চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে - চিরতা খাওয়ার অপকারিতা
আপনি চিরতা খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই আপনাকে চিরতা সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। আপনি
নিশ্চিন্তে চিরতা খাচ্ছেন কিন্তু চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে সে সম্পর্কে জানেন
না। চিরতা খাওয়ার অপকারিতা অনেকেই জানেন না। আজকের আর্টিকেলটিতে চিরতা খাওয়ার
প্রত্যেকটি বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
চিরতা তিক্ত স্বাধ যুক্ত ভেষজ উদ্ভিদ। চিরতা প্রাচীনকাল থেকে বিভিন্ন আয়ুর্বেদিক
ঔষধে ব্যবহারিত হয়ে আসছে। তবে নতুন ভাবে এখনকার গবেষণায় দেখা গিয়েছে চিরতার
বেশ কিছু ক্ষতিকর দিক। তাই অনেকে নিয়মিত চিরতা খাওয়ার অপকারিতা, চিরতা কি
কিডনির ক্ষতি করে সে সম্পর্কে জানতে চান। তাই চিরতা সম্পর্কে প্রত্যেকটি বিষয়ে
সঠিক ধারণা পেতে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে - চিরতা খাওয়ার অপকারিতা
চিরতা খাওয়ার উপকারিতা
অনেকে নিয়মিত চিরতা খাওয়ার অপকারিতা ও চিরতা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে
চান। প্রত্যেকটি উপাদানের ওই উপকারিতা ও অপকারিতা উভয় দিক থাকে। তবে কোন ঔষধের
উপকারিতা বেশি অপকারিতা কম আবার কোন ঔষধি গাছের উপকারিতা কম অপকারিতা বেশি। চিরতা
তিক্ত স্বাধ যুক্ত ভেষজ উদ্ভিদ।
প্রাচীনকাল থেকে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকরা বিভিন্ন রোগের ঔষধ হিসেবে চিরতা সেবন করার
পরামর্শ দেন। চিরতার বেশ কিছু রোগ নিরাময়ের গুণাগুণ রয়েছে। চিরতা খেলে শরীরের
বিভিন্ন সমস্যা দূর হয়। চিরতা খেলে লিভারের সমস্যা দূর হয়। লিভারে জমে থাকা
ক্ষতিকর টক্সিন দূর করতে চিরতার সাহায্য করে। চিরতা খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি
হয়।
চিরতাতে বিদ্যমান উপাদান পাচনতন্ত্রকে সক্রিয় করে এবং হজম কার্যকে বৃদ্ধি করে।
চিরতা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। চিরতা খেলে রক্তের শর্করার মাত্রা
নিয়ন্ত্রণ থাকে ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। চিরতা জ্বর ও সংক্রমণ কমাতে
সাহায্য করে। চির তাতে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি ও এন্টি ব্যাকটেরিয়াল গুন যা
জ্বর ও বিভিন্ন সংক্রমণ দূর করতে সাহায্য করে।
ত্বকের ফুসকুড়ি, ঘা পচড়া দূর করতে অত্যন্ত উপকারী। চিরতা রক্ত পরিশোধন করে।
শরীরের রক্ত দূষিত হলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের ঘা পচড়া, হয়। শরীরের রক্ত পরিশোধিত
হলে এই ঘা পচড়া গুলো ভালো হয়। এছাড়াও চিরতার শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর
করতে সাহায্য করে।
চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে
অনেকে চিরতা সেবন করে ভালো ফলাফল পেয়েছেন। আবার অনেকেই দীর্ঘদিন ধরে চিরতা সেবন
করে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। তাই নিয়মিত অনেকেই প্রশ্ন করেন চিরতা
খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে। আবার অনেকেই জানতে চান চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে।
বেশ কিছু বিজ্ঞানীদের গবেষণায় ভিন্ন ভিন্ন তথ্য পাওয়া গেছে।
