কিয়াম রাইস কুকার প্রাইস ইন বাংলাদেশ - কিয়াম রাইস কুকার দাম
জনপ্রিয় ব্র্যান্ডের রাইস কুকার গুলোর মধ্যে একটি হলো কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকার। গুণে ও মানে সবচাইতে সেরা ব্র্যান্ডের তালিকায় রয়েছে কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকার। এই ব্যান্ডের রাইস কুকার ব্যবহার অত্যন্ত আরামদায়ক, দীর্ঘস্থায়ী ও মজবুত। অনেকে এই ব্র্যান্ডের রাইস কুকার কিনতে চান তাই প্রতিনিয়ত কিয়াম রাইস কুকার প্রাইস ইন বাংলাদেশ ও কিয়াম রাইস কুকার দাম সম্পর্কে খোঁজ করেন। আজকের আর্টিকেলটিতে কিয়াম ব্র্যান্ডের প্রত্যেকটি রাইস কুকারের দাম সম্পর্কে থাকছে বিস্তারিত।
অন্যান্য ব্র্যান্ডের রাইস কুকারের মতোই কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকার সব সেরা ব্র্যান্ডের তালিকায় রয়েছে। কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকার ব্যবহারে সুবিধা অনেক। আই এম ব্র্যান্ডের প্রত্যেকটি রাইস কুকার যত্নে ব্যবহার করলে দীর্ঘদিন ব্যবহার করা যায়। অনেকে কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকার ব্যবহার করতে চাচ্ছেন। কিন্তু কিয়াম রাইস কুকার প্রাইস ইন বাংলাদেশ ও কিয়াম রাইস কুকার দাম সম্পর্কে জানেন না। কিয়াম রাইস কুকার 1.8 লিটার দাম, কিয়াম রাইস কুকার ২.৮ লিটার প্রাইস ইন বাংলাদেশ, কিয়াম রাইস কুকার ১ ৮ প্রাইস ইন বাংলাদেশ। কিয়াম রাইস কুকারের দাম ২০২৪, কিয়াম রাইস কুকার 1 লিটার দাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ কিয়াম রাইস কুকার প্রাইস ইন বাংলাদেশ - কিয়াম রাইস কুকার দাম
কিয়াম রাইস কুকার
কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকার ব্যবহারে অত্যন্ত সুবিধাজনক। অন্যান্য ব্র্যান্ডের রাইস কুকার গুলোর মতই কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকারের বিশেষ সুবিধা রয়েছে। গুণে ও মানে এই ব্র্যান্ডের রাইস কুকার সর্বসেরা রাইস কুকার গুলোর তালিকায় রয়েছে। দেখতে অত্যন্ত আকর্ষণীয়, সুন্দর ডিজাইন, আকর্ষণীয় কালার, স্থায়িত্ব এই ব্র্যান্ডকে চাহিদা বৃদ্ধি করেছে। কিয়াম রাইস কুকারের বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে। নিচে কিয়াম রাইস কুকারের সুবিধাগুলো পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ
- অটো কুকিং সিস্টেম
- ওয়ারমিং ফাংশন
- বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী
- রান্নার ভিন্নতা
- ননস্টিক ইনার পট
- সহজে ব্যবহার করা যায়
- নিরাপত্তার ব্যবস্থা
অটো কুকিং সিস্টেমঃ কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকার গুলোতে অটো কুকিং সিস্টেম রয়েছে। আপনি যে কোন খাবার অনায়াসে রান্না করতে পারবেন। আপনি যে কোন খাবার এর রাইস কুকারে রান্না করতে দিলে অটোমেটিকলি রান্না হয়ে বন্ধ হয়ে যায়। এতে খাবার পুড়ে যাওয়া বা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
ওয়ারমিং ফাংশনঃ কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকারে ব্যবহার করা হয়েছে ওয়ারমিং ফাংশন। আপনি যে কোন খাবার রান্না করার পর এই খাবার গরমভাবে সংরক্ষণ করার জন্য দীর্ঘক্ষণ রাইস কুকার মধ্যে রেখে দিতে পারেন। এতে এটি আপনার খাবার কে দীর্ঘক্ষণ গরম রাখতে সাহায্য করবে। বিশেষ করে চর্বিযুক্ত খাবারগুলো এ রাইস কুকার মধ্যে রাখলে জমাট বাধবেনা।
