমি শাক খেলে প্রেসার বাড়ে না কমে যায়।
লেখকের মন্তব্য
আজকের পুরো আর্টিকেলটিতে কলমি শাকের ক্ষতিকর দিক ও কলমি শাক খেলে প্রেসার বাড়ে না কমে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছি। আশা করি বিষয়গুলো জেনে উপকৃত হবেন। কলমি শাক সম্পর্কে যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকে সে ক্ষেত্রে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন।
নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। অন্যান্য আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটের ক্যাটাগরি ঘুরে আসুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url