পূর্বের গবেষণায় কিছু বিজ্ঞানীরা প্রমাণ করেছিলেন চিরতা কিডনির জন্য উপকারী। তাই
দীর্ঘদিন ধরে অনেকে চিরতা বিভিন্ন উপায়ে খেয়ে আসছেন। কিন্তু বর্তমানে বিজ্ঞানের
উন্নতির ফলে কিছু গবেষকরা গবেষণা করে দেখেছেন চিরতা কিডনির উপর কিছু ক্ষতিকর
প্রভাব ফেলছে। তাই তারা চির তাকে কিডনির জন্য ক্ষতিকর বলে ধারণা করছেন। চিরতা কি
কিডনির ক্ষতি করে কিনা তা নিচে পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ
- অতিরিক্ত ব্যবহার
- ডিহাইড্রেশন
- রক্তচাপ কমে যাওয়া
- ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতা
- কিডনির বিদ্যমান রোগ
- ড্রাগ ইন্টারঅ্যাকশন
অতিরিক্ত ব্যবহারঃ চিরতা অতিরিক্ত খেলে কিডনির উপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে
এবং দীর্ঘমেয়াদে কিডনির কার্যক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে।
ডিহাইড্রেশনঃ চিরতা প্রাকৃতিকভাবে শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সহায়তা
করে, তবে অতিরিক্ত ব্যবহার শরীরের জলশূন্যতা তৈরি করতে পারে যা কিডনির ক্ষতিকর।
রক্তচাপ কমে যাওয়াঃ চিরতা রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে, কিন্তু অল্প
রক্তচাপ থাকলে এটি কিডনিতে রক্ত চলাচল কমিয়ে দিতে পারে। ফলে কিডনির জন্য ক্ষতিকর
হয়।
ইলেকট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতাঃ চিরতা অতিরিক্ত খাওয়া হলে শরীরের
সোডিয়াম ও পটাশিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট হতে পারে, যা কিডনির স্বাভাবিক কার্যক্রমে
সমস্যা তৈরি করে।
কিডনির বিদ্যমান রোগঃ যদি কারো কিডনিতে আগে থেকেই সমস্যা থাকে, তাহলে
চিরতা অতিরিক্ত খেলে সেই সমস্যা আরও গুরুতর হতে পারে।
ড্রাগ ইন্টারঅ্যাকশনঃ চিরতা কিছু ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া করে
কিডনির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে, বিশেষ করে ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপের
ওষুধের সাথে। ফলে কিডনির সমস্যার সম্মুখীন হয়।
প্রিয় পাঠক উপরে চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে কিনা সে সম্পর্কে সঠিক তথ্য দিয়েছি।
আপনি যদি শরীরের রোগ নিরাময়ের জন্য চিরতা গ্রহণ করতে চান সে ক্ষেত্রে করতে পারেন
তবে সীমিত মাত্রায়। তবে অবশ্য মনে রাখবেন চিরতা গ্রহণের পূর্বে চিকিৎসকের সাথে
পরামর্শ করা প্রয়োজন।
কেননা আপনি শরীরের যে সমস্যার জন্য চিরতা গ্রহণ করতে চাচ্ছেন সেটির একমাত্র সঠিক
মাত্রায় একজন চিকিৎসকই বলতে পারেন। আশা করি চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে কিনা সে
সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
চিরতা খাওয়ার অপকারিতা
চিরতা খাবার যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি চিরতা খাওয়ার বেশ কিছু অপকারিতাও
রয়েছে। তবে সঠিক নিয়ম মেনে চিরতা খেলে উপকারিতা পাওয়া যায়। মাত্রাতিরিক্ত
চিরতা খেলে অপকারিতার লক্ষণ দেখা দিতে পারে। চিরতা খাওয়ার বেশ কিছু অপকারিতা
রয়েছে। নিচে চিরতা খাওয়ার অপকারিতা গুলো পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ
- বমি বমি ভাব ও বমি হওয়া
- পেট ব্যথা ও গ্যাস্ট্রিক
