স্ট্রবেরি চাষ পদ্ধতি - স্ট্রবেরি গাছের দাম
স্ট্রবেরি চাষ করে দ্রুত লাভবান হওয়ার জন্য অবশ্যই স্ট্রবেরি চাষ পদ্ধতি
সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। কম খরচে স্ট্রবেরি চাষ করে প্রচুর টাকা লাভ করা যায়।
লাভজন ফসল গুলোর মধ্যে স্ট্রবেরি একটি। স্ট্রবেরি গাছের দাম অন্যান্য গাছের
তুলনায় একেবারেই কম। আজকের আর্টিকেলটিতে স্ট্রবেরি গাছ ও বীজ সম্পর্কে
প্রত্যেকটি বিষয় থাকছে বিস্তারিত।
স্ট্রবেরি চাষ পদ্ধতি অনেক সোজা। কম খরচে স্ট্রবেরি চাষ করা যায়। কম খরচে
স্ট্রবেরি চাষ করে অনেক কৃষকেরা দ্রুত লাভবান হতে পারবে যদি সঠিক নিয়মে চাষ
করেন। আমাদের দেশে স্ট্রবেরি তুলনামূলক কম চাষ হয় তাই আমাদের দেশে স্ট্রবেরির
চাহিদা প্রচার। স্ট্রবেরি গাছের দাম কম আপনি চাইলে স্ট্রবেরি গাছ অথবা বিষ কিনে
রোপন করতে পারেন। স্ট্রবেরি গাছ ও বীজ সম্পর্কে প্রত্যেকটি বিষয়ে জানতে হলে
আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ স্ট্রবেরি চাষ পদ্ধতি - স্ট্রবেরি গাছের দাম
স্ট্রবেরি খাওয়ার উপকারিতা
স্ট্রবেরি খাওয়ার প্রচুর উপকারিতা রয়েছে। স্ট্রবেরি ভিটামিন সি এর উৎস হিসেবে
কাজ করে। স্ট্রবেরিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফলেট,
ফাইবার রয়েছে। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। নিচে স্ট্রবেরি
খাওয়ার উপকারিতা গুলো পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
- হৃদরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে
- ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী
- ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক
- রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ করে
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ স্ট্রবেরিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন
সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
বিশেষ করে দাঁতের বিভিন্ন সমস্যা ও শরীরের ভিটামিন সি এর ঘাটতি পূরণ করে।
হৃদরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করেঃ স্ট্রবেরি হৃদরোগ প্রতিরোধে সাহায্য
করে। স্ট্রবেরিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি রয়েছে যা
হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এই উপাদানগুলো রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা
কমায় ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে।
ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারীঃ স্ট্রবেরি ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
স্ট্রবেরিতে বিদ্যমান ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা দূর
করতে সাহায্য করে। ত্বকের যেকোনো সমস্যা দূর করতে স্ট্রবেরি অত্যন্ত কার্যকরী
ভূমিকা রাখে। ত্বকের বয়সের ছাপ কমিয়ে লাবণ্য ধরে রাখতে স্ট্রবেরি অত্যন্ত
উপকারী।
ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়কঃ স্ট্রবেরিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
ক্যান্সারের যৌগ কোষের বৃদ্ধি ব্যাহত করে। এর জন্য স্ট্রবেরি ক্যান্সারে
প্রতিরোধে কিছুটা সাহায্যকরী ভূমিকা রাখে।
রক্তে শর্করার নিয়ন্ত্রণ করেঃ স্ট্রবেরিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে
ভিটামিন সি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এছাড়া
স্ট্রবেরিতে থাকা উপাদান রক্তের শর্করাকে নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ফলে
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য স্ট্রবেরি অত্যন্ত উপকারী একটি ফল।
এছাড়াও স্ট্রবেরি খাবার অনেক উপকারিতা রয়েছে যা বলে শেষ করার মত নয়। তবে এখানে
প্রধান কিছু বিষয় তুলে ধরেছি। আপনি স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে শরীরের রোগ প্রতিরোধ
ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে অন্যান্য ফলের পাশাপাশি খেতে পারেন। আশা করি দীর্ঘদিন সুস্থ
থাকবেন।
স্ট্রবেরি চাষ পদ্ধতি
আমাদের বাংলাদেশ স্ট্রবেরি তেমন ভাবে চাষ হয় না। তবে বেশ কিছু উৎস কৃষক ও ছাদে
বাগানের জন্য স্ট্রবেরি চাষ সম্পর্কে অনেকে খোঁজ করেন। স্ট্রবেরি চাষ অত্যন্ত
লাভজনক। অন্যান্য ফসলের মতো কম খরচেই স্ট্রবেরি চাষ করে দ্রুত লাভবান হওয়া যায়।
- জমি চাষ
- সার প্রয়োগ
- চারা রোপন
- সেচ ও মালচিং
- পোকামাকড় দমন
- ফল সংগ্রহ
জমি চাষঃ স্ট্রবেরি চাষ পদ্ধতি গুলোর মধ্যে প্রথম পদক্ষেপ জমি চাষ
করা। জমি চাষের জন্য প্রথমে বেলে দোআঁশ মাটি বেছে নিন। এরপর জমি ভালোভাবে ঝুরঝুরে
না হওয়া পর্যন্ত চাষ করুন। জমিতে পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা রাখুন। যাতে পানি জমে
না থাকে।
সার প্রয়োগঃ জমিতে কমপক্ষে দুইবার নাঙ্গল দেওয়ার পর জমিতে সার
প্রয়োগ করুন। এরপর পুনরায় আবার দুই থেকে তিনবার নাঙ্গল দিয়ে চাষ করুন। সার
প্রয়োগের ক্ষেত্রে জমির পরিমাণ অনুযায়ী ডিএপি সার, ইউরিয়া, টিএসপি, পটাশ,
পরিমাণ মতো কমপোস্ট সার প্রয়োগ করুন। এরপর জমিতে সমতল করার জন্য মই দিয়ে মাঠে
ঝুরঝুরে করে নিন।
চারা রোপনঃ মাটি প্রস্তুত হয়ে গেলে চারা অথবা বীজ রোপন করুন। চারা
রোপণের ক্ষেত্রে অবশ্যই ভালো জাতের চারা অথবা বীজ সংগ্রহ করুন। তাহলে ভালো ফল আশা
করতে পারেন। স্ট্রবেরি চারা অক্টোবর থেকে নভেম্বর মাসে রোপন করতে হয়। সারা
রোপনের সময় প্রতিটি চারার দূরত্ব ২০ থেকে ২৫ সেমি রাখুন। এতে গাছে ভালো হবে ও
ফলের আকার বড় হবে।
সেচ ও মালচিংঃ জমিতে চারা রোপনের পর গাছের পুস্টি সরবরাহ করার জন্য
গাছের সেচ দিন। মাটিতে আদ্রতা ধরে রাখার জন্য সেচ দেওয়া অত্যন্ত জরুরী। দীর্ঘদিন
মাটিতে আদ্রতা রাখতে চাইলে মালচিং ব্যবস্থা অনুসরণ করুন। এতে আগাছা দমন করতে ও
দীর্ঘদিন মাটির আদ্রতা ধরে রাখতে মালচিং ব্যবস্থা অত্যন্ত জনপ্রিয়।
পোকামাকড় দমনঃ স্ট্রবেরি চাষ পদ্ধতি গুলোর মধ্যে একটি হল পোকামাকড়
