ছাগলের জাত চেনার উপায় - কোন জাতের ছাগল পালনে লাভ বেশি
আমাদের দেশে অধিকাংশ পরিবার ছাগল পালন করে জীবিকা নির্বাহ করেন। অল্প টাকায় ছাগল
পালন করে প্রচুর লাভবান হওয়া যায়। আপনি খুব সহজে ১০ টি ছাগল পালন করে ছাগলের
খামার শুরু করতে পারেন। দশটি ছাগল দিয়ে শুরু করলে এক বছরের মাথায় ৫০+ ছাগলের
খামার করতে পারবেন। ছাগলের জাত চেনার উপায় জেনে খুব সহজেই ছাগল পালন করে লাভবান
হওয়া যায়। কোন জাতের ছাগল পালনে লাভ বেশি তা অনেকেই জানেন না। আপনি যদি সঠিক
জাতের ছাগল নির্বাচন করতে না পারেন সে ক্ষেত্রে লাভের চাইতে লোকশান হওয়ার
সম্ভাবনা অনেক বেশি। আজকের আর্টিকেলটিতে ছাগল পালন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা
করেছি।
গরিবের গাভী বলা হয় ছাগলকে। অল্প টাকায় দেশি কয়েকটি ছাগল কিনে শুরু করলে বছর
ঘুরতে না ঘুরতেই একাধিক সংখ্যক ছাগলের মালিক হওয়া যায়। বর্তমানে ছাগলের মাংসের
প্রচুর চাহিদা। দামও অনেক বেশি। তাই আপনি চাইলে ছাগল পালন করতে পারেন। ১০ টি ছাগল
পালন করে বছর ঘুরতে না ঘুরতেই অধিক সংখ্যক ছাগলের মালিক হতে পারবেন। কোন জাতের
ছাগল পালনের লাভ বেশি, ছাগলের জাত চেনার উপায়, ব্ল্যাক বেঙ্গল খাসি ছাগল পালন
পদ্ধতি, তোতাপুরী ছাগল, ছাগল পালন ট্রেনিং, ছাগল পালন সম্পর্কে প্রত্যেকটি
প্রশ্নের সঠিক উত্তর পেতে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ছাগলের জাত চেনার উপায় - কোন জাতের ছাগল পালনে লাভ বেশি
কোন জাতের ছাগল পালনে লাভ বেশি
কোন জাতের ছাগল পালনে লাভ বেশি তা অনেকে জিজ্ঞাসা করেন। ছাগলের অনেক জাত রয়েছে
এক একজন এক এক দিক থেকে বিভিন্ন জাতের ছাগল পালনের কথা বলেন। কেউ বলেন তোতাপুরী
ছাগল পালনে বেশি লাভ, আবার কেউ বলেন ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল পালনে বেশি লাভ। তবে
আমাদের বাস্তব ধারণা থেকে ও খামারিদের বাস্তব ধারণা থেকে সঠিক উত্তর ব্ল্যাক
বেঙ্গল ছাগল পালনে বেশি লাভ হয়।
ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের জাত মূলত আমাদের দেশি ছাগলের জাত। এ জাতের ছাগল পালনে খরচ
অত্যন্ত কম। বছরে দুইবার বাচ্চা দেয়। রোগ বালাইয়ের পরিমাণও অনেক কম। ব্ল্যাক
বেঙ্গল জাতের ছাগল পালন করতে তেমন খরচ করতে হয় না। শুধুমাত্র খড় ঘাস লতা পাতা
খাইয়ে ব্ল্যাক বেঙ্গল জাতের ছাগল পালন করা যায়। আপনি অল্প টাকায় ব্ল্যাক
বেঙ্গল যাতে ছাগল কিনে খামার করলে প্রতিবছর লক্ষাধিক টাকারও বেশি লাভ করতে
পারবেন। কোন জাতের ছাগল পালনে লাভ বেশি নিশ্চয়ই সে সম্পর্কে সঠিক ধারণা
পেয়েছেন।
ছাগল পালনে লাভ ক্ষতির হিসাব
১০ টি ছাগল পালন ও ছাগল পালনের লাভ ও ক্ষতির হিসাব সম্পর্কে অনেকে জিজ্ঞাসা করেন।
ছাগল পালনে লাভ ক্ষতির হিসাব না করলে আপনি লাভবান হওয়ার চাইতে লোকসানের সম্মুখীন
হবেন। ছাগল পালন করতে গেলে প্রথম অবস্থায় বেশি টাকা কখনো ইনভেস্ট করবেন না। অল্প
টাকায় প্রথম অবস্থায় দেশি জাতের কয়েকটি ছাগল কিনে খামার শুরু করুন।
বেশি জাতের ছাগলের রোগ কম, বছরে দুই বার বাচ্চা হয়। প্রতিবার কমপক্ষে ২-৩ টি করে
