চিয়া সিড কিডনির জন্য কতটা ভাল - চিয়া সিড এর বাংলা নাম

 

চিয়া সিড আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। চিয়া সিড খেলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ দূর হয়। অনেকে চিয়া সিড আবার অনেকেই চিয়া সিড কিডনি সমস্যা দূর করতে পারে কিনা সে সম্পর্কে জানতে চিয়া সিড কিডনির জন্য কতটা ভালো ও চিয়া সিড এর বাংলা নাম জানতে চান। আজকের আর্টিকেলটিতে চিয়া সিড সম্পর্কে প্রত্যেকটি বিষয় থাকছে বিস্তারিত।
চিয়া সিড কিডনির জন্য কতটা ভাল
নিয়মিত চিয়া সিড খেলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর করে। বিশেষ করে চিয়া সিড শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে। চিয়া সিড খেলে শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমে যায়। চিয়া সিড কিডনির জন্য কতটা ভালো, চিয়া সিড এর বাংলা নাম সম্পর্কে জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচীপত্রঃ চিয়া সিড কিডনির জন্য কতটা ভাল - চিয়া সিড এর বাংলা নাম

চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

অনেকে নিয়মিত চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান। চিয়া সিট খাওয়ার উপকারিতা অনেক। সারাদিনের ধকল শেষে এক গ্লাস চিয়া সিডের শরবত খেলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয়। চিয়া সিডের কোন স্বাদ নেই এটি মূলত বীজ। চিয়া সিড খাবার কম পক্ষে ১০-১৫ মিনিট পূর্বে ভিজিয়ে রেখে খেতে হয়। 


চিয়া সিড খাওয়ার জন্য প্রথমে এক গ্লাস পানি নিন। এরপর ১-২ চামচ চিয়া সিড পানিতে ভিজিয়ে দিন। কমপক্ষে ১০-১৫ মিনিট পর এই এক গ্লাস পানির সাথে চিনি, মধু, অথবা ফলের জুস এর মিশ্রণে খেতে পারেন। এটি আপনার স্বাস্থ্যের বিভিন্ন ধরনের ঘাটতি দূর করবে, হজম শক্তি উন্নত করবে, শরীরকে ফুরফুরে এবং চাঙ্গা করবে। চিয়া সিড আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী বিশেষ করে চিয়া সিড শরীরের ওজন কমাতে সহায়ক।

চিয়া সিড বেশি খেলে কি হয়

চিয়া সিড কিডনির জন্য কতটা ভালো ও চিয়া সিড বেশি খেলে কি হয় তা অনেকেই জানেন না। চিয়া সিড বেশি খেলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়। আপনি যদি মাত্রাতিরিক্ত চিয়া সিডি খান সে ক্ষেত্রে পেট ফাঁপা ও গ্যাসের সমস্যা দেখা দেবে। চিয়া সিডে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার অতিরিক্ত খেলে হজমের সমস্যা হয় ফলে ডায়রিয়া হয়। 

অতিরিক্ত চিয়া সিড এলার্জি ও ত্বকের চুলকানি বৃদ্ধি করে। যাদের রক্তচাপ কম তারা নিয়মিত চিয়া সিড খেলে অথবা অতিরিক্ত চিয়া সিড খেলে রক্তচাপ কমে যাবে। অতিরিক্ত চিয়া সিড খেলে পেটে গ্যাস সৃষ্টি হয়ে পেট ব্যথা ও অস্বস্তি হয়। চিয়া সিডে অতিরিক্ত ক্যালরি থাকে তাই অতিরিক্ত পরিমাণ চিয়া সিড খেলে শরীরের ওজন বৃদ্ধি হয়। যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে চিয়া সিড অত্যন্ত ক্ষতিকর।

চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা

অনেকে নিয়মিত চিয়া সিড খান আবার অনেকে চিয়া সিড খাবেন বলে চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান। চিয়া সিড আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য যেমন উপকারী তেমনি চিয়া সিডের কিছু অপকারিতা ও রয়েছে। তবে চিয়া সিডের উপকারিতার চাইতে অপকারিতা অনেক কম। নিচে চিয়া সিড এর উপকারিতা গুলো পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলোঃ
  • ওজন কমাতে সাহায্য করে
  • হজম শক্তি বৃদ্ধি করে
  • হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে
  • রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে
  • তক ও চুলের জন্য উপকারী
  • শরীরে এনার্জি যোগায়
ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ চিয়া সিড শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে। চিয়া সিড ফাইবার ও প্রোটিন সমৃদ্ধ। নিয়মিত চিয়া সিড খেলে দীর্ঘ সময় পেট ভরা থাকে ফলে অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহণ করার প্রয়োজন হয় না ফলে শরীরের ওজন ধীরে ধীরে কমে যায়।

হজম শক্তি বৃদ্ধি করেঃ চিয়া সিড হজম শক্তি বৃদ্ধি করে। চিয়া সিডে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। চিয়া সিড খেলে এ ফাইবার খাবারের হজম প্রক্রিয়া কে উন্নত করে ফলে খাবার দ্রুত হজম হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর হয়।

হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখেঃ চিয়া সিড হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। চিয়া সিডে রয়েছে ওমেগা৩ ফ্যাটি এসিড। ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিড কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে হার্টের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।

রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করেঃ নিয়মিত চিয়া সিড খেলে চিয়া সিড রক্তে সুগারের মাত্রা কমায়। এটি ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখে। বিশেষ করে টাইপ ২ ও ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য চিয়া সিট খুবই উপকারী।

তক ও চুলের জন্য উপকারীঃ চিয়া সিড তক ও চুলের জন্য উপকারী। চিয়া সিডে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ওমেগা৩ ফ্যাটি এসিড রয়েছে জাতক ও চুলের স্বাস্থ্য উন্নত করে। এই উপাদানগুলো ত্বকের কোষগুলোকে পুনর্জীবিত করে ও ত্বকের বার্ধকের লক্ষণ কমায়। ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর করে। চিয়া সিডে থাকা প্রোটিন ও বায়োটিন চুলের গঠন মজবুত করে ও চুল পড়া কমায়।


শরীরে এনার্জি যোগায়ঃ চিয়া সিড শরীরের এনার্জি যোগায়। চিয়া সিডে রয়েছে উচ্চ মাত্রার পুষ্টি উপাদান যেমন ওমেগা৩, প্রোটিন, ফাইবার, কার্বোহাইড্রেট উপাদান। চিয়া সিড শরীরকে দীর্ঘ সময় ধরে এনার্জি প্রদান করে। ব্যায়াম করার আগে অথবা পরিশ্রম করার আগে চিয়া সিড খেলে শরীরের শক্তি বৃদ্ধি হয়। বিশেষ করে খেলোয়ার, শারীরিক পরিশ্রমী ব্যাক্তিদের জন্য চিয়া সিড অত্যন্ত উপকারী খাবার।

চিয়া সিডের অপকারিতা

চিয়া সিডের যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি অতিরিক্ত খেলে এর কিছু অপকারিতা ও অনুভব করতে পারেন। চিয়া সিড আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী তবে অতিরিক্ত খেলে স্বাস্থ্য ঝুঁকি ঘটে। বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গেছে অতিরিক্ত চেয়ার সিট খেলে স্তন ক্যান্সার ও প্রটেস্ট ক্যান্সার বৃদ্ধি হয়। চিয়া সিডে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। 
চিয়া সিড এর বাংলা নাম
চিয়া সিড অতিরিক্ত খেলে হজমের সমস্যা দেখা দেয়, অতিরিক্ত খেলে বদহজম পেট ফাঁপা, পেট ব্যথা, গ্যাস এর মত সমস্যা দেখা দেয়। অতিরিক্ত চিয়া সিড খেলে শরীরের ওজন অস্বাভাবিকভাবে কমে যায়। চিয়া সিড রক্তের শর্করার মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করে। অতিরিক্ত মাত্রায় চিয়া সিড খেলে রক্তচাপ কমে যায় তাই নিম্ন রক্তচাপ ব্যক্তিদের জন্য চিয়া সিড স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে। চিয়া সিডে ফসফরাসের পরিমাণ বেশি থাকে তাই এটি কিডনি রোগীদের জন্য ক্ষতিকর।