দমন। স্ট্রবেরি জমিতে বিভিন্ন ধরনের পোকামাকড়ে আক্রমণ করে। তাই পোকামাকড় দমনের
জন্য কীটনাশক প্রয়োগ করার প্রয়োজন হয়। সময়মত পোকামাকড়ের লক্ষণ পর্যবেক্ষণ
করে কীটনাশক প্রয়োগ করুন।
ফল সংগ্রহঃ স্ট্রবেরি চাষ করলে তিন থেকে চার মাসের মধ্যেই ফল পাওয়া
শুরু করবেন। ফলের আকার লাল রং ধারণ করলে ফল পেকে পুষ্ট হয়। ফলের আকার বড় হলে
তারপর ফল সংগ্রহ করুন এতে ভালো দাম পাবেন।
প্রিয় পাঠক উপরে স্ট্রবেরি চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে সঠিক তথ্যগুলো আপনাদের সাথে
শেয়ার করেছি। এ বিষয়গুলো অনুসরণ করে আপনি সহজেই স্ট্রবেরি চাষ করতে পারবেন। তবে
লাভবান হওয়ার জন্য ভালো জাতের চারা রোপন করুন। আশা করি স্ট্রবেরি চাষ পদ্ধতি
সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন।
স্ট্রবেরি গাছের দাম
স্ট্রবেরি গাছের দাম সম্পর্কে অনেকে জিজ্ঞাসা করেন। স্ট্রবেরি গাছের দাম বেশ কিছু
বিষয়ের উপর নির্ভর করে। মূলত স্ট্রবেরি গাছের জাত, গাছের আকার, বয়স, এবং
স্থানভেদে স্ট্রবেরি গাছের দাম কম বেশি হয়। বাংলাদেশে স্ট্রবেরি গাছ সর্বনিম্ন
১৫-৫০ টাকা পর্যন্ত বিক্রয় হয়। তবে জাত ও স্থানভেদে স্ট্রবেরি গাছের দাম ভিন্ন
ভিন্ন রকম।
বেশ কিছু উন্নত মানের স্ট্রবেরি গাছের জাত রয়েছে এর মধ্যে ক্যামারোসা,
চ্যান্ডলার অন্যতম। এই দুইটি জাতের গাছের দাম অন্যান্য জাতের চাইতে একটু বেশি। এই
দুইটি জাত অন্যান্য জাতের তুলনায় বেশি ফল দেয় ও যেকোনো ধরনের রোগ প্রতিরোধী।
তবে আপনি একসঙ্গে বেশি পরিমাণে চারা কিনলে চারার দাম একটু কম পাবেন। প্রিয় পাঠক
আশা করি স্ট্রবেরি গাছের দাম সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন।
স্ট্রবেরি বীজের দাম
সাধারণত জাত অনুযায়ী ভিন্ন ভিন্ন সাইজের ও জাতের স্ট্রবেরি বীজের দাম কম বেশি
হয়। আপনি বাংলাদেশের বিভিন্ন বিক্রেতার দোকানে স্ট্রবেরি বীজ কিনতে পারবেন।
সাধারণত স্ট্রবেরি হাইব্রিড জাতের একগ্রাম বীজের দাম ২০০-২৫০ টাকা। এবং অন্যান্য
জাত গুলোর দাম তুলনামূলক একটু কম।
- হাইব্রিড স্ট্রবেরি ২৫ পিচ বীজের দাম ২৫০ টাকা
- সাদা স্ট্রবেরি ৫০ পিচ বীজের দাম ২০০ টাকা
- বারি স্ট্রবেরি ৩০ পিচ বীজের দাম ১৫০ টাকা
- সর্বনিম্ন দেশি যাদের স্ট্রবেরি বীজের দাম ১০০-১৪০ টাকা।
তবে সময় ও স্থানভেদে স্ট্রবেরি বীজের দাম কিছুটা কম বেশি হতে পারে। আপনি বিভিন্ন
অনলাইন শপ গুলোতে ভিন্ন ভিন্ন দামে স্ট্রবেরি বীজ পেয়ে যাবেন। তাছাড়া বিভিন্ন
বীজ ভান্ডার গুলোতে স্বল্পমূল্যে স্ট্রবেরি বীজ বিক্রয় করা হয়।
স্ট্রবেরি কোথায় পাওয়া যায়
আপনি স্ট্রবেরি ফল সম্পর্কে খোঁজ করলে বিভিন্ন ফলভাণ্ডার দোকান গুলোতে স্ট্রবেরি
ফল পেয়ে যাবেন। সিজনে সাধারণত স্ট্রবেরি বিভিন্ন ফুটপাতে ব্যবসায়ীরা বিক্রয়
করেন। আবার বিভিন্ন ফলের দোকান গুলোতেও অহরহ স্ট্রবেরি পাওয়া যায়। স্ট্রবেরি
চারা বিভিন্ন নার্সারি, কৃষি অফিস, অনলাইন প্লাটফর্ম, কৃষি খামার ও প্রশিক্ষণ