বাচ্চা হয়। এক বছরে ৪টি বাচ্চা হলে আপনি দশটি ছাগল পালন করলে এক বছরে ৪০ টি
ছাগলের মালিক হতে পারবেন। ৪০ টি ছাগল প্রতিপিচ ১০ হাজার টাকায় বিক্রি করলে মোট
দাম হয় ৪ লক্ষ টাকা। এখন সঠিক চিন্তাভাবনা আপনার কাছে। প্রথম অবস্থায় ছাগল
দিয়ে শুরু করুন।
তবে আমার পরামর্শ অবশ্যই বেশি জাতের ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল পালন করুন। ব্ল্যাক
বেঙ্গল ছাগল পালনে খরচ অত্যন্ত কম। এই ছাগল গুলোকে তেমন কোন পুষ্টিকর খাবার
খাওয়াতে হয় না। শুধুমাত্র কাঁচা ঘাস ও গমের ভুসি অথবা গম ভাঙ্গা খাওয়ালে আর
কোন কিছুই খাওয়াতে হবেনা।
১০ টি ছাগল পালন পদ্ধতি
আপনি ১০ টি ছাগল পালন পদ্ধতি করে সহজেই খামার করতে পারেন। তবে ছোট
পরিবারগুলোতেও খামার পরিকল্পনা ছাড়াও সাধারণভাবে ১০ টি ছাগল পালন পদ্ধতি
করতে পারবেন। প্রথম অবস্থায় ছাগল পালন করতে হলে আপনাকে ছাগলের জন্য উপযুক্ত জাত
নির্বাচন করতে হবে। সবচাইতে বেশি লাভ হয় বেঙ্গল জাতের ছাগলে তাই আপনি ব্ল্যাক
বেঙ্গল জাতের ১০ টি ছাগল পালন পদ্ধতি করতে চাইলে ৯টি ছাগী ও একটি পাঁঠা
সংগ্রহ করুন।
এরপর আলো বাতাস চলাচল করে এরকম স্থানে একটি ঘর তৈরি করুন। মাটি থেকে কমপক্ষে ২
মিটার উপরে মাচা তৈরি করে ছাগলের ঘর তৈরি করুন। এতে ছাগলের রোগবালাই কম হবে। ছাগল
পালন করতে হলে অবশ্যই চারণভূমি ও পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘাসের ব্যবস্থা থাকতে হবে।
কেননা ঘাস ও চারণভূমি না থাকলে আপনি কখনোই লাভবান হতে পারবেন না।
ছাগল পালন করার সময় একটি বিষয় মাথায় রাখবেন কখনোই ছাগলের খাবারের পিছনে কি
টাকা খরচ করা যাবে না। এতে লাভবান এর চাইতে লোকসান হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। যত
বেশি সম্ভব কাঁচা ঘাস, লতা পাতা, ও অল্প সামান্য পুষ্টিকর খাবার খাইয়ে পরিচর্যা
করুন। প্রতিদিন ছাগলের পরিচর্যা করুন, ভাল জাতের বাচ্চা পেতে হলে ভালো জাতের পাঠা
দিয়ে প্রজনন করান।
এভাবে আপনি কমপক্ষে এক বছরের মধ্যেই ভালো ফলাফল পাবেন। প্রিয় পাঠক আশা করি ১০ টি
ছাগল পালন পদ্ধতি সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন।
ছাগলের জাত চেনার উপায়
কোন জাতের ছাগল পালনে লাভ বেশি, ছাগলের জাত চেনার উপায় সম্পর্কে জানলে আপনি খুব
সহজে ভালো জাতের ছাগল চিনে ছাগল পালন করতে পারবেন। ছাগলের জাত চেনার কয়েকটি
গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে যেগুলো হল, ছাগলের রঙ, আকার, দৈহিক বৈশিষ্ট্য, লেজ,
ওজন, কান, দুধ উৎপাদন ক্ষমতা, মাংস উৎপাদন ক্ষমতা। আপনি একটি ছাগল দেখে খুব সহজে
চিনতে পারবেন এটি কোন জাতের ছাগল। নিচে বিভিন্ন জাতের ছাগলের জাত চেনার উপায়
দেওয়া হলোঃ
ব্ল্যাক বেঙ্গলঃ ব্ল্যাক বেঙ্গল মূলত আমাদের দেশের দেশি ছাগল, এদের
আকার কালো, ধূসর, সাদা, বাদামি রঙের হয়, শরীরের আকার ছোট, শারীরিক ওজন ২৫ থেকে
৩০ কেজি, এ জাতের ছাগলের মাংসের মান সবচাইতে বেশি। একটি পূর্ণবয়স্ক ছাগলের ওজন
২৫-৩০ কেজি পর্যন্ত হয়।