বিদ্যুৎ সাশ্রয়ীঃ কিয়াম ব্র্যান্ডের প্রত্যেকটি রাইস কুকার গুলো বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী। ছোট থেকে বড় যে কোন রাইস কুকারে অল্প বিদ্যুৎতে দীর্ঘক্ষণ রান্না করা যায়। কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকার গুলো বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয় গ্রাহকদের এই ব্র্যান্ডের রাইস কুকার কেনার চাহিদা বৃদ্ধি করেছে।
রান্নার ভিন্নতাঃ আপনি কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকারে যে কোন কিছু খুব সহজে রান্না করতে পারবেন। প্রত্যেকটি খাবার এ রাইস কুকারে রান্না করা যায়। বিশেষ করে মাছ-মাংস ভাত ডাল আলু রান্না করা অত্যন্ত সুবিধাজনক।
ননস্টিক ইনার পটঃ কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকারে ননস্টিক ইনার পট ব্যবহার করা হয়েছে। ফলে আপনি যে কোন খাবার রান্না করলে রাইস কুকারে লেগে যাওয়া সম্ভাবনা থাকে না। এতে আপনি খুব সহজে রাইস কুকার পরিষ্কার করতে পারবেন কোন পরিশ্রম ছাড়াই।
সহজে ব্যবহার করা যায়ঃ কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকারে সহজ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। আপনি শুধুমাত্র সুইচ এর মাধ্যমে খুব সহজে রান্না করতে পারবেন। সুইচ এর মাধ্যমেই এর তাপমাত্রা সহজে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
নিরাপত্তার ব্যবস্থাঃ কিয়াম ব্রান্ডের রাইস কুকারে ব্যবহার করা হয়েছে ওভার হিটিং দূর করার জন্য সার্কিট। এ রাইস কুকারে দীর্ঘক্ষণ রান্না করলেও ওভারহিটিং হয় না। আপনি নির্দ্বিধায় এ রাইস কুকারে দীর্ঘক্ষণ রান্না করতে পারেন যা আপনার জন্য অত্যন্ত নিরাপদ।
কিয়াম রাইস কুকার প্রাইস ইন বাংলাদেশ
কিয়াম রাইস কুকার দাম ও কিয়াম রাইস কুকার প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে অনেকে খোঁজাখুঁজি করেন। কিয়াম ব্র্যান্ডের বিভিন্ন ডিজাইনের, সাইজের, ধারণ ক্ষমতার রাইস কুকারের দাম ভিন্ন ভিন্ন রকম। আবার একই ধারণক্ষমতার ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইনের রাইস কুকারের দাম ভিন্ন রকম। সবচাইতে সেরা ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে কিয়াম ব্যান্ড একটি।
কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকার গুলো অত্যন্ত জনপ্রিয়। দামও খুব একটা বেশি নয়। নিচে ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইন, কালার, গ্রাফিক্স, সাইজের কিয়াম রাইস কুকার প্রাইস ইন বাংলাদেশ এর তালিকা দেওয়া হলঃ
মডেলঃ DJB-202
ধারণ ক্ষমতাঃ 1.8 Ltr.
দামঃ 3,200
মডেলঃ DRC – 902
ধারণ ক্ষমতাঃ 1.8 Ltr
দামঃ 2,750
মডেলঃ DRC – 982
ধারণ ক্ষমতাঃ 1.8 Ltr
দামঃ 3,000
মডেলঃ DRC-9704
ধারণ ক্ষমতাঃ 2.8 Ltr.
দামঃ 3,550
মডেলঃ DJBS-203
ধারণ ক্ষমতাঃ 2.2 Ltr
দামঃ 3,600
মডেলঃ SJBS-8804
ধারণ ক্ষমতাঃ 2.8 Ltr.
দামঃ 3,399
মডেলঃ SJBS-703
ধারণ ক্ষমতাঃ 2.2 Ltr
দামঃ 2,730
মডেলঃ SJBS-8704
ধারণ ক্ষমতাঃ 2.8 Ltr
দামঃ 3,000
মডেলঃ SJBS-804
ধারণ ক্ষমতাঃ 2.8 Ltr
দামঃ 3,290
মডেলঃ SFB-502
ধারণ ক্ষমতাঃ 2.8 Ltr.
