জিহ্বা ভারী হওয়ার কারণ - জিহ্বা পরিষ্কার করার উপায়

জিহ্বা ভারী হওয়ার কারণ সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। জিহ্বা বিভিন্ন কারণে ভারি হয়। আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশ গুলোর মধ্যে জিহ্বা একটি। একাধিক কারণে জিহ্বার বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়। নিয়মিত জিহ্বা পরিষ্কার করার উপায় জেনে জিহ্বা পরিষ্কার করলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
জিহ্বা পরিষ্কার করার উপায়
জিহ্বা আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আমরা যে কোন খাবার গ্রহণ করার সময় জিহ্বার মাধ্যমে স্বাদ গ্রহণ করি। তাই অবশ্যই আমাদের প্রয়োজন জিহ্বার যত্ন নেওয়া। জিহ্বা ভারী হওয়ার কারণ ও জিহ্বা পরিষ্কার করার উপায়, জিহ্বার প্রত্যেকটি রোগের সমাধান সম্পর্কে জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ জিহ্বা ভারী হওয়ার কারণ - জিহ্বা পরিষ্কার করার উপায়

  • জিহ্বা ভারী হওয়ার কারণ
  • জিহ্বা পরিষ্কার করার উপায়
  • জিহ্বা ব্যথার কারণ
  • জিহ্বা অবশ হওয়ার কারণ
  • জিহ্বা হলুদ হওয়ার কারণ
  • আল জিহ্বার সমস্যা
  • জিহ্বা জ্বলার কারণ

জিহ্বা ভারী হওয়ার কারণ

খাবারের সঠিক স্বাদ অনুভব করার জন্য জিহ্বা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। অনেকে জিহ্বার বিভিন্ন সমস্যায় ভোগেন। ফলে খাবারের সঠিক স্বাদ অনুভব করতে পারেন না। মুখের রুচি কমে যায়, খাবার খেয়েও তৃপ্তি অনুভব করতে পারেন না। অনেকের জিহ্বা ভারী হয়ে যায়। জিহ্বা বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হলে, বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হলে জিহবা ভারী হয়ে যায়। জিহ্বা ভারী হওয়ার কারণ একাধিক। নিচে জিহ্বা ভারি হওয়ার কারণ গুলো পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ
  • স্নায়ুর সমস্যা
  • মস্তিষ্কের সমস্যা
  • শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ
  • অতিরিক্ত স্ট্রেস
  • ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
  • এলার্জি
  • মুখের সংক্রমণ অথবা ইনফেকশন
  • পানি শূন্যতা
স্নায়ুর সমস্যাঃ জিহ্বা ভারী হয় স্নায়ুর সমস্যার কারণে। স্নায়ুর সমস্যা হলে এটি পারকিনসন্স ডিজিস, গিলিয়ান বারের সিনড্রোম এর মত সমস্যা হলে জিহ্বা ভারী হয়।

মস্তিষ্কের সমস্যাঃ মস্তিষ্কের স্মৃতিশক্তি কমে গেলে মস্তিষ্ক বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হলে প্রথম অবস্থায় জিহবা ভারী হতে পারে। বিশেষ করে স্ট্রোকের সময় রক্ত সঞ্চালন বাধাগ্রস্থ হলে জিহ্বা ভারী হয়।

শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণঃ শ্বাস যন্ত্রের সংক্রমণ হলে জিহ্বা ভারী হয়। ঠান্ডা সর্দি গলা ব্যথা ও অন্যান্য সংক্রমনের কারণে জিহ্বা ভারী হতে পারে। পাশাপাশি মুখ গহব্বরে লালা জমে যাওয়ার কারণে ইনফেকশন হলে জিহ্বা ভারী হয়।

অতিরিক্ত স্ট্রেসঃ মানসিক চাপ অথবা অতিরিক্ত স্ট্রেস এর ফলে জিহ্বা ভারী হয়। অনেকে দীর্ঘ সময় বিশ্রামহীন অবস্থায় জীবন যাপন করেন এমন সময় স্নায়ুতন্ত্র দুর্বল হয়ে পড়ে। স্নায়ুতন্ত্র দুর্বল হলে জিহ্বা ভারী হয়।

ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াঃ অনেকে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হলে একাধিক ঔষধ সেবন করেন। বিশেষ করে অন্যান্য ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ফলে জিহ্বা ভারী হতে পারে। বিশেষ করে এনটিডিপ্রেসেন্ট, অ্যান্টি অ্যালার্জি, সেডেটিভ, ঔষধ সেবন করলে জিহ্বা ভারী হতে পারে।