চিয়া সিড কিডনির জন্য কতটা ভাল

অনেকে নিয়মিত জানতে চান চিয়া সিড এর বাংলা নাম ও চিয়া সিড কিডনির জন্য কতটা ভালো সে সম্পর্কে। চিয়া সিড কিডনির জন্য ভালো তবে যে সকল ব্যক্তিদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য চিয়া সিড ক্ষতিকর। চিয়া সিটে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, বিভিন্ন ধরনের প্রোটিন ও খনিজ শরীরের জন উপকারি তবে কিডনির স্বাস্থ্যের পক্ষে এর প্রভাব মিশ্র। 

চিয়াসিড থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ওমেগা৩ ফ্যাটি অ্যাসিড কিডনির কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। এটি শরীরের প্রদাহ কমিয়ে কিডনিকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। চিয়া সিড ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি দেহের বিষাক্ত পদার্থ অপসারণ করে। চিয়া সিড শরীরের রক্তচাপ কমায় ও কিডনির উপর চাপ কমায়। তবে কিডনি রোগীদের জন্য চিয়া সিড সমস্যা তৈরি করে। 

চিয়া সিডে উচ্চমাত্রায় ফসফরাস ও প্রোটিন রয়েছে। যাদের কিডনির ক্রনিক কিডনি ডিজিস সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এই ফসফরাস কিডনির উপর চাপের সৃষ্টি করে। জাকির নিয়ে রোগীদের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। তাই আপনার যদি কিডনির সমস্যা থাকে সে ক্ষেত্রে আপনার জন্য চিয়া সিড নিরাপদ নয়। 

কিডনি রোগীরা চিয়া সিড যদি খেতে চান সে ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করুন। আশা করি চিয়া সিড কিডনির জন্য কতটা ভালো সে সম্পর্কে নিশ্চয়ই জানতে পেরেছেন।

চিয়া সিড এর বাংলা নাম

অনেকে চিয়া সিড কিডনির জন্য কতটা ভালো ও চিয়া সিড এর বাংলা নাম সম্পর্কে জানতে চান। চিয়া সিড এর বাংলা নাম চিয়া বীজ। অনেকে ভাবেন চিয়া সিড মূলত তোকমা বীজ। আসলে চিয়া সিড তোকমা বীজ নয়। চিয়া সিড মূলত দক্ষিণ আমেরিকার একটি বীজ তোকমা ও তুলসী বীজের মত দেখতে। চিয়া সিড হল Salvia hispanica উদ্ভিদের বীজ, 

এটি তুলসী পরিবারের একটি উদ্ভিদের বীজ। চিয়া সিট দেখতে কালো সাদা উভয় রঙের ছোট ছোট বীজ। এটি পানিতে ভিজিয়ে রাখলে জেলির মত স্তর তৈরি হয়। চিয়া সিড মূলত বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে যারা স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তি তাদের কাছে। আশা করি চিয়া সিড এর বাংলা নাম জানতে পেরেছেন।

লেবু কি কিডনির জন্য ক্ষতিকর

অনেকেই জানতে চান লেবু কি কিডনির জন্য ক্ষতিকর। লেবু আসলে কিডনির জন্য ক্ষতিকর নয়। লেবু কিডনির জন্য উপকারী। লেবুর মধ্যে থাকে সাইট্রিক এসিড যা কিডনির পাথর গঠনের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। লেবুতে থাকা ক্যালসিয়াম অক্সালেট পাথরের গঠন প্রতিরোধ করে। এছাড়া লেবুর রস শরীরকে ডিটক্স করতে সাহায্য করে ফলে কিডনির কার্যক্ষমতা উন্নত হয়। 