দামঃ 2,950
প্রিয় পাঠক উপরে কিয়াম ব্যান্ডের বিভিন্ন ডিজাইনের, বিভিন্ন গ্রাফিক্সের, বিভিন্ন কালারের ভিন্ন ভিন্ন কোয়ালিটির বেশ কিছু রাইস কুকারের দামের তালিকা দিয়েছি। এ রাইস কুকার গুলোর মধ্যে থেকে আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী যে কোন রাইস কুকার কিনতে পারেন। তবে সময় ও স্থানভেদে এই রাইস কুকারের দাম কিছুটা কম বেশি হতে পারে। প্রিয় পাঠক আশা করি কিয়াম রাইস কুকার প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন।
কিয়াম রাইস কুকার দাম
কিয়াম রাইস কুকার প্রাইস ইন বাংলাদেশ ও কিয়াম রাইস কুকার দাম সম্পর্কে অনেকে খোঁজ করেন। কিয়াম ব্র্যান্ডের ভিন্ন ভিন্ন ধরনের রাইস কুকার রয়েছে। ডিজাইন, সাইজ, ওয়ারেন্টির মেয়াদ, ধারণক্ষমতা অনুযায়ী, কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকারের দামের ভিন্নতার লক্ষ্য করা যায়। এক এক ধরনের রাইস কুকারের দাম এক এক রকম।
আপনি কিয়াম ব্র্যান্ডের আপডেট রাইস কুকার এর দাম জানতে সরাসরি তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন। তাছাড়া আমরা উপরে কিয়াম ব্যান্ডের বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন সাইজের একাধিক রাইস কুকারের দামের তালিকা দিয়েছি। আপনি আপনার পছন্দ অনুযায়ী এর রাইস কুকার গুলোর মধ্যে থেকে যে কোন রাইস কুকার কিনতে পারেন।
অন্যান্য ব্র্যান্ডগুলোর মতোই কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকার অত্যন্ত জনপ্রিয়। কম বিদ্যুৎ খরচ, ও রান্নার সুবিধার্থে অনেকে কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকার কিনেন। আপনিও চাইলে কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকার কিনতে পারেন। আপনি কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকারের সঠিক দাম জেনে যেকোনো দোকান থেকে অথবা অনলাইন শপ এ অর্ডার করে কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকার কিনতে পারেন। আশা করি কিয়াম রাইস কুকার দাম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
কিয়াম রাইস কুকার 1.8 লিটার দাম
কিয়াম রাইস কুকার 1.8 লিটার দাম অনেকেই জানেন না। বিভিন্ন দোকানগুলোতে গিয়ে কিয়াম রাইস কুকার ১.৮ লিটার সম্পর্কে খোঁজ করেন। আপনার যদি কিয়াম রাইস কুকার ১.৮ লিটারের দাম জানা থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি খুব সহজে যেকোন দোকানগুলো থেকে কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকার খুব সহজে কিনতে পারবেন। ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইন ও কোয়ালিটি অনুযায়ী কিয়াম ব্যান্ডের রাইস কুকারের দাম নির্ধারিত হয়। নিচে কিয়াম রাইস কুকার 1.8 লিটার দাম দেওয়া হলঃ
মডেলঃ DRC – 902
ধারণ ক্ষমতাঃ 1.8 Ltr.
দামঃ 2,749
মডেলঃ DRC – 982
ধারণ ক্ষমতাঃ 1.8 Ltr.
দামঃ 2,340
কিয়াম রাইস কুকার ২.৮ প্রাইস ইন বাংলাদেশ
অনেকে কিয়াম রাইস কুকার প্রাইস ইন বাংলাদেশ ও কিয়াম রাইস কুকার ২.৮ প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে চান। কিয়াম ব্র্যান্ডের ২.৮ লিটারের একাধিক রাইস কুকার রয়েছে। ভিন্ন ভিন্ন রাইস কুকার গুলো ভিন্ন ভিন্ন রকম দাম। সাধারণত ওয়ারেন্টির মেয়াদ, রাইস কুকার এর ধারণক্ষমতা, ডিজাইনের উপর ভিত্তি করে এর দাম নির্ধারিত হয়। নিজে কয়েকটি কিয়াম রাইস কুকার ২.৮ লিটারের দাম দেওয়া হলঃ
মডেলঃ DRC – 904
ধারণ ক্ষমতাঃ 2.8 Ltr.