এলার্জিঃ অনেকেই এলার্জির সমস্যায় ভোগেন। আবার অনেকেই বিভিন্ন ধরনের ঔষধ সেবন করেন। বিভিন্ন ধরনের খাবার অথবা ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া জিহ্বায় এলার্জি হতে পারে। এতে জিহ্বা ফুলে অথবা ভারী হয়ে যাওয়ার মত সমস্যা দেখা দেয়।

মুখের সংক্রমণ অথবা ইনফেকশনঃ মুখের বিভিন্ন সংক্রমণ অথবা ইনফেকশনে জিহবা ভারী হয়। মুখের মধ্যে বিভিন্ন সংক্রমণ হলে জিহ্বা ভারী হয়।

পানি শূন্যতাঃ ডিহাইড্রেশন বা পানি শূন্যতা হলে জিহ্বা ভারি হয়। এমন সময় মুখের লালা শুকিয়ে ঘন হয়ে যায় ফলে মুখ শুকিয়ে যায়, এই পানি শূন্যতার ফলে জিহ্বা ভারী হতে পারে।

প্রিয় পাঠক উপরে জিহ্বা ভারী হওয়ার কারণ গুলো পয়েন্ট আকারে দিয়েছি। এছাড়াও জিহ্বা ভারী হওয়ার একাধিক কারণ রয়েছে। অনেকের বিভিন্ন সমস্যার কারণে জিহ্বা ভারী হয়। তবে সঠিক সময় সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে এই সমস্যা দ্রুত দূর করা যায়। আশা করি জিহ্বা ভারী হওয়ার কারণ সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

জিহ্বা পরিষ্কার করার উপায়

জিহ্বা পরিষ্কার করার উপায় ও জিহ্বা ভারী হওয়ার কারণ অনেকেই খোঁজ করেন। যাদের জিহ্বা ভারী হয়ে যায় অথবা জিহ্বায় সাদা আস্তরণ জমা হয় তাদের জিহ্বা নিয়মিত পরিষ্কার করলে জিহ্বা ভারী অনুভূতি দূর হয়। জিহ্বা অপরিষ্কার থাকলে খাবারের স্বাদ অনুভব করতে পারবেন না। বিশেষ করে জিহ্বা সাদা অথবা অপরিষ্কার থাকলে মুখের দুর্গন্ধ হয়। 

তাই মুখের দুর্গন্ধ হলে অবশ্যই জিহ্বা পরিষ্কার করলে সুস্থ থাকতে পারবেন। জিহ্বা পরিষ্কার করার উপায় অনেকগুলো রয়েছে। আপনি বেশ কিছু উপায়ে জিহ্বা পরিষ্কার করতে পারবেন। নিচে জিহ্বা পরিষ্কার করার উপায় গুলো পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ
  • জিহ্বা পরিষ্কারক ব্রাশের ব্যবহার
  • জিহ্বা পরিষ্কারক জিবসোল ব্যবহার
  • নিয়মিত লবণ পানিতে কুলকুচি
  • নিয়মিত ব্রাশ করুন
  • প্রতিদিন জিহ্বা পরিষ্কার করার অভ্যাস
জিহ্বা পরিষ্কারক ব্রাশের ব্যবহারঃ জিহ্বা পরিষ্কার করার উপায় গুলোর মধ্যে একটি হলো জিহ্বা পরিষ্কারক ব্রাশ এর ব্যবহার। আপনি প্রতিদিন সকালে কতবার রাতে ঘুমানোর পূর্বে জিহ্বা পরিষ্কার করার জন্য জিহ্বা পরিষ্কারক ব্রাশ ব্যবহার করুন। জিহ্বা পরিষ্কারক ব্রাশ দিয়ে ভালোভাবে জিহ্বা ঘোষে ভালোভাবে কুলকুচি করুন।

জিহ্বা পরিষ্কারক জিবসোল ব্যবহারঃ জিহ্বা পরিষ্কারক জিবসোল ব্যবহার করে আপনি জিহ্বা পরিষ্কার করতে পারবেন। জিবসোল হল স্টেনলেস স্টিলের তৈরি। বাজারে এটি অনায়াসে পেয়ে যাবেন এর দাম ৫০ টাকা। সকালে ব্রাশ করার পর মুখের মধ্যে প্রবেশ করিয়ে দুই হাতে জিহবার ওপর কয়েকবার টেনে নিন। এভাবে দেখবেন নিমিষে আপনার জিহ্বা পরিষ্কার হয়ে যাবে।
জিহ্বা ভারী হওয়ার কারণ
নিয়মিত লবণ পানিতে কুলকুচিঃ জিহ্বা পরিষ্কার করার জন্য নিয়মিত লবণ পানিতে কুলকুচি করুন। গরম পানির সাথে ভালোভাবে লবণ মিশিয়ে নিন। এরপর হালকা গরম পানি কুলকুচি করে আঙ্গুল দিয়ে জিহ্বা ভালোভাবে পরিষ্কার করুন।