তবে যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তাদের অতিরিক্ত লেবু খাওয়া থেকে বিরত থাকা প্রয়োজন। অতিরিক্ত লেবু খেলে এসিডিটির সমস্যা হয় যা দীর্ঘ মেয়াদে পেট এবং কিডনির জন্য ক্ষতিকারক। নিয়মিত লেবুর রস অথবা লেবু জল সেবন করলে কিডনির জন্য উপকারী। তবে কিডনির সমস্যা থাকা ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শে লেবু খাওয়া সবচাইতে ভালো।

ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম

অনেকে নিয়মিত চিয়া সিড কিডনির জন্য কতটা ভালো ও ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান। চিয়া সিড ওজন কমানোর জন্য খুবই উপকারী। কারণ চিয়া সিডে রয়েছে ফাইবার, প্রোটিন, ওমেগা৩ ফ্যাটি এসিড। এই উপাদানগুলো শরীরের মেটাবলিজম বাড়ায়, ক্ষুধা কমে, হজম প্রক্রিয়া উন্নত হয়। 

চিকিৎসকদের মতে ওজন কমাতে হলে চিয়া সিড খাওয়ার সঠিক নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। ওজন কমানোর জন্য চিয়া সিড সকালে অথবা রাতে ঘুমানোর পূর্বে খেতে হয়। এক গ্লাস পানিতে ১-২ টেবিল চামচ চিয়া সিড কমপক্ষে ৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পর এর সাথে ১-২ চামচ লেবুর রস মিশিয়ে খেয়ে নিন। এভাবে কমপক্ষে একটানা ৭ দিন চিয়া সিডে খেলে শরীরের ওজন কমতে শুরু করবে।

দুধের সাথে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম

অনেকে দুধের সাথে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম ও চিয়া সিড এর বাংলা নাম সম্পর্কে জানতে চান। দুধের সাথে চিয়া সিট খেতে হলে অবশ্যই সঠিক সময়ে খেয়ে ফেলা প্রয়োজন। চিয়া সিড পানিতে ভিজিয়ে রেখে ৪-৫ ঘন্টা পরেও খাওয়া যায়। কিন্তু চিয়া সিড দুধে ভিজিয়ে রেখে সর্বোচ্চ ১-২ ঘণ্টার মধ্যেই খেয়ে নিতে হয় নয়তো এটি পেটের জন্য সমস্যা তৈরি করে। 

দুধের সাথে ফুটন্ত দুধ ঠান্ডা করুন। এরপর পরিমাণ মতো ১-২ চামচ চিয়া সিড এক গ্লাস দুধে ভিজিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পর মধু অথবা এক চামচ চিনি দিয়ে ভালোভাবে নেড়ে খেয়ে নিন। এভাবে আপনি সকালের নাস্তার পূর্বে অথবা রাতে ঘুমানোর পূর্বে দুধের সাথে চিয়া সিড খেতে পারেন।

লেখকের মন্তব্য

আজকের পুরো আর্টিকেলটিতে চিয়া সিড কিডনির জন্য কতটা ভালো ও চিয়া সিড এর বাংলা নাম সম্পর্কে সঠিক তথ্য শেয়ার করেছেন। এছাড়া চিয়া সিড সম্পর্কে প্রত্যেকটি বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করি বিষয়গুলো জেনে উপকৃত হবেন। চিয়া সিড সম্পর্কে যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকে সে ক্ষেত্রে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। 

আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন। নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। অন্যান্য ইনফরমেশন সম্পর্কিত আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটে ক্যাটাগরি গুলো ঘুরে আসুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url