কেন্দ্রে খুব সহজে পেয়ে যাবেন।
স্ট্রবেরি বীজ থেকে চারা তৈরি
স্ট্রবেরি বীজ থেকে চারা উৎপাদনের জন্য আপনি বীজতলা অথবা রে ব্যবহার করতে পারেন।
স্ট্রবেরি বীজ থেকে চারা থেকে চারা তৈরীর জন্য প্রথমে স্ট্রবেরি বীজ সংগ্রহ করুন।
এরপর স্ট্রবেরি বীজ ভালোভাবে রোদে শুকিয়ে নিন। এরপর ট্রে অথবা বীজতলার মাটি ভালো
হবে ঝুরঝুরে করে নিন। প্রথম স্তরে মাটি সমান করে তার ওপর স্ট্রবেরি বীজ দুই হাত
দিয়ে ভালোভাবে ছিটিয়ে দিন।
এরপর উপরে আবার নরম কিছু মাটি দিয়ে বীজগুলো ঢেকে দিন। এবার অল্প পরিমাণে স্প্রে
সাহায্যে পানি দিয়ে মাটি গুলো ভিজিয়ে দিন। এভাবে দিনে দুই থেকে তিনবার মাটিগুলো
পানি দিয়ে ভিজিয়ে দিন। এভাবে দুই সপ্তাহের মধ্যেই বীজ থেকে চারা গজানো শুরু
হবে। চারার সাইজ দুই থেকে তিন ইঞ্চি হলেই আপনি এই চারা তুলে জমিতে রোপণ করতে
পারবেন।
স্ট্রবেরি চাষ পদ্ধতি বাংলাদেশ
অনেকে বাংলাদেশী স্ট্রবেরি চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে খোঁজ করেন। উপরে স্ট্রবেরি চাষ
পদ্ধতি সম্পর্কে সঠিক তথ্য শেয়ার করেছি। স্ট্রবেরি চাষ করে লাভবান হওয়ার জন্য
অবশ্যই হাইব্রিড জাতের ভালো মানের স্ট্রবেরি চারা রোপন করুন। ভালো জাতের চারা
থেকে ভালো ফসল পাবেন। জাতের স্ট্রবেরি গাছগুলোতে বিভিন্ন রকমের ফল ধরে।
এই ফলের সাইজ তুলনামূলক ছোট এবং বড় হয়। হাইব্রিড জাতের স্ট্রবেরি গুলো সাইজে
অনেক বড় হয় যা গ্রাহকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। তাই আপনি উপরে স্ট্রবেরি চাষের
সঠিক পদ্ধতি জেনে স্ট্রবেরি চাষ করুন।
স্ট্রবেরি বীজ বপনের সময়
স্ট্রবেরি শীতকালীন ফল। শীতকালে স্ট্রবেরি সবচাইতে ভালো জন্মায়। তাই শীতের শুরুর
দিকে স্ট্রবেরি বীজ বপনের সঠিক সময়। স্ট্রবেরি বীজ অক্টোবর থেকে নভেম্বর মাসের
মধ্যেই বপন করুন। এই সময় গোপন করলে ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যেই ফল পাবেন। এমন সময়
স্ট্রবেরি ফলগুলো ভালো দামে বিক্রয় করতে পারবেন।
তবে আপনি চাইলে আগাম ভাবেও স্ট্রবেরি বীজ বপন করতে পারেন আগস্ট অথবা সেপ্টেম্বর
মাসেও স্ট্রবেরি বীজ বপন করে চাষ করা যায়। তবে অসময়ের কারনে স্ট্রবেরি চারা
গুলো ফলন ভালো হয় না।
লেখকের মন্তব্য
আজকের আর্টিকেলটিতে স্ট্রবেরি চাষ পদ্ধতি ও স্ট্রবেরি গাছের দাম সম্পর্কে সঠিক
তথ্য শেয়ার করেছি। এছাড়া স্ট্রবেরি গাছ ও বীজ সম্পর্কে প্রত্যেকটি বিষয় নিয়ে
আলোচনা করেছি। স্ট্রবেরি গাছ ও বীজ সম্পর্কে যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকে সে
ক্ষেত্রে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন।
নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েব সাইটে ভিজিট করুন।
অন্যান্য কৃষি সম্পর্কিত ইনফরমেশন পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটের ক্যাটাগরি গুলো ঘুরে
আসুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url