বেল পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা

বেল পাতা ও বেল গাছের প্রত্যেকটি অংশই আয়ুর্বেদিক ঔষধের অংশ। বেল গাছের প্রত্যেকটি অংশই রস করে খাওয়া যায়। বেল গাছের শিকড়, মূল, বেল, পাতা প্রত্যেকটি অংশে রয়েছে বিভিন্ন ঔষধি গুনাগুন। অনেকে এই বেল পাতা খাবেন বলে বেল পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান। বেল পাতার উপকারিতা তার পাশাপাশি বেল পাতার অপকারিতা কিছু রয়েছে।
বেল পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
বেল পাতার রস আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এছাড়া বেল পাতার রয়েছে নানান ঔষধি গুনাগুন। প্রাচীনকাল থেকে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসার মাধ্যমে বেল পাতা, শেকড়, বেল ব্যবহার হয়ে আসছে। বেল পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। বেল পাতার উপকারিতা ও বেল পাতার অপকারিতা গুলো জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার অনুরোধ রইলো।

পোস্ট সূচিপত্রঃ বেল পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা - বেল পাতার অপকারিতা

  • বেল পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
  • বেল পাতার অপকারিতা
  • বেল পাতা খেলে কি হয়
  • বেল পাতার রস খেলে কি হয়
  • বেল পাতার ব্যবহার
  • বেল পাতার ছবি
  • বেল পাতা খাওয়ার নিয়ম
  • বেল পাতার বিজ্ঞানসম্মত নাম

বেল পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা

অনেকেই বিভিন্ন বাজার গুলোতে দেখতে পাবেন পাকা বেলের শরবত বিক্রয় হচ্ছে। আবার অনেকেই বাজার থেকে পাকা বেল কিনে বাসা বাড়িতে শরবত করে খান। কিন্তু আপনি কি জানেন পাকা বেল খেয়ে যেই উপকারিতা গুলো পাবেন বেল পাতা গুলো খেলেও একই উপকারিতা পাবেন। বেল পাতাতেও রয়েছে নানান ঔষধি গুনাগুন। 

অনেকেই বেলপাতা বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় ব্যবহার করেন। আবার অনেকেই বেল পাতার ব্যবহার করবেন বলে বেল পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান। বেল পাতার বেশ কিছু উপকারিতা রয়েছে নিচে বেল পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা গুলো পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলোঃ
  • শরীরকে শীতল ও ঠান্ডা রাখে
  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে
  • পাচনতন্ত্রের উন্নতি করে
  • জ্বর কমাতে সাহায্য করে
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
  • সর্দি কাশি দূর করে
  • চর্মরোগ নিরাময় করে
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
  • কিডনি ও লিভার সুস্থ রাখে
শরীরকে শীতল ও ঠান্ডা রাখেঃ গরমের দিনে আপনি নিয়মিত বেল পাতার রস খেলে দীর্ঘক্ষন আপনার শরীর ঠান্ডা থাকবে। বেল পাতার রস শরীরে শীতলতা ও ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করেঃ বেল পাতার রস হজম শক্তি বৃদ্ধি করে হলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। বেল পাতার রস এ রয়েছে প্রাকৃতিক ফাইবার যা হজমশক্তি উন্নত করে এবং মন নরম করতে সাহায্য করে, ফলে কষ্ট কাঠিন্য দূর হয়।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করেঃ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য বেল পাতার রস অত্যন্ত কার্যকরী। বেল পাতার রস ইনসুলিনের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। বেল পাতার রস রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়।

পাচনতন্ত্রের উন্নতি করেঃ বেল পাতার রস রয়েছে প্রাকৃতিক উপাদান যা পেটের হজম শক্তি বৃদ্ধি করে, পাশাপাশি গ্যাস, এসিডিটি, ডায়রিয়ার মত সমস্যা দূর করে।

জ্বর কমাতে সাহায্য করেঃ বেল পাতার রস জ্বর কমাতে সাহায্য করে। বেল পাতার রসে রয়েছে এন্টিপায়রেটিক উপাদান, যা শরীরের তাপমাত্রা কমাতে সাহায্য করে এবং বিভিন্ন ধরনের জ্বর নিরাময় কার্যকরী।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ বেল পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা গুলোর মধ্যে একটি হলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। বেল পাতার রসে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন, খনিজ উপাদান যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং ঠান্ডা জনিত অন্যান্য সংক্রমনের ঝুঁকি থেকে রক্ষা করে।

