২৫টি সেরা সেলস বৃদ্ধির কৌশল - সেলস এক্সিকিউটিভ এর কাজ
একটি ব্যবসাকে সফলতার শেখরে পৌঁছানোর জন্য সেই ব্যবসার সঠিক সেলস বৃদ্ধির কৌশল
জানতে হবে। সেলস একটি ব্যবসার প্রাণ আপনার প্রাণ যত বেশি তো ভালো থাকবে আপনি
ততবেশি দ্রুতগামী হবেন। একটি নতুন ব্যবসার কিভাবে সেলস বৃদ্ধি করবেন। সেলস
এক্সিকিউটিভ এর কাজ কি, সেলস এর প্রকার সম্পর্কে বিস্তারিত থাকছে আজকের
আর্টিকেলটিতে।
কোন ব্যবসাকে টিকিয়ে রাখার জন্য অথবা সফলতার শেখরে পৌঁছানোর জন্য সেলসের গুরুত্ব
প্রচুর। কেননা আপনি শুধু প্রোডাক্ট তৈরি করলেন যদি করতে না পারেন এক্ষেত্রে
ব্যবসার কোন ভ্যালু নেই। ব্যবসার সেলস যদি প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি করতে না পারেন সে
ক্ষেত্রে ব্যবসার উন্নতির চাইতে অবনতি বেশি হবে। তাই সেলস বৃদ্ধির কৌশল আয়ত্ত
করুন দ্রুত সফলতার উচ্চ শিখরে পৌঁছাতে পারবেন। সেলফ এক্সিকিউটিভ এর কাজ কি, সেলস
কত প্রকার, সেলস এন্ড মার্কেটিং জব ইন্টারভিউ ও সেলস সম্পর্কে প্রত্যেকটি বিষয়
সম্পর্কে জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ৩০টি সেরা সেলস বৃদ্ধির কৌশল - সেলস এক্সিকিউটিভ এর কাজ
সেলস কাকে বলে
সেলস কাকে বলে নিশ্চয়ই আপনি জানেন না। উভয় ব্যক্তি মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে
পণ্য বা সেবা ক্রয় বিক্রয় করাকে সেলস বলে। সেলস একাধিক ব্যক্তির মাধ্যমে হয়ে
থাকে। সেলস এর মূল উদ্দেশ্য মুনাফা অর্জন করা। সেলস এর মূলত প্রধান শর্ত তিনটি
একাধিক ব্যক্তির মধ্যে লেনদেন করা, দৃশ্যমান অথবা অদৃশ্যমান পণ্য বাসে বা আদান
প্রদান করা, মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্য। সেলস মূলত এই তিনটি খুঁটির উপরে দাঁড়িয়ে
থাকে।
সেলস বৃদ্ধির কৌশল
অন্যদের তুলনায় আপনি যত বেশি সেলস বৃদ্ধির কৌশল অনুসরণ করতে পারবেন, তত দ্রুত
আপনার ব্যবসা অথবা কোম্পানি সফলতার উচ্চ শিখরে পৌঁছাবে। সেলস একটি ব্যবসার প্রাণ।
যে ব্যবসার সেলস যত বেশি সেই ব্যবসার উন্নতি তত বেশি। একটি নতুন কোম্পানি অথবা
ব্যবসায় যে কৌশল গুলো অনুসরণ করে আপনি দ্রুত সেলস বৃদ্ধি করতে পারবেন তার কিছু
গোপন কৌশল, টিপস নিচে পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ
- টার্গেট মার্কেট চিহ্নিত করুন
- পন্যের গুণগত মান তুলে ধরুন
- গ্রাহকদের সমস্যা সমাধান করুন
- সঠিক মূল্য নির্ধারণ করুন
- পন্যের গুণগত মান উন্নত করুন
- ক্রেতার সাথে সম্পর্ক স্থাপন করুন
- ক্রেতাকে অফার দিন
- গ্রাহকের ফিডব্যাক যাচাই করুন
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করুন