দামঃ 2,699
মডেলঃ DRC – 984
ধারণ ক্ষমতাঃ 2.8 Ltr.
দামঃ 3,500
কিয়াম রাইস কুকার ১ ৮ প্রাইস ইন বাংলাদেশ
প্রতিনিয়ত অনেকে কিয়াম রাইস কুকার ১ ৮ প্রাইস ইন বাংলাদেশ সম্পর্কে জানতে চান। ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইন ও কোয়ালিটির ভিন্ন রকমের কিয়াম। ১.৮ লিটারের রাইস কুকার গুলো ছোট ফ্যামিলির জন্য অত্যন্ত উপযোগী। আপনি ১.৮ লিটারের রাইস কুকারে অনায়াসে যে কোন কিছু রান্না করতে পারবেন খুব সহজেই। ছোট পরিবারের জন্য এ রাইস কুকারটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। নিচে কিয়াম রাইস কুকার ১.৮ লিটারের দাম দেওয়া হলোঃ
মডেলঃ DRC-9702
ধারণ ক্ষমতাঃ 1.8 Ltr.
দামঃ 2,699
মডেলঃ DJBS-202
ধারণ ক্ষমতাঃ 1.8 Ltr.
দামঃ 2,199
কিয়াম রাইস কুকারের দাম ২০২৪
২০২৪ সালে কিয়াম রাইস কুকারের দাম অন্যান্য বছরের তুলনায় একটু কম। তবে সময় অনুযায়ী এর দাম কম বেশি হতে পারে। কেননা কোম্পানি যখন তখন এর মূল্য পরিবর্তন করেন। কিয়াম রাইস কুকার ব্যবহার অত্যন্ত সুবিধা জনক। কিয়াম ব্র্যান্ডের সবচাইতে ভালো মানের রাইস কুকার ৩-৪ হাজার টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন।
মিডিয়াম কোয়ালিটির রাইস কুকার ২৫০০-৩ হাজার টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন। তবে রাইস কুকার গুলো অবশ্য গুণগতমান যাচাই করে কিনুন। কখনোই ছোট বা কম দামের রাইস কুকার কিনতে যাবেন না। আপনি তিন থেকে চার হাজার টাকার মধ্যে কিয়াম রাইস কুকার কিনলে নিশ্চিন্তে ভালো রাইস কুকার পাবেন।
কিয়াম রাইস কুকার 1 লিটার দাম
অনেকে কিয়াম রাইস কুকার 1 লিটার দাম সম্পর্কে খোঁজ করেন। মূলত কিয়াম রাইস কুকার এক লিটার পাওয়া যায় না। তবে আপনি কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকার ১.৮ লিটার পাবেন। ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইন, ভিন্ন কালার, ভিন্ন বডি মেটালের কিয়াম রাইস কুকার গুলো ভিন্ন রকম দামে পাওয়া যায়। কিয়াম রাইস কুকার ১.৮ লিটার আপনি ২১০০-৩০০০ হাজার টাকার মধ্যে সবচাইতে ভালো রাইস কুকার কিনতে পারবেন।
লেখকের মন্তব্য
কিয়াম রাইস কুকার প্রাইস ইন বাংলাদেশ ও কিয়াম রাইস কুকার দাম ও কিয়াম রাইস কুকার সম্পর্কে প্রত্যেকটি প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিয়েছি। আশা করি বিষয়গুলো জেনে উপকৃত হবেন। কিয়াম ব্র্যান্ডের রাইস কুকার সম্পর্কে যদি আপনাদের আরো কোন প্রশ্ন থাকে সে ক্ষেত্রে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন।
নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। অন্যান্য পন্যের দাম সম্পর্কে জানতে আমাদের মূল্য তালিকা ক্যাটাগরি ঘুরে আসুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url