ওয়ালটন রাইস কুকার ১.৮ প্রাইস ইন বাংলাদেশ - ৩ লিটার প্রাইস ইন বাংলাদেশ

ওয়ালটন রাইস কুকার ১.৮ প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে অনেকেই খোঁজ করেন। অন্যান্য রাইস কুকার এর চাইতে ওয়ালটন রাইস কুকার গুণে ও মানে সব থেকে এগিয়ে। তাছাড়া অয়াল্টন আমাদের বাংলাদেশি পণ্য। ওয়ালটন বাংলাদেশি পণ্য হওয়ায় অন্যান্য রাইস কুকার এর চাইতে walton রাইস কুকারের দাম তুলনামূলক কম। দীর্ঘদিনের ওয়ারেন্টি পাওয়া যায়। যেকোনো সমস্যা হলে দ্রুত ওয়ারেন্টির মাধ্যমে সার্ভিসিং অথবা রিপ্লেস পাওয়া যায়। তাই প্রত্যেকের পছন্দের তালিকায় রয়েছে walton রাইস কুকার। ওয়ালটন রাইস কুকার ৩ লিটার প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে অনেকে জিজ্ঞাসা করেন। আজকের আর্টিকেলটিতে walton রাইস কুকার সম্পর্কে প্রত্যেকটি প্রশ্নের বিস্তারিত সম্পর্কে আলোচনা করেছি।

বর্তমানে জ্বালানির দাম এত বেশি যে সহজে যে কেউ জ্বালানি কিনে ব্যবহার করতে পারে না। অল্প কিছু সময়ের মধ্যে বৈদ্যুতিক রাইস কুকারের মাধ্যমে খুব সহজেই ঘরে বসে রান্না করা যায়। অল্প সময়ে রান্না করার জন্য রাইস কুকার অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ছেলে অথবা মেয়ে যে কেউ রাইস কুকার এর মাধ্যমে যে কোন খাবার রান্না করতে পারে। 

তাই অনেকেই পছন্দ করে ওয়ালটন কোম্পানির রাইস কুকার গুলো কিনতে চান। তারা প্রায়শই জিজ্ঞাসা করেন ওয়ালটন রাইস কুকার ১.৮ প্রাইস ইন বাংলাদেশ,ওয়ালটন রাইস কুকার ৩ লিটার প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে। ওয়ালটন রাইস কুকার 2.8 লিটার দাম, ওয়ালটন রাইস কুকার 2.2 লিটার ও ওয়ালটন রাইস কুকার সম্পর্কে প্রত্যেকটি প্রশ্নের বিস্তারিত জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

walton রাইস কুকারের বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। সুবিধাগুলোর জন্য অধিকাংশ ব্যক্তিরাই ওয়ালটন রাইস কুকার পছন্দের তালিকায় রেখেছেন। অত্যাধুনিক ও আকর্ষণীয় ডিজাইনের হওয়ায় ওয়ালটন রাইস কুকার অত্যন্ত চমৎকার। তাই অনেকে ওয়ালটন রাইস কুকার কিনবেন বলে ওয়ালটন রাইস কুকার ১.৮ প্রাইস ইন বাংলাদেশ, ওয়ালটন রাইস কুকার ৩ লিটার প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে খোঁজ করেন। ওয়ালটন রাইস কুকারের না না বিদেশ সুবিধা রয়েছে নিচে এই সুবিধা গুলো পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ

বিদ্যুৎ সাশ্রয়ীঃ ওয়ালটনের রাইস কুকার গুলো বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী। ওয়ালটনের রাইস কুকারে উন্নত প্রযুক্তির ইলেকট্রনিক্স সামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে যা দীর্ঘদিন টেকে ও কম খরচে রান্না করা যায়।

স্বয়ংক্রিয় রান্না পদ্ধতিঃ আপনি শুধুমাত্র যেকোনো খাবার ভাত অথবা, অন্য কিছু রান্না করার জন্য রাইস কুকারে দিলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অটোমেটিকলি এটি রান্না হবে। রান্না হয়ে গেলে আপনাকে সংকেত জানাবে। রান্না কমপ্লিট হয়ে গেলে আপনি এর ঢাকনা লাগিয়ে রাখলে দীর্ঘক্ষণ ধরে খাবার গরম রাখতে পারবেন।