- ডিহাইড্রেশন
- রক্তচাপ কমে যাওয়া
- অতিরিক্ত ওজন কমে যাওয়া
- দুর্বলতা অনুভব করা
- কিডনির সমস্যা
- গর্ভবতী নারীদের জন্য ক্ষতিকর
বমি বমি ভাব ও বমি হওয়াঃ অতিরিক্ত মাত্রা চিরতা খেলে চিরতার তিক্ত
স্বাদ পেটে অস্বস্তি তৈরি করে এর ফলে বমি বমি ভাব ও বমি হতে পারে।
1110আরো পড়ুনঃ
পাইলস এর চিকিৎসা ঔষধের নাম কি
পেট ব্যথা ও গ্যাস্ট্রিকঃ অতিরিক্ত চিরতা খেলে পেটে ব্যথা ও গ্যাস
হয়। অতিরিক্ত চিরতা পেতে অম্বলের সৃষ্টি করে ফলে পেট ব্যথা ও গ্যাসের সমস্যা
তৈরি হয়।
ডিহাইড্রেশনঃ চিরতা খেলে শরীরের অতিরিক্ত টক্সিন বের করতে সাহায্য
করে। কিন্তু বেশি পরিমাণ চিরতা খেলে শরীরের অতিরিক্ত টক্সিন বের হয়ে শরীর পানি
শূন্য হয়ে যায়। ফলে শরীরে ডিহাইড্রেশন দেখা দেয়।
রক্তচাপ কমে যাওয়াঃ চিরতা নিয়মিত সেবন করলে শরীরের রক্তচাপ কমায়
এতে ডায়াবেটিসের মত সমস্যা কন্ট্রোলে থাকে। কিন্তু যাদের শরীরের নিম্ন রক্তচাপ
তারা চিরতা সেবন করলে মাথা ঘোরা ও শরীরের দুর্বলতা দেখা দেয়।
অতিরিক্ত ওজন কমে যাওয়াঃ চিরতা শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে দেয়।
চিরতা খেলে ক্ষুধা কম লাগে। নিয়মিত চিরতা সেবন করলে ক্ষুধা কম লাগার কারণে ধীরে
ধীরে শরীর দুর্বল হয়ে যায় ফলে শরীরের ওজন কমে যায়।
দুর্বলতা অনুভব করাঃ নিয়মিত চিরতা সেবন করলে শরীর দুর্বল হয়ে যায়।
চিরতা শরীরের ক্ষুধা কমিয়ে দেয় ফলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।
কিডনির সমস্যাঃ চিরতা অতিরিক্ত খেলে কিডনির উপর চাপ পড়ে ফলে কিডনির
সমস্যা দেখা দেয়। বেশ কিছু গবেষণায় চিরতা কিডনির ওপর চাপ ফেলে সে সম্পর্কে
চিকিৎসকরা জানতে পেরেছেন।
গর্ভবতী নারীদের জন্য ক্ষতিকরঃ নিয়মিত চিরতা গ্রহণ করলে গর্ভবতী
নারীদের জন্য গর্ভপাতের সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই গর্ভবতী অবস্থায় চিরতা গ্রহণ
করতে চাইলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
প্রিয় পাঠক উপরে বেশ কিছু চিরতা খাওয়ার অপকারিতা সম্পর্কে আপনাদের জানিয়েছি।
এছাড়াও ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তির ক্ষেত্রে চিরতা খাওয়ার অপকারিতা গুলো ভিন্ন রকম
সমস্যা তৈরি করতে পারে। তাই আপনি যে সমস্যা সমাধানের জন্য চিরতায় গ্রহণ করুন না
কেন চিকিৎসকের পরামর্শে চিরতা সেবন করুন আশা করি সুস্থ থাকবেন।
চিরতা খাওয়ার নিয়ম
অনেকে নিয়মিত চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে ও চিরতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে
চান। চিরতা খাওয়ার সঠিক নিয়ম না জানলে চিরতা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তাই
চিরতা খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই সঠিক নিয়ম জানা প্রয়োজন। আপনি বিভিন্নভাবে চিরতা
খেতে পারেন। রাতে ঘুমানোর পূর্বে অথবা সকালে ঘুম থেকে উঠে চিরতা খেতে
পারেন।
রাতে ঘুমানোর পূর্বে এক গ্লাস পানিতে কমপক্ষে ১ ঘন্টা আগে ২-৩ টুকরো চিরতা
ভিজিয়ে রাখুন। এরপর সেই পানি ছেকে পান করুন। এছাড়া শুকনো চিরতা গুনে করে নিন
এরপর প্রতিদিন এক চিমটি পরিমাণ চিরতা আধা গ্লাস গরম পানির সাথে দিনে ১ বার খেতে
পারেন। এছাড়া আপনি চিরতার চা করে খেতে পারেন।