- প্রোডাক্ট এর বিজ্ঞাপন প্রচার করুন
- সেলস এর তালিকা তৈরি করুন
- নিয়মিত ব্যবসায়ীর সাথে যোগাযোগ রাখুন
- বিক্রয় পদ্ধতি আপডেট রাখুন
- সমস্যার সমাধান গুলো নিশ্চিত করুন
- রেফার প্রোগ্রাম চালু করুন
- আপনাদের প্রোডাক্টের তথ্য সংগ্রহ করুন
- অনলাইন সেবা প্রদান করুন
- মান্থলি নতুন সেবা ও পণ্য প্রবর্তন করুন
- প্রোডাক্টে ডিসকাউন্ট অফার প্রদান করুন
- প্রতিযোগীদের বিশ্লেষণ করুন
- ব্রান্ডের মান উন্নত করুন
- সেলস টিমকে মান্থলি প্রশিক্ষিত করুন
- সময় মত সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করুন
- নতুন গ্রাহক খুঁজে বের করুন
- উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগ করুন
টার্গেট মার্কেট চিহ্নিত করুনঃ সেলস বৃদ্ধির কৌশল গুলোর মধ্যে একটি
হলো টার্গেট মার্কেট নিশ্চিত করা। আপনার কোম্পানিতে কি কি প্রোডাক্ট রয়েছে এই
প্রোডাক্টগুলো কোন মার্কেটে বিক্রয় করতে পারবেন। এই প্রোডাক্টগুলো গ্রামাঞ্চলে
বেশি বিক্রি করতে পারবেন না শহর অঞ্চলে বেশি বিক্রি করতে পারবেন, এ বিষয়গুলো
নিশ্চিত করুন।
পন্যের গুণগত মান তুলে ধরুনঃ আপনি যখন কোন ব্যবসায়ীর কাছে আপনার
পণ্য প্রচার করবেন, পন্য সম্পর্কে বিস্তারিত গুণগত মান ব্যবসায়ীর কাছে তুলে
ধরুন। কেন সে আপনার পণ্য বিক্রয় করবে সে বিষয়ে তাকে বুঝিয়ে বলুন। আপনার পণ্যের
ভালো দিকগুলো ব্যবসায়ীকে বুঝিয়ে দিন।
গ্রাহকদের সমস্যা সমাধান করুনঃ প্রতিনিয়ত মার্কেটে খোঁজ নিন আপনার
প্রোডাক্ট অথবা সেবা যারা গ্রহণ করছে তারা কোন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। আপনার
প্রোডাক্ট সম্পর্কে তাদের কি কি অভিযোগ রয়েছে। প্রোডাক্টটির গুণ ও মান কেমন।
প্রোডাক্টে যে ঘাটতি গুলো রয়েছে সেগুলো পুনরায় যোগ করুন।
সঠিক মূল্য নির্ধারণ করুনঃ সঠিক নামের চাইতে কখনো অধিক লাভের
চিন্তায় বেশি মূল্য নির্ধারণ করবেন না। আপনার প্রোডাক্ট অনুযায়ী অন্য কোম্পানির
প্রোডাক্টগুলো কেমন দামে বিক্রি হচ্ছে তাদের সাথে মিল রেখে নিজের কোম্পানির
প্রোডাক্টের দাম নির্ধারণ করুন।
পন্যের গুণগত মান উন্নত করুনঃ অন্যান্য কোম্পানি যে একই
প্রোডাক্টগুলো বিক্রি করছে তাদের চাইতে আপনার পণ্যের গুণগত মান উন্নত করুন। আপনার
গ্রাহকরা কি চাই তাদের চাওয়াকে পূর্ণ করুন। প্রতিনিয়ত পণ্যের মান নিয়ে গবেষণা
করুন।
ক্রেতার সাথে সম্পর্ক স্থাপন করুনঃ সেলস বৃদ্ধির কৌশল গুলোর মধ্যে
সবচাইতে সেরা কৌশল হলো ক্রেতার সাথে সম্পর্ক স্থাপন করা। আপনার পণ্যের মান যেমনই