ননস্টিক পটঃ walton রাইস কুকারে ব্যবহার করা হয়েছে ননস্টিক পট। ননস্টিক পটের সুবিধা হল এটি সহজে পরিষ্কার করা যায়। আপনি যে কোন কিছু রান্না করলে ননস্টিক পটে লেগে থাকে না। ফলে রান্না করার পরও সহজেই পরিষ্কার করা যায়।

মাল্টিপারপাস রান্নাঃ করি শুধু ওয়ালটন রাইস কুকারে ভাত রান্না করতে পারবেন না, ভাতের পাশাপাশি যে কোন কিছু যেমন খিচুড়ি, পায়েস, বা অন্যান্য যে কোন খাবার রান্না করা যায়।

আকর্ষণীয় ডিজাইনঃ walton রাইস কুকার আকর্ষণীয় ডিজাইনের। walton রাইস কুকারের রং, গ্রাফিক্স, সাইজ সহজে কাস্টমারদের দৃষ্টি করে। walton রাইস কুকার গুলো অত্যন্ত সুন্দর দীর্ঘদিন ব্যবহার করলেও এর কালার নষ্ট হয় না। বিধায় অনেকেই ওয়ালটনের রাইস কুকার কিনতে চান।

ব্যবহারে নিরাপদঃ ওয়ালটন রাইস কুকার ব্যবহারে নিরাপদ। রাইস কুকারে এমনভাবে বৈদ্যুতিক সিস্টেমগুলো ব্যবহার করা হয়েছে যা তেমন ক্ষতিকর নয়। walton রাইস কুকারে রান্না করতে গেলে কখনোই ওভারহিটিং হয় না। হিট হলেও সুরক্ষা দেওয়ার মতো সুরক্ষা মুলক ব্যবস্থা রয়েছে। এরফলে অভার হিটিং হওয়া থেকে নিরাপদ থাকে।

ওয়ালটনের বিভিন্ন কোয়ালিটির রাইস কুকার রয়েছে। সাধারণত রাইস কুকার গুলো সাইজ, ধারণ ক্ষমতা, ওয়ারেন্টির মেয়াদ, এর ওপর ভিত্তি করে ওয়ালটনের রাইস কুকারের দাম নির্ধারিত হয়। ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইন ভিন্ন ভিন্ন কোয়ালিটি, ভিন্ন সাইজের রাইস কুকার গুলোর দাম ভিন্ন রকম। 

আপনি সর্বনিম্ন ছোট সাইজ থেকে সর্বোচ্চ বড় সাইজ পর্যন্ত ওয়ালটনের রাইস কুকার কিনতে পারবেন। কমবেশি প্রত্যেকটি ফ্যামিলিরই মিডিয়াম সাইজের রাইস কুকার প্রয়োজন হয়। আর ওয়ালটনের এই মিডিয়াম সাইজের রাইস কুকার গুলো স্বল্পমূল্যে বাজারে পাওয়া যায়।

ওয়ালটন রাইস কুকার 1.8 লিটার সম্পর্কে অনেকে খোঁজ করেন। ওয়ালটন রাইস কুকার ১.৮ লিটার বিভিন্ন কোয়ালিটি, ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইন, ভিন্ন ভিন্ন গ্রাফিক্স, ও বিভিন্ন রকমের কালারের পেয়ে যাবেন। মূলত ওয়ালটন রাইস কুকার গুলো প্রত্যেকটি ডিজাইনের ওই ১.৮ লিটার দাম একই। ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইন, কালার, আকারের ওয়ালটন রাইস কুকার ১.৮ প্রাইস ইন বাংলাদেশ এর তালিকা নিচে দেওয়া হলঃ