নিয়মিত ব্রাশ করুনঃ মুখ অপরিষ্কার থাকলে দ্রুত জিহ্বা নোংরা হয়। সাধারণত এটি ভাইরাসের সংক্রমণে অথবা একাধিক সমস্যার কারণে সংগঠিত হয়। তাই আপনি অবশ্যই প্রতিদিন নিয়মিত ব্রাশ করে জিহ্বা ভালোভাবে পরিষ্কার করুন।

প্রতিদিন জিহ্বা পরিষ্কার করার অভ্যাসঃ অনেকে জিহ্বা পরিস্কার করেন কিন্তু হঠাৎ দুই একবার। হঠাৎ দুই একবার জিহ্বা পরিস্কার করার কারণে তাদের লাগাতার এই সমস্যা থেকে যায়। কিন্তু জিহ্বা পরিষ্কার করার জন্য অবশ্যই প্রতিদিন জিহ্বা পরিষ্কার করার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। জিহ্বা পরিষ্কার করার জন্য প্রতিদিন ব্রাশ, টঙ্গুই( জিবসোল) নিয়মিত একসাথে ব্যবহার করুন।

প্রিয় পাঠক আপনি উপরে বেশ কিছু জিহ্বা পরিষ্কার করার উপায় আপনাদের জানিয়েছি। এই উপায় গুলো অনুসরণ করে দীর্ঘদিন জিহ্বা পরিষ্কার রাখতে পারবেন। নিয়মিত জিহ্বা পরিষ্কার করলে বিভিন্ন রোগবালাই থেকে দূরে থাকা যায়। প্রিয় পাঠক আশা করি জিহ্বা পরিষ্কার করার উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

জিহ্বা ব্যথার কারণ

অনেকে প্রতিনিয়ত জিহ্বা ভারী হওয়ার কারণ ও জিহ্বা ব্যথার কারণ সম্পর্কে জানতে চান। ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তির ক্ষেত্রে জিহ্বা ব্যথার ভিন্ন রকম কারণ হয়। সাধারণত অনেকে জিহ্বার বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হলে জিহ্বা ব্যথা হয়। তবে বেশকিছু ব্যক্তির ক্ষেত্রে জিহ্বা ব্যথার যে কমন কারণ গুলো রয়েছে তা হল দাঁতে জিহ্বা কাটা অথবা ছেঁড়া। 

খাবার খেতে গিয়ে জিহ্বায় আঘাত লাগলে, কেটে গেলে জিহ্বা ব্যথা হয়। এছাড়া জিহ্বা সংক্রমণ, ইনফেকশন এর দ্বারা সংক্রমিত হলে জিহ্বা ব্যথা হয়। এছাড়া শরীরে ভিটামিন বি১২ এর ঘাটতি, আয়রনের ঘাটতি, দাঁতের ব্রেসেস এর সাথে ঘর্ষণের কারণে জিহ্বার ব্যথা হয়।

জিহ্বা অবশ হওয়ার কারণ

জিহ্বা বেশ কিছু কারণে অবশ্যই। জিহ্বা অবশ হওয়ার বেশ কিছু কারণ রয়েছে। বিশেষ করে ডায়াবেটিস বা নার্ভের সমস্যা হলে জিহ্বা অবশ হয়। বেশ কিছু ক্ষেত্রে স্ট্রোকের প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে জিহ্বা অবশ হয়। এছাড়া দাঁতের চিকিৎসার পর জিহ্বার অবশ ভাব অনুভব করতে পারেন। অনেক সময় দেখা যায় বিভিন্ন ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় জিহ্বা শুকিয়ে যাওয়া ও অবসর মতো অনুভূতি দেখা দেয়। জিহ্বা অবসর মত সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।

জিহ্বা হলুদ হওয়ার কারণ

অনেকেরই জিহ্বা হলুদ অথবা সাদাটে ভাব হয়ে যায়। জিহ্বার ওপরে সাদা আস্তরণ অথবা হলুদ আস্তরণ পরে। এরকম সমস্যা হলে খাবারের স্বাদ অনুভব করা যায় না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে জিহ্বা এই সমস্যা থেকে সংক্রমিত হয়। ইনফেকশনের মত সমস্যাও দেখা দিতে পারে। অনেক সময় টাইফয়েড জ্বরে আক্রান্ত থাকলে জিহ্বায় হলুদ প্রলেপ পড়ে। নিয়মিত রংযুক্ত খাবার, 