যমুনাপারিঃ যমুনাপারি জাতের ছাগলের রঙ সাদা, বাদামি, ধূসর রং হয়। এই
ছাগলের আকার অনেক বড়। কান একটু লম্বা, এক একটি ছাগলের ওজন ৫০-৮০ কেজি পর্যন্ত
হয়। এদের কান লম্বা, পা লম্বা, দুধ ও মাংস উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত।
তোতাপুরীঃ তোতাপুরী জাতের ছাগল শরীরের দিক থেকে অনেক লম্বা হয়। এদের
কান গলা পর্যন্ত ঝুলে থাকে। মুখের আকার দেখতে কিছুটা টিয়া পাখির সাথে মিল
রয়েছে। এদের মুখের উপরের চোয়ালের চাইতে নিচের চোয়াল একটু বড়। এদের শারীরিক
ওজন ৮০ কেজি পর্যন্ত হয়। আপনি মুখের ধরন দেখেই খুব সহজে তোতাপুরী জাতের ছাগল
চিনতে পারবেন।
প্রিয় পাঠক উপরে ছাগলের জাত চেনার উপায় সম্পর্কে সঠিক ধারণা দিয়েছি। আশা করি
এই বিষয়গুলো জেনে অবশ্যই আপনি ছাগল দেখে খুব সহজেই চিনতে পারবেন।
ব্ল্যাক বেঙ্গল খাসি ছাগল পালন পদ্ধতি
আপনি যদি খাসির ছাগল পালন করতে চান সে ক্ষেত্রে করতে পারেন। ব্ল্যাক বেঙ্গল খাসি
ছাগল পালন পদ্ধতি অনুসরণ করে আপনি খুব সহজেই লাভবান হতে পারবেন। খাসি ছাগল পালন
করার জন্য অথবা ছাগল পালন করার জন্য একই পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয়। তবে অন্যান্য
জাতের ছাগলের চাইতে খাসি ছাগলকে বেশি পরিমাণ পুষ্টিকর খাবার খাওয়াতে হয়।
এতে ছাগলের দ্রুত গ্রোথ ও মাংসের উৎপাদন বৃদ্ধি হয়। খাসি ছাগল পালন করার জন্য
ভালো জাতের ছাগল নির্বাচন করুন যেমনঃ ব্ল্যাক বেঙ্গল, যমুনাপুরি, তোতাপুরী,
বুড়াগুটি, এ জাতের ছাগলগুলো পালন করে দ্রুত লাভবান হতে পারবেন। কমপক্ষে ছয়
মাসের খাসির ছাগল কেনে পর্যাপ্ত পরিমাণের পুষ্টিকর খাবার খেতে দিন। খাসির ছাগলকে
নিয়মিত ঘাস, খড়,
গম ভাঙ্গা, ভুট্টা ভাঙ্গা, ডাল, গমের ভুসি খাওয়ান। কৃত্রিম প্রোটিন হিসেবে
ভিটামিন, জিংক খাওয়াতে পারেন। নিয়মিত ছাগলের পরিচর্যা করুন। রোগবালায়ের সঠিক
চিকিৎসা করুন ও নিয়মিত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
তোতাপুরী ছাগল
অন্যান্য জাত গুলোর মধ্যে তোতাপুরী জাতের ছাগল পালন করা অত্যন্ত লাভজনক। তোতাপুরী
জাতের ছাগল আকারে অনেক বড় হয়। আপনি দুই একটা তোতাপুরী জাতের ছাগল কিনে পালন
করতে পারেন। তোতাপুরী জাতের তিন মাসের বাচ্চার দাম ২০ হাজারের উপরে। আপনি ছাগী
অথবা খাসি বাচ্চা কিনে তোতাপুরী জাতের ছাগল পালন করতে পারেন।
তোতাপুরী জাতের ছাগল সর্বোচ্চ ৮০ কেজি পর্যন্ত ওজন হয়। এ জাতের ছাগল আপনি
লক্ষাধিক টাকার উপরে বিক্রয় করতে পারবেন। তাছাড়া ছাগি পালন করে বাচ্চা নিতে
পারলে প্রতিবছর বাচ্চা বিক্রয় করে ভালো টাকা আয় করতে পারবেন।
ছাগল পালন পদ্ধতি
কোন জাতের ছাগল পালনে লাভ বেশি, ছাগল পালন পদ্ধতি অনুসরণ করে অল্প সময় ছাগল পালন
করে অধিক টাকা লাভ করা যায়। ছাগল পালন অত্যন্ত লাভজনক একটি ব্যবসা। আপনি ছোট
পরিসরে অথবা খামারি হিসেবে ছাগল পালন শুরু করতে পারেন। ছাগল পালন পদ্ধতি গুলোর
মধ্যে একটি হলো জাত নির্বাচন। সঠিক জাতের ছাগল পালন করে দ্রুত লাভবান হতে পারবেন।
ছাগল পালনের জন্য বাসস্থান নির্বাচন করুন।