মডেলঃ WRC-SGAE180

ধারণ ক্ষমতাঃ 1.8 L Capacity

দামঃ 2,920 Tk

মডেলঃ WRC-CSS180

ধারণ ক্ষমতাঃ 1.8 L Capacity

দামঃ 2,990 Tk

মডেলঃ WRC-GLORIA-DELUXE

ধারণ ক্ষমতাঃ 1.8 L Capacity

দামঃ 2,990 Tk

মডেলঃ WRC-STAR-DELUXE

ধারণ ক্ষমতাঃ 1.8 L Capacity

দামঃ 3,050 Tk

মডেলঃ WRC-NEXUS

ধারণ ক্ষমতাঃ 1.8 L Capacity

দামঃ 2,990 Tk

প্রিয় পাঠক উপরে ওয়ালটনের ১.৮ লিটার বিভিন্ন মডেল, বিভিন্ন ডিজাইন, বিভিন্ন কালার, বিভিন্ন গ্রাফিক্সের ওয়ালটনের রাইস কুকারের তালিকা দিয়েছি। আপনি এই রাইস কুকার গুলোর মধ্যে থেকে আপনার পছন্দ অনুযায়ী যেকোনো রাইস কুকার কিনতে পারেন। ওয়ালটনের রাইস কুকার বিক্রেতাদের কাছে গিয়ে মডেল নাম্বার বলে খোঁজ করতে পারেন। 

এখান থেকে সঠিক ধারণা নিয়ে আপনারা যেকোনো দোকান থেকে এই দামে সংগ্রহ করতে পারবেন। প্রিয় পাঠক আশা করি ওয়ালটন রাইস কুকার ১.৮ প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে নিশ্চয় সঠিক ধারণা পেয়েছেন।

অনেকে ওয়ালটন রাইস কুকার ১.৮ প্রাইস ইন বাংলাদেশ, ওয়ালটন রাইস কুকার ৩ লিটার প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে খোঁজাখুঁজি করেন। ওয়ালটন রাইস কুকার তিন লিটার বড় রাইস কুকারের মধ্যে পড়ে। walton ৩ লিটার রাইস কুকার মিডিয়াম ফ্যামিলি অথবা বড় ফ্যামিলির জন্য অত্যন্ত উপযোগী। আপনি ওয়ালটন রাইস কুকার ৩ লিটারে যেকোনো খাবার খুব সহজে রান্না করতে পারবেন। ওয়ালটন রাইস কুকার ৩ লিটার খুব একটা বড় অথবা খুব একটা ছোট নয়। 

এটি মিডিয়াম সাইজের হওয়ায় যেকোনো কিছু রান্না করতে খুব সহজ হয়। ছোট রাইস কুকার গুলোতে যেকোনো কিছু রান্না করে পরিতৃপ্তি পাওয়া যায় না। তাই ওয়ালটন রাইস কুকার ৩ লিটার যেকোনো ফ্যামিলির জন্য অত্যন্ত উপযোগী। ওয়ালটনের বিভিন্ন ডিজাইনের ৩ লিটারের রাইস কুকার রয়েছে। ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইন অনুযায়ী দামের কিছুটা পার্থক্য রয়েছে। নিচে ওয়ালটন রাইস কুকার ৩ লিটার প্রাইস ইন বাংলাদেশ এর কিছু তালিকা দেওয়া হলোঃ

মডেলঃ WRC-NEXUS3.0

ধারণ ক্ষমতাঃ 3.0 L capacity

দামঃ 3,590 Tk

মডেলঃ WRC-CANDY3.0

ধারণ ক্ষমতাঃ 3.0 L capacity

দামঃ 5,390 Tk

মডেলঃ WRC-CSSE300

ধারণ ক্ষমতাঃ 3.0 L capacity

দামঃ 3,620 Tk

মডেলঃ WRC-PAPE30

ধারণ ক্ষমতাঃ 3.0 L capacity

দামঃ 5,090 Tk

মডেলঃ WRC-PAPE30

ধারণ ক্ষমতাঃ 3.0 L capacity

দামঃ 5,090 Tk

প্রিয় পাঠক উপরে বেশ কিছু ডিজাইনের, ভিন্ন ভিন্ন মডেল, কালার, গ্রাফিক্স ডিজাইন, সাইজের ওয়ালটন রাইস কুকার ৩ লিটারের বেশ কিছু দামের তালিকা দিয়েছি। আপনি এখান থেকে ধারণা নিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে অথবা অফলাইনে যেকোন দোকান থেকে এ দামের রাইস কুকার গুলো সংগ্রহ করতে পারবেন। তবে সময় ও স্থানভেদে দাম কিছুটা কম বেশি হতে পারে। প্রিয় পাঠক আশা করি ওয়ালটন রাইস কুকার ৩ লিটার প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন।