সর্দি কাশি দূর করেঃ বেল পাতার রস সেবার করলে সর্দি কাশি দূর হয়। বেল পাতার রস কফ কমাতে সাহায্য করে এবং ঠান্ডা ও কাশি নিরাময়ের জন্য অত্যন্ত সাহায্য করে। পাশাপাশি শ্বাসতন্ত্র পরিষ্কার রাখে ফলে কাশি নিরাময় হয়।

চর্মরোগ নিরাময় করেঃ বেল পাতার রস বা পেস্ট ত্বকের ফুসকুড়ি ও চুলকানিতে লাগালে চর্মরোগ দূর হয়। বিভিন্ন ধরনের ত্বকের সংক্রমণ দূর করতে বেল পাতার পেস্ট ব্যবহার করা হয়।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করেঃ বেল পাতায় থাকা প্রাকৃতিক উপাদান রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। বেল পাতার রস সেবন করলে রক্তনালীর স্থিতিস্থাপকতা বজায় থাকেন ফলের হৃদ যন্ত্র সুরক্ষিত থাকে।

কিডনি ও লিভার সুস্থ রাখেঃ নিয়মিত বেল পাতার রস সেবন করলে শরীর থেকে ক্ষতিকর টক্সিন বের করে দেয় ফলে কিডনি ও লিভার সুস্থ থাকে। বেল পাতার রস লিভারের কার্যক্ষমতা উন্নত করতে সাহায্য করে।

প্রিয় পাঠক উপরে বেশ কিছু বেল পাতার উপকারিতা আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি। এছাড়া বেল পাতার রয়েছে হাজারো ওষুধে গুনাগুন। আপনি আপনার পাকস্থলী বিভিন্ন সমস্যায় বেল পাতার রস সেবন করতে পারেন। তবে অতিরিক্ত মাত্রায় সেবন করবেন না পরিমিত পরিমাণে বেল পাতার রস এক গ্লাস পানির সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। আশা করি বেল পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে পেরেছন।

বেল পাতার অপকারিতা

অনেকেই প্রতিনিয়ত বেল পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা খোঁজ করেন। বেল পাতার যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমনি বেল পাতার অপকারিতা ও রয়েছে। তবে বেল পাতার উপকারিতার চাইতে বেল পাতার অপকারিতা অনেক কম যা অত্যন্ত বিরল। আপনি সঠিক মাত্রায় বেল পাতার রস সেবন করলে অথবা ব্যবহার করলে কোন সমস্যার সম্মুখীন হবেন না। 

বেল পাতার রস বেল পাতা, পাকা বেল অত্যন্ত উপকারী উপাদান। বেল পাতার রসে রয়েছে বেশ কিছু উপাদান যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। তবে অতিরিক্ত সেবন করলে কয়েকটি উপকারিতা দেখা দিতে পারে। নিচে বেল পাতার উপকারিতা গুলো পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ
  • অতিরিক্ত সেবনে হজমের সমস্যা হয়
  • কিছু মানুষের ক্ষেত্রে এলার্জির প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়
  • রক্তচাপ হ্রাসের ঝুঁকি
  • গর্ভাবস্থায় এটি ক্ষতিকর
  • ঔষধের সঙ্গে বিরূপ প্রভাব
আপনি বেল পাতার রস অতিরিক্ত সেবন করলে উপরে দেওয়া এই অপকারিতা গুলো অনুভব করতে পারেন। কোন ওষুধ গ্রহণ করলে সেই ঔষুধের সাথে বেল পাতার রস সেবন করবেন না। গর্ভাবস্থায় বেল পাতার রস সেবন করা থেকে বিরত থাকুন। নিম্ন রক্তচ ব্যক্তিরা বেল পাতার রস কেমন করলে রক্তচাপ কমে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। 
বেল পাতার অপকারিতা
কিছু কিছু ব্যক্তির ক্ষেত্রে এলার্জির সমস্যা দেখা দেয় তবে প্রত্যেকের ক্ষেত্রে নয়। অতিরিক্ত সেবন করলে হজমের সমস্যা হয়, পেটে গ্যাস এর সৃষ্টি হয় ফলে বদহজম হতে পারে। তাই বেলপাতা সেবন করলে ভালোভাবে পরিষ্কার করে এর রস তৈরি করুন ১০-১৫ মিলি রস এক গ্লাস পানির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে গ্রহণ করুন। অথবা এর সাথে চিনি বা অন্যান্য উপাদান মিশেও খেতে পারেন। আশা করি বেল পাতার অপকারিতা গুলো জানতে পেরেছেন।