শুকনো জায়গায় ২ মিটার উপরে মাচা তৈরি করে ছাগলের ঘর নির্বাচন করুন। নিয়মিত
পরিচর্যা, কাঁচা ঘাস, পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি উপাদান, চিকিৎসা ব্যবস্থা,
সঠিকভাবে প্রজনন করানোর মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই ছাগল পালন করে লাভবান হতে পারবেন।
১০০ ছাগল পালন
১০০ ছাগল পালন করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে সঠিক নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। ১০০ ছাগল
পালন করার জন্য ছাগলের জন্য বাসস্থান নির্বাচন করুন। অবশ্যই মাটি থেকে উপরে মাচা
তৈরি করে ঘর তৈরি করুন। নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণের কাঁচা ঘাস ও খাবার ব্যবস্থা
করুন। সঠিক পরিচর্যা, নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার, ও ছাগলের নিয়মিত চিকিৎসা
করুণ।
১০০ ছাগল পালন করার জন্য অবশ্যই চারণভূমির প্রয়োজন হবে। কেননা চারণভূমি না থাকলে
বাইরে থেকে ঘাস অথবা দানাদার খাবার খাইয়ে কখনোই ১০০ ছাগল পালন করতে পারবেন না।
ছাগল পালন ট্রেনিং
অনেকেই ছাগল পালন করার জন্য ট্রেনিং নিতে চান। আবার ছাগলের জাত চেনার উপায়
সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করেন। ছাগল পালন ট্রেনিং নিয়ে পরবর্তীতে সঠিকভাবে ছাগলের
খামার স্থাপন করা যায়। এতে লঞ্চের সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম হয়। ছাগল
পালনের অভিজ্ঞতাগুলো অনুসরণ করে পরবর্তীতে দ্রুত লাভবান হওয়া যায়।
আপনি যদি ছাগল পালন ট্রেনিং নিতে চান সে ক্ষেত্রে প্রত্যেকটি জেলার যুব উন্নয়ন
সংস্থা থেকে আপনি সরকারিভাবে ছাগল পালন ট্রেনিং নিতে পারবেন। সরকারি উদ্যোগে
বেকারত্ব দূর করার লক্ষ্যে যুব উন্নয়ন থেকে বিভিন্ন ধরনের ট্রেনিং করানো হয়।
আপনি চাইলে যুব উন্নয়ন থেকে ছাগল পালন ট্রেনিং নিতে পারেন। এছাড়া ট্রেনিং এর
চাইতে সবচাইতে সহজ,
সেরা উপায় হল ছাগল পালন করে এরকম কোন ছাগল খামারির কাছে প্রশিক্ষণ নেওয়া। অথবা
তার খামারে কয়েক মাস যাবত কাজ করা। আপনি তার খামারে যদি কাজ করেন সে ক্ষেত্রে সে
ছাগল পালনের কৌশলগুলো আয়ত্ত করতে পারবেন। এটি ট্রেনিং এর চাইতেও সবচাইতে সেরা
উপায়। তাই ছাগল পালনের ট্রেনিং নেওয়ার চাইতে ছাগলের কোন খামার থেকে কাজ করে
অভিজ্ঞতা নিন এতে দ্রুত সফলতা অর্জন করতে পারবেন।
লেখক এর মন্তব্য
১০ টি ছাগল পালন পদ্ধতি, ছাগলের জাত চেনার উপায়, কোন জাতের ছাগল পালনে লাভ বেশি,
ছাগল পালনে লাভ ক্ষতির হিসাব, খাসির ছাগল পালন পদ্ধতি, এছাড়া ছাগল পালন সম্পর্কে
প্রত্যেকটি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করি বিষয়গুলো জেনে উপকৃত
হবেন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন।
নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।
অন্যান্য ইনফরমেশন সম্পর্কিত আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটে ক্যাটাগরি গুলো
ঘুরে আসুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url