হোক না কেন ক্রেতার সাথে আপনার সুসম্পর্ক থাকলে সে আপনার পন্য বিক্রয় করবে, তাই
সু সম্পর্কে স্থাপন করুন।
ক্রেতাকে অফার দিনঃ ক্রেতাকে পণ্য কিনতে আগ্রহী করতে অফার দিন। প্রথম
অবস্থায় মার্কেট দখল করার জন্য বেশি বেশি অফার দিলে ক্রেতারা আগ্রহী হয়ে পণ্য
কিনতে ইচ্ছা প্রকাশ করবে। আপনার ওই প্রোডাক্টের ওপর অন্য কোম্পানি যে অফার দিচ্ছে
তার চাইতে আপনার অফার এর মান উন্নত করুন।
গ্রাহকের ফিডব্যাক যাচাই করুনঃ আপনি যে পণ্যগুলো মার্কেটে বিক্রয়
করছেন, সেই পণ্য যারা ব্যবহার করছে তারা কোনো সমস্যার কথা বলছে কিনা যাচাই করুন।
যদি কোন সমস্যার কথা বলে অথবা অধিকাংশ ব্যক্তিরাই প্রোডাক্ট এর মান উন্নত করতে
বলে সেক্ষেত্রে প্রোডাক্ট এর মান উন্নত করুন। গ্রাহকদের চাহিদা অনুযায়ী পণ্যের
মান নির্ধারণ করুন।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করুনঃ সেলস বৃদ্ধির কৌশল গুলোর মধ্যে
সবচাইতে সেরা কৌশল সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং। বর্তমানে ১০০% এর মধ্যে ৯০% লোক
সোশ্যাল মিডিয়ায় দিনের অধিকাংশ সময় ব্যয় করে। তাই আপনি বিভিন্ন সোশ্যাল
মিডিয়া গুলোতে আপনার প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন বুস্ট করুন। অল্প কিছুদিন বিজ্ঞাপন
প্রচার করলে দ্রুত প্রোডাক্ট সম্পর্কে গ্রাহকরা জানতে পারবে। সোশ্যাল মিডিয়া
ছাড়া গুগল প্ল্যাটফর্মে আপনার ব্যবসার বিজ্ঞাপন প্রচার করুন।
প্রোডাক্ট এর বিজ্ঞাপন প্রচার করুনঃ গ্রাহকদের মুখে বলে কোন
প্রোডাক্টের সাথে পরিচয় করানোর চাইতে, বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে খুব সহজে প্রোডাক্টের
সাথে পরিচয় করানো যায়। তাই অনলাইনে বিজ্ঞাপন প্রচারকারী যেই সব প্ল্যাটফর্ম
গুলো রয়েছে সেই প্ল্যাটফর্ম গুলোতে প্রোডাক্টের বিজ্ঞাপন প্রচার করুন। ভালো কোন
পত্রিকা, ভালো কোন নিউজ চ্যানেল, গুগল প্ল্যাটফর্ম, ফেসবুক, এই প্লাটফর্ম গুলোতে
বিজ্ঞাপন প্রচার করলে দ্রুত প্রোডাক্টের সেলস বৃদ্ধি হবে।
প্রিয় পাঠক উপরে প্রোডাক্ট সেলস বৃদ্ধির ২৫টি সেরা কৌশল আপনাদের সাথে শেয়ার
করেছি। আপনি যদি এ কৌশলগুলো অনুসরণ করতে পারেন আপনার ব্যবসা অথবা কোম্পানি দ্রুত
সফলতার শেখরে পৌঁছাতে সক্ষম হবে। আশা করি সেলস বৃদ্ধির সঠিক কৌশলগুলো সম্পর্কে
জানতে পেরেছেন।
সেলস এক্সিকিউটিভ এর কাজ কি
সেলফ এক্সিকিউটিভ এর কাজ কি অনেকেই জানেন না। সেলস এক্সিকিউটিভ কে বা কারা? কোন
প্রডাক্ট কোন পুনরায় যে বিক্রয় করে সে সেলস এক্সিকিউটিভ। তাহলে একজন ব্যবসায়ী
কি সেলস এক্সিকিউটিভ। হ্যাঁ একজন ব্যবসায়ী ও সেলস এক্সিকিউটিভ। তবে আমাদের দেশে