বেল পাতা খেলে কি হয়

অনেকেই প্রতিনিয়ত জিজ্ঞাসা করেন বেল পাতার অপকারিতা ও বেল পাতা খেলে কি হয় সে সম্পর্কে। বেল পাতাতে থাকা উপাদান মানব শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। বেল পাতাতে রয়েছে প্রাকৃতিক কিছু গুনাগুন। নিয়মিত বেলপাতা সেবন করলে বেশ কিছু উপকারিতা পাওয়া যায়। বেল পাতা খেলে শরীর দীর্ঘক্ষণ শীতল ও ঠান্ডা থাকে। 

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে বেলপাতার রস কেমন করলে কোষ্ঠকাঠিন্য সেরে যায়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য বেলপাতা অত্যন্ত কার্যকরী। বেল পাতার রস পাচনতন্ত্রের উন্নতি করে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে।

বেল পাতার রস খেলে কি হয়

বেল পাতার রস খেলে কি হয় তা অনেকেই জানেন না কাঁচা বেলপাতা, বেল পাতার রসে একই উপাদান থাকে। আপনি যেভাবে খান না কেন ফলাফল একই পাবেন। আপনি যদি চিবিয়ে খেতে পারেন সে ক্ষেত্রে কাঁচা বেল পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন। চিবিয়ে খেতে না পারলে সে ক্ষেত্রে ভালোভাবে পরিষ্কার করে ধুয়ে রস করে চিনি, মধু দিয়ে খেতে পারেন। 

বেল পাতাতে রয়েছে বিভিন্ন উপাদান যা শরীরের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। বেল পাতা শরীরকে শীতল রাখে। বেল পাতাতে থাকা উপাদান শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে, ডায়াবেটিস দূর করতে, কোষ্ঠকাঠিন্য, হজমের সমস্যা, পাচনতন্ত্রের উন্নতি, জ্বর কমাতে, কিডনি ও লিভার সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। পাশাপাশি বেল পাতার রস সেবন করলে কিডনি ও লিভার সুরক্ষিত থাকে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি হয়।

বেল পাতার ব্যবহার

অনেকেই প্রতিনিয়ত বেল পাতার অপকারিতা ও বেলপাতার ব্যবহার সম্পর্কে জানতে চান। প্রাচীনকাল থেকে বেলপাতার ব্যবহার হয়ে আসছে। যখন মানুষ কোন রোগের জন্য ঔষধ আবিষ্কার করতে পারেনি তখন বেল পাতার মাধ্যমে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় মানুষ সুস্থ হয়েছেন। বিভিন্ন রোগে এ বেল পাতা বিভিন্ন উপায় খেয়েছেন। বেল পাতার বেশ কিছু ব্যবহার রয়েছে। নিচে বেল পাতার ব্যবহার গুলো পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ
  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে
  • হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে
  • শরীরের দুর্গন্ধ দূর করতে
  • জ্বর কমাতে
  • সর্দি কাশি দূর করতে
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে
  • চর্মরোগ নিরাময়ে
  • শরীরের টক্সিন দূর করতে
  • ব্রণ ও ফুসকুড়ি দূর করতে
  • ধর্মীয় কাজে
  • শরীর শীতল রাখতে
  • মাথাব্যথা ও যন্ত্রণা দূর করতে
উপরে বেল পাতার ব্যবহার গুলো পয়েন্ট আকারে দিয়েছি। এছাড়াও বেল পাতার একাধিক ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। আপনি আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী বেল পাতার ব্যবহার করতে পারেন। তবে উপরে দেওয়া এ রোগগুলো নিরাময়ের জন্য বেল পাতা অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