অনেকে রাইস কুকার কিনবেন বলে ওয়ালটন রাইস কুকার ১.৮ প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে খোঁজ করেন। আবার মিডিয়াম ফ্যামিলিরা ওয়ালটন রাইস কুকার 2.8 লিটার রাইস কুকারের দাম জানতে চান। মডেল ও ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইন অনুযায়ী ২.৮ লিটার রাইস কুকার এর দাম ভিন্ন ভিন্ন রকম। নিচে ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইনের ওয়ালটন রাইস কুকার 2.8 লিটার দামের তালিকা দেওয়া হলঃ

মডেলঃ WRC-Gloria-Deluxe

ধারণ ক্ষমতাঃ 2.8 L capacity

দামঃ 3,690 টাকা

মডেলঃ WRC-STAR-DELUXE

ধারণ ক্ষমতাঃ 2.8 L capacity

দামঃ 3,750 টাকা

মডেলঃ WRC-SGAH28

ধারণ ক্ষমতাঃ 2.8 L capacity

দামঃ 3,890 টাকা

মডেলঃ WRC-DCSM28

ধারণ ক্ষমতাঃ 2.8 L capacity

দামঃ 4,290 টাকা

মডেলঃ WRC-SGAE280

ধারণ ক্ষমতাঃ 2.8 L capacity

দামঃ 3,670 টাকা

প্রিয় পাঠক উপরে বেশ কিছু মডেলের walton ২.৮ লিটার রাইস কুকার এর দাম ও মডেলের তালিকা দিয়েছি। আপনি এই মডেল গুলোর মধ্যে থেকে যেকোনো মডেল অথবা আপনার বাজেট অনুযায়ী যে কোন রাইস কুকার কিনতে পারেন।

ওয়ালটন গ্রুপের বিভিন্ন ডিজাইনের ২.২ লিটার রাইস কুকার রয়েছে। ভিন্ন ভিন্ন কোয়ালিটি ভিন্ন ভিন্ন আকর্ষণীয় ডিজাইনগুলো কাস্টমারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। ওয়ালটনের টেকসই রাইস কুকার গুলো দীর্ঘদিন ব্যবহার করা যায়। দেখতে অত্যন্ত চমৎকার ব্যবহারে অত্যন্ত সুবিধা রয়েছে বলে অনেকেই এই রাইস কুকার গুলো কিনতে চান। ওয়ালটন রাইস কুকার 2.2 লিটার এর বিভিন্ন ডিজাইন ও দামের তালিকা দেওয়া হলঃ

মডেলঃ WRC-GLORIA-DELUXE

ধারণ ক্ষমতাঃ 2.2 L Capacity

দামঃ 3,490

মডেলঃ WRC-STAR-DELUXE

ধারণ ক্ষমতাঃ 2.2 L Capacity

দামঃ 3,550

মডেলঃ WRC-DCSM22

ধারণ ক্ষমতাঃ 2.2 L Capacity

দামঃ 3,590

প্রিয় পাঠক উপরে ২.২ লিটার ধারণ ক্ষমতার বেশ কয়েকটি রাইস কুকারের তালিকা দিয়েছেন। আপনি এই রাইস কুকার গুলোর মধ্যে থেকে আপনার পছন্দ অনুযায়ী যে কোন রাইস কুকার কিনতে পারেন।

ওয়ালটন রাইস কুকার ১.৮ প্রাইস ইন বাংলাদেশ ও ওয়ালটন রাইস কুকার ৩ লিটার প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে পুরো আর্টিকেলটিতে সঠিক তথ্য শেয়ার করেছেন। এছাড়া ওয়ালটনের প্রত্যেকটির রাইস কুকারের দামের তালিকা আপনাদের জানিয়েছেন। আপনাদের যদি অন্য কোন রাইস কুকারের দামের তালিকা সম্পর্কে জানার প্রশ্ন থাকে সে ক্ষেত্রে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। 

আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন। নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। অন্যান্য ইনফরমেশন সম্পর্কিত আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটের ক্যাটাগরী গুলো ঘুরে আসুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।