পানীয় গ্রহণ করলে জিহ্বায় হলুদ রং হয়। দীর্ঘদিন ধরে ভালোভাবে জিহ্বা পরিষ্কার না করলে, ব্রাশ না করলে জিহ্বা হলুদ হয়। অনেক সময় দেখা যায় অতিরিক্ত মাত্রার ঔষধ গ্রহণ করলে জিহ্বা হলুদ হয়। তাই আপনি যদি এই সমস্যা গুলোর সম্মুখীন হন সে ক্ষেত্রে আতঙ্কিত হবেন না। বেশ কিছুদিন কমপক্ষে এক সপ্তাহ ব্রাশ করার পর জিহ্বা ভালোভাবে পরিষ্কার করুন। নিয়মিত ব্রাশ করুন, জিবসোল, ব্রাশ, আঙুল, গরম পানি ও লবণ দিয়ে কুলকুচি করুন জিহ্বার হলুদা ভাব ও সাদা আস্তরণ দূর হবে।

আল জিহ্বার সমস্যা

অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় আল জিহ্বার সমস্যায় ভোগেন। আল জিহ্বা বলতে আমরা সাধারণত মুখের ভেতরের অংশের ছোট্ট একটি জিহ্বা কে চিনে থাকি। এই আল জিহ্বা বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হয়। বিশেষ করে ব্যথা, ভুলে যাওয়া, রং এর পরিবর্তন দেখা দিতে পারে। আল জিহ্বার সমস্যা বিভিন্ন কারণে হয়। 

প্রথমত আল জিহ্বা ইনফেকশনের সম্মুখীন হলে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া, ফাংগাল দ্বারা সংক্রমিত হলে আল জিহ্বার সমস্যা হয়। ব্রাশ করার সময় আঘাত লাগলে, শক্ত খাবার গ্রহণ করলে, অতিরিক্ত গরম খাবার গ্রহণ করলে আল জিহ্বা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। বেশ কিছু ক্ষেত্রে ভিটামিন বি১২ এর অভাবে, আয়রন, ফলিক এসিড এর ঘাটতি হলে আল জিহ্বা সমস্যার সম্মুখীন হয়। 

অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার গ্রহণ করলে, শরীরে পানি শূন্যতা দেখা দিলে আল জিহ্বা সমস্যার সম্মুখীন হয়। তাই উপরে দেয়া উপায়গুলো এড়িয়ে চললে আপনি আল জিহ্বার সমস্যা দূর করতে পারবেন।

জিহ্বা জ্বলার কারণ

জিহ্বা জলার বেশ কিছু কারণ রয়েছে। একাধিক কারণে জিহ্বা জ্বালাপোড়া করতে পারে। সাধারণত অতিরিক্ত গরম খাবার খেলে জিহ্বা জ্বালাপোড়া করে। জিহ্বায় ঘা হলে জিহ্বায় জ্বালাপোড়া হয়। অতিরিক্ত গরম খাবার, অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার খেলে জিহ্বায় জ্বালাপোড়া হয়। অনেকেই জিহ্বার সংক্রমণে ভোগেন। মুখে ইনফেকশন অথবাজিহ্বায় ইনফেকশন হলে জিহ্বায় জ্বালাপোড়া হয়। 

যেকোনো খাবার গ্রহণ করলে জিহ্বা এর স্বাধ অনুভব করতে পারে না। তাই আপনি যদি এরকম সমস্যার সম্মুখীন হন সেক্ষেত্রে অতিরিক্ত গরম খাবার, অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলুন। জিহ্বায় ঘা হলে ভিটামিন বি সেবন করুন। সংক্রমণ দ্বারা সংক্রমিত হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এভাবে আপনি জিহ্বার জ্বলা দূর করতে পারবেন।

লেখকের মন্তব্য

আজকের আর্টিকেলটিতে জিহ্বা ভারী হওয়ার কারণ ও জিহ্বা পরিষ্কার করার উপায় সম্পর্কে সঠিক তথ্য শেয়ার করেছি। জিহ্বার প্রত্যেকটি সমস্যা ও সমাধানের উপায় সম্পর্কে জানিয়েছি। এছাড়াও যদি আপনাদের কোন জিহ্বার সমস্যা ও সমাধানের উপায় সম্পর্কে প্রশ্ন থাকে সে ক্ষেত্রে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন। 

নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। অন্যান্য ইনফরমেশন সম্পর্কিত আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটের ক্যাটাগোরি গুলো ঘুরে আসুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