বেল পাতার ছবি

সাধারণত বেলপাতা অনেকেই চিনেন না। বেল পাতা চেনার উদ্দেশ্যে অনেকে প্রতিনিয়ত বেল পাতার ছবি দেখতে চান। বেল গাছ শহরাঞ্চলে খুবই কম। গ্রামাঞ্চলে এটি প্রচুর পরিমাণে দেখা যায়। রাস্তার ধারে, বাড়ির উঠোনে, আনাছে কানাচে বেল গাছ জন্মায়। বছরে একবার ফুল ও ফল ধরে। বেল পাতার ফুলের অত্যন্ত সুগন্ধ রয়েছে। 

এর ফল বেল খেতে অত্যন্ত স্বাদ। এবং শরীরের বিভিন্ন ধরনের রোগ নিরাময় করতে সাহায্য করে। আপনাদের সুবিধার্থে নিচে বেল পাতার ছবি দেওয়া হলঃ 




বেল পাতা খাওয়ার নিয়ম

অনেকেই প্রতিনিয়ত বেলপাতার রস খাবেন বলে অথবা বেল পাতা খাবেন বলে বেল পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চান। বেল পাতা খাওয়ার বেশ কয়েকটি নিয়ম রয়েছে। আপনি বিভিন্ন উপায়ে বেল পাতা খেতে পারেন। একা একজন ব্যক্তিরা ভিন্ন ভিন্ন ভাবে বেল পাতা খান। তবে বেল পাতা খাওয়ার আগে অবশ্যই কিছু নিয়ম মেনে খেতে হয়। 

অতিরিক্ত মাত্রায় বেলপাতা গ্রহণ করা নিষেধ। আপনি হজম জনিত সমস্যায় পড়তে পারেন। বেলপাতা খাওয়ার জন্য প্রথমে গাছ থেকে টাটকা বেল পাতা সংগ্রহ করুন। এরপর ধুয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন। প্রতিদিন সকালে ২-৩ টি বেল পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন। এছাড়া বেল পাতার রস খেতে পারেন। বেল পাতার রস খাওয়ার জন্য ৫-৬ টি বেলপাতা সংগ্রহ করুন, 

এরপর ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করুন। এরপর হাফ গ্লাস পানির সাথে পরিষ্কার বেলপাতা ব্লেন্ডারে ভালোভাবে চূর্ণ করুন, শীল অথবা পাঠা দিয়ে ভালোভাবে থেকো করতেও পারেন। এরপর এর রস ভালোভাবে থেকে চিনি অথবা মধু দিয়ে প্রতিদিন সকালে খাবার খাওয়ার আগে আগে খেয়ে নিন। প্রতিদিন বেলপাতা শুধু রস ১৫-২০ মিলির বেশি খাবেন না। আপনি পরিমাণ রস এক গ্লাস পানির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে খেয়ে নিন। কয়েক দিন খেলে আপনি এর ভাল ফলাফল পাবেন।

বেল পাতার বিজ্ঞানসম্মত নাম

অনেকে বেলপাতার বিজ্ঞানসম্মত নাম জানতে চান। বেল পাতার বিজ্ঞানসম্মত নাম হলো Aegle marmelos। এটি Rutaceae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত।বেল গাছটি সাধারণত ভারত, বাংলাদেশ এবং দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে জন্মায়। ইংরেজিতে একে Bael Tree বা Wood Apple বলা হয়। বেল পাতা ভেষজ চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং আয়ুর্বেদে বিশেষভাবে উল্লেখিত।

লেখকের মন্তব্য

আজকের পুরো আর্টিকেলটিতে বেল পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কের সঠিক তথ্য শেয়ার করেছি। অনেকে বেলপাতার অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চান তাই বেল পাতার উপকারিতা জানিয়েছি। আশা করি বিষয়গুলো জেনে উপকৃত হবেন। বেলপাতা সঠিক পরিমাণে নিয়মিত খেলে কোন সমস্যার সম্মুখীন হবেন না। বেল পাতার রস শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। 

বেলপাতা সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন। নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। এই সম্পর্কিত অন্যান্য আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইট এর ক্যাটাগরী গুলো ঘুরে আসুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url