কোম্পানির পক্ষ থেকে যারা প্রোডাক্ট বিক্রয় করে তাদেরকে আমরা সেলস এক্সিকিউটিভ,
অথবা সেলস রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসাবে চিনি। একজন সেলস রিপেজেন্টেটিভ অথবা একজন
এক্সিকিউটিভ এর কাজ কি তা নিচে পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ
- ক্রেতার কাছে প্রোডাক্ট বিক্রয় করা
- প্রোডাক্টের বিস্তারিত ব্যবসায়ীর কাছে তুলে ধরা
- নতুন ক্রেতা সংগ্রহ করা
- বিক্রয় কৌশল অনুসরণ করা
- টার্গেট পূরণের চেষ্টা করা
- প্রোডাক্টের বিস্তারিত প্রচার করা
- গ্রাহকের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করা
- ব্যবসায়ীর সাথে চুক্তি সম্পূর্ণ করা
- বিক্রয়ের রিপোর্ট তৈরি করা
- প্রতিযোগী মার্কেট খুঁজে বের করা
- কাস্টমারের ফিডব্যাক সংগ্রহ করা
- ব্যবসায়ীর সাথে সম্পর্ক স্থাপন করা
উপরের প্রত্যেকটি বিষয়গুলো একজন সেলস এক্সিকিউটিভ এর কাজ। একজন সেলস
এক্সিকিউটিভের কঠোর পরিশ্রমের ফলে কোম্পানি সফলতার শিখরে পৌছায়। যে কোম্পানির
সেলস এক্সিকিউটিভ যত বেশি ট্যালেন্ট, দক্ষ, পরিশ্রমী হবে সেই কোম্পানি তত দ্রুত
সফলতার সে করে পৌঁছাবে।
সেলস কত প্রকার ও কি কি
সেলস প্রধানত দুই প্রকার এর মধ্যে একটি হল- বিজনেস টু কাস্টমার সেলস, দ্বিতীয়টি
হল বিজনেস টু বিজনেস সেলস। বিজনেস টু কাস্টমার সেলস এর মধ্যে সরাসরি কোম্পানি
ব্যবসায়ী অথবা খুরচা বিক্রেতার কাছে প্রোডাক্ট বিক্রয় করেন। একটি কোম্পানি
দায়িত্বে ব্যবসায়ীর সাথে সরাসরি যুক্ত থাকেন। বিজনেস টু কাস্টমার সেলস হল একটি
কোম্পানি কোন একটি ডিলারশিপের মাধ্যমে ব্যবসা করে। এখানে এজেন্ট ব্যবসায়ী
কমিশনের মাধ্যমে লভ্যাংশ পাই।
সেলস এর জনক কে
প্রথম অবস্থায় কোন প্রোডাক্ট বিক্রির জন্য এ পদক্ষেপগুলো যে অনুসরণ করেছিল তিনি
হলেন সেলস এর জনক। তার কৃতিত্বে আজকে মার্কেটের প্রতিষ্ঠিত কোম্পানিগুলো সফলতা
অর্জন করতে পেরেছে। তিনি এই সেলস পদ্ধতি শিখিয়েছিলেন বেশ কিছু বছর আগে। সেলস এর
জনক "জন প্যাটারসন" তিনি সর্বপ্রথম উনিশ শতকে কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে সেলস কৌশল
আবিষ্কার করেছিলেন। তার সেই কৌশল গুলোকেই অনুসরণ এখনকার কোম্পানি গুলো প্রতিষ্ঠিত
হয়েছে।
সেলস এন্ড মার্কেটিং জব ইন্টারভিউ
সেলস এন্ড মার্কেটিং জব ইন্টারভিউ গুলোতে মূলত সেলস সম্পর্কিত প্রশ্ন করা হয়।
আপনার দক্ষতা যাচাই করার জন্য ও শিক্ষাগত যোগ্যতা যাচাই করার জন্য ডকুমেন্ট যাচাই
করা হয়। পর আপনাকে যে প্রশ্নগুলো করতে তা নিচে দেওয়া হলঃ
- আপনার নিজের সম্পর্কে বলুন?