এক কাপ গরম পানিতে ১-২ টুকরো চিরতা দিয়ে ভালো করে সিদ্ধ করুন। এরপর এর সাথে চিনি
ও প্রয়োজনীয় উপাদান মিশিয়ে চা করে খেতে পারেন।
চিরতা কতদিন খাওয়া যায়
আপনি বিভিন্ন উপায় চিরতা খেতে পারেন সাধারণত চিরতা খাওয়ার উপায় ভেদে চিরতা
খাওয়ার মাত্রা ও দিন নির্ধারিত হয়। সাধারণত চিরতা ৭-১০ খেতে হয়। দীর্ঘদিন
চিরতা খেলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা তৈরি হয়। আপনি বিভিন্ন রোগ নিরাময়ের
জন্য চিরতা খেলে ৭-১০ দিনের বেশি কখনোই খাবেন না। তবে আপনি নির্দিষ্ট কোন রোগের
জন্য যদি চিরতা গ্রহণ করতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিরতা
গ্রহণ করুন।
চিরতা ভেজানো জল খেলে কি হয়
অনেকে নিয়মিত জানতে চান চিরতা ভেজানো জল খেলে কি হয় সে সম্পর্কে। চিরতা ভেজানো
জল লিভারের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে। সঠিক মাত্রায় চিরতা ভেজানো জল খেলে লিভার
পরিষ্কার হয়। সকালে খালি পেটে চিরতা ভেজানো জল খেলে অম্বল ও গ্যাস্ট্রিকের
সমস্যা দূর হয়। চির তাতে রয়েছে বেশ কিছু উপাদান যা শরীরের রক্ত পরিশোধন করতে
সাহায্য করে।
চিরতা ভেজানো জল খেলে শরীরে জমে থাকা টক্সিন দূর হয়। বিভিন্ন ভাইরাস জনিত জ্বরের
উপশমের জন্য চিরতা ভেজানো জল কার্যকরী। আশা করি চিরতা ভেজানো জল খেলে কি হয় সে
সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
চিরতার দাম কত
অনেকে চিরতা খাবেন বলে চিরতার দাম কত সে সম্পর্কে জানতে চান। সাধারণত বাজারে বেশ
কিছু উপায় চিরতা পাওয়া যায়। চিরতার শুকনো পাতা ও চিরতার গুঁড়ো বিক্রয় হয়।
চিরতার দাম নির্ধারিত হয় উৎপাদনকারী কোম্পানি ও পরিমানের ওপর। সবচেয়ে ভালো
গুণগত মানের ১০০ গ্রাম চিরতা গুড়ার দাম ৮৫ টাকা।
খালি পেটে চিরতা খাওয়ার উপকারিতা
খালি পেটে চিরতা খেলে বেশ কিছু উপকারিতা পাওয়া যায়। খালি পেটে চিরতা খাওয়ার
কয়েকটি উপকারিতা রয়েছে। নিয়মিত খালি পেটে চিরতা খেলে শরীরের ক্ষতিকর টক্সিন
বের হয়। খালি পেটে চিরতা ভেজানো পানি খেলে লিভার পরিষ্কার হয়। নিয়মিত চিরতা
ভেজানো পানি খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ থাকে।
চিরতা ভেজানো পানি পাচনতন্ত্র সক্রিয় করে এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য
করে। এছাড়া নিয়মিত চিরতা ভেজানো জল খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি হয়। ত্বকের
বিভিন্ন সমস্যা ঘা, পচড়া দূর হয়।
লেখকের মন্তব্য
আজকের পুরো আর্টিকেলটিতে চিরতা কি কিডনির ক্ষতি করে ও চিরতা খাওয়ার অপকারিতা
গুলো আপনাদের জানিয়েছি। আশা করি বিষয়গুলো জেনে উপকৃত হবেন। চিরতা খাওয়ার যেমন
উপকারিতা রয়েছে এমনি চিরতা খাওয়ার অপকারিতা ও রয়েছে। চিরতা শরীরের বিভিন্ন
ধরনের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
তাই চিরতা খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শে চিরতা সেবন করুন। আর্টিকেলটি
ভালো লাগলে শেয়ার করুন। নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পড়তে আমাদের
ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। অন্যান্য আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটের ক্যাটাগরি
গুলো ঘুরে আসুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url