- সেলস কি?
- সেলস সম্পর্কে আপনার ধারণা কতটুকু?
- পূর্বে কোন কোম্পানিতে কাজ করেছেন?
- আপনি কিভাবে নতুন ক্লাইন্ট খুঁজে বের করবেন?
- আপনার প্রোডাক্ট অনুযায়ী কিভাবে মার্কেট খুজে বের করবেন?
- যারা প্রোডাক্ট নিতে আগ্রহী নয় তাদের সাথে কিভাবে ডিল করবেন?
- আপনার পূর্বের কোম্পানির অভিজ্ঞতাও সাফল্যের কথা বলুন?
- ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে আপনার অভিজ্ঞতা কতটুকু?
- আপনি কেন চাকরির জন্য আমাদের কোম্পানি বেছে নিচ্ছেন?
- আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী কত টাকা বেতন আশা করেন?
- কেন আমরা আপনাকে চাকরি দিব?
- পূর্বের চাকরি কেন ছেড়েছেন?
সেলস এন্ড মার্কেটিং জব ইন্টারভিউ গুলোতে এই প্রশ্নগুলো অহরহ করা হয়। ইন্টারভিউ
গুলোতে অধিকাংশই এই প্রশ্ন করা হয়। আমি আমার নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা ও প্রায়
শতাধিক ব্যক্তির বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে এই প্রশ্নগুলো তুলে ধরেছি।
সেলস প্ল্যান বলতে কি বুঝায়
সেলস প্ল্যান বলতে মূলত বিক্রয় পরিকল্পনা কে বোঝানো হয়। কোন প্রতিষ্ঠান অথবা
কোম্পানির জন্য বিক্রয় পরিকল্পনা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনার কোম্পানি অথবা
আপনি যত বেশি আকর্ষণীয়, গুরুত্বপূর্ণ পরিকল্পনা অনুসরণ করতে পারবেন ততো দ্রুত
কোম্পানিকে সফলতায় পৌঁছাতে পারবেন। নিজেদের কোম্পানির সাফল্যের জন্য সেলস
প্ল্যান অত্যন্ত জরুরী। আপনি যত বেশি নিখুঁতভাবে পরিকল্পনা করবেন তত বেশি সফলতা
অর্জন করবেন।
সেলস অফিসারের কাজ কি
সেলস অফিসারের কাজ মূলত প্রোডাক্ট সেল করা পাশাপাশি মার্কেটের বিভিন্ন বিষয়
সম্পর্কে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া। উপরে সেলস এক্সিকিউটিভ এর কাজ সম্পর্কে আলোচনা
করেছি। আপনি সেলস এক্সিকিউটিভ অফিসারের কাজগুলো জেনে নিন তাহলে সঠিক ধারণা পেয়ে
যাবেন।
আরো পড়ুনঃ মাছ চাষের ক্ষেত্রে কোনটি সর্বোত্তম জানুন
লেখকের মন্তব্য
পুরো আর্টিকেলটিতে ২৫টি সেরা সেলস বৃদ্ধির কৌশল ও সেলস এক্সিকিউটিভ এর কাজ কি
সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এছাড়া সেলস সম্পর্কের যত প্রশ্ন ছিল তার সঠিক
উত্তর দিয়েছি। আশা করি বিষয়গুলো জেনে উপকৃত হবেন। যে কৌশল গুলো আপনাদের সাথে
শেয়ার করেছি এই কৌশল গুলো অনুসরণ করে আপনার ব্যবসা অথবা কোম্পানি দ্রুত সফলতার
শিখরে পৌঁছাতে পারবে।
আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করুন। নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল
পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে ভুলবেন না। এতক্ষণ আমাদের সাথে টাকার জন্য
আপনাকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url