একজিমা হলে কি খাওয়া যাবে না - একজিমার স্থায়ী চিকিৎসা
একজিমা হলে কি খাওয়া যাবে না তা অনেকেই জানেন না। খাবার কিছু নিয়ম মেনে চললে
কিছুটা হলেও একজিমা থেকে স্বস্তি মিলে। একজামা একটি চুলকানি, দীর্ঘস্থায়ী,
প্রদাহ জনিত একটি রোগ। ছোট-বড় কমবেশি প্রত্যেকেরই এ রোগ দেখা যায়। তবে সবচাইতে
কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে এ রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি। বিশেষ করে ১৮ বছর বয়সের
নিচে শিশুদের ক্ষেত্রে একজিমা বেশি হয়। বয়সন্ধিকালে ছেলে মেয়ে উভয়ের একজিমার
সমস্যা দেখা যায়। একজিমার স্থায়ী চিকিৎসা করলে একজিমা সেরে যায়। একজিমা
সম্পর্কে প্রত্যেকটি বিস্তারিত থাকছে আজকের আর্টিকেলটিতে।
একজিমা শরীরের বিভিন্ন স্থানে হতে পারে। বিশেষ করে হাতের কনুইয়ে, পায়ের উপরের
অংশে, হাতের আঙ্গুলের মাঝখানে, পায়ের আঙুলের মাঝখানে, কানের পিছনের অংশে এ রোগের
প্রাদুর্ভাব সবচাইতে বেশি। একজিমা হলে কি খাওয়া যাবে না, একজিমার স্থায়ী
চিকিৎসা, শরীরের একজিমা দূর করার উপায়, করণীয় প্রত্যেকটি বিষয় সমূহ সম্পর্কে
জানতে হলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ একজিমা হলে কি খাওয়া যাবে না - একজিমার স্থায়ী চিকিৎসা
একজিমা কি ভালো হয়
যাদের একজিমা হয়েছে তারা অনেকেই চিন্তা করেন ও জিজ্ঞাসা করেন একজিমা কি ভাল হয়।
হ্যাঁ অবশ্যই একজিমা ভালো হয়। একজিমা দীর্ঘ স্থায়ী একটি চর্মরোগ। এটি নিরাময়
করার জন্য সঠিক চিকিৎসা, সঠিক পদক্ষেপ অনুসরণ করতে পারলেই একজিমা ভালো হয়।
চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ সেবন করে, ত্বকের মশ্চারাইজার করে, যে সমস্যা গুলোর
কারণে একজিমা বৃদ্ধি পায় ওই সমস্যা গুলো থেকে দূরে থাকলে নিশ্চয়ই একজিমা ভালো
হবে।
একজিমা হলে কি খাওয়া যাবে না
একজিমা হলে কি খাওয়া যাবেনা তা অনেকেই জিজ্ঞাসা করেন। বেশ কিছু খাবার রয়েছে যে
খাবার গুলো খেলে শরীরে একজিমা থাকলে দ্রুত বৃদ্ধি হয়। ওই খাবার গুলো খেলে শরীরের
বিভিন্ন স্থানে একজিমা বৃদ্ধি পেতে পারে। তাছাড়া আপনার যে অংশে একজিমা হয়েছে ওই
অংশে বৃদ্ধির আকার নিতে পারে। অতিরিক্ত চুলকানি, লাল হয়ে যাওয়া, ফোসকা বৃদ্ধি
পেতে পারে। তাই অবশ্যই যে খাবারগুলো খেলে একজিমা বৃদ্ধি হয় এই খাবার গুলো পরিহার
করা উচিত। নিচে একজিমা হলে কি খাওয়া যাবে না তার একটি তালিকা দেওয়া হলঃ
- দুগ্ধ জাত খাবার
- অতিরিক্ত চিনি যুক্ত খাবার
- বিভিন্ন ধরনের ফাস্টফুড
- বিভিন্ন বাদাম
- চিনা বাদাম
- প্রক্রিয়াজাত খাবার
- সামুদ্রিক মাছ
- গ্লুটেন সমৃদ্ধ খাবার
- সয়াবিন জাতীয় খাবার
- ডিম, দই, পনির, মাখন
আপনার যদি একজিমা হয় সে ক্ষেত্রে উপরের এই খাবার গুলো কম গ্রহণ করুন। অথবা
একেবারে খাওয়া পরিহার করুন। আশা করি একজিমার প্রাদুর্ভাব কমে যাবে। ধীরে ধীরে
আপনি সুস্থ হতে পারবেন। প্রিয় পাঠক আশা করি একজিমা হলে কি খাওয়া যাবে না সে
সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়েছেন।
একজিমার স্থায়ী চিকিৎসা
একজিমার আক্রান্ত রোগীরা এর স্থায়ী চিকিৎসা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেন। একজিমা এমন
একটি রোগ যা সহজেই ভালো হতে চাই না। সঠিক চিকিৎসা ও কিছু নিয়ম অনুসরণ করে এ রোগ
পুরোপুরি নিরাময় করতে না পারলেও সুস্থ থাকতে পারবেন। একজিমা অত্যন্ত
দীর্ঘস্থায়ী একটি সমস্যা। এই সমস্যায় আক্রান্ত হলে দ্রুত চিকিৎসা শুরু
করুন।
একজিমা ভালো হতে দীর্ঘ কয়েক বছরের মতো সময় লাগতে পারে। যদি নিয়ম-কানুন মেনে না
চলেন সে ক্ষেত্রে নাও ভালো হতে পারে। তবে একজিমা স্থায়ী চিকিৎসা গুলোর মধ্যে
ময়েশ্চারাইজিং, ওষুধ সেবন, ও থেরাপির মাধ্যমে সুস্থ হওয়া যায়। নিচে একজিমার
স্থায়ী চিকিৎসা সম্পর্কে কিছু ধারণা দেওয়া হলঃ
- ময়েশ্চারাইজার
- একজিমা রোগের ঔষধ
- একজিমা রোগের ক্রিম
- একজমা রোগের থেরাপি
- অ্যাকজিমা রোগ এড়ানোর পদ্ধতি
ময়েশ্চারাইজারঃ একজিমা রোগ হলে ত্বক শুষ্ক হয়ে পড়ে। ত্বক শুষ্কতা রোধ
করতে নিয়মিত মশ্চারাইজিং করতে হবে। তাহলে একজিমা প্রকোপ কমে যাবে।
একজিমা রোগের ঔষধঃ একজিমার ধরন, রোগীর বয়স দেখে চিকিৎসকেরা বিভিন্ন ঔষধ
সেবন করার পরামর্শ দেন। বিশেষ কোন ক্ষেত্রে চিকিৎসকেরা পরিস্থিতি দেখে
এন্টিবায়োটিক সেবন করার নির্দেশ দেন। নিচে একজিমা রোগের চিকিৎসায় যে ঔষধ গুলো
কেমন করার পরামর্শ দেওয়া হয় একটি তালিকা দেওয়া হল।
- Elidel Pimecrolimus
- Tacrolimus
- Loratadine
- Cetirizine
- Fexofenadine
- Mupirocin
- Cyclosporine
- Methotrexate
একজিমা রোগের ক্রিমঃ একজিমা রোগের চিকিৎসায় বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ব্যবহৃত
হয়। একজিমা হলে ত্বক খসখসে, ফোসকা পড়া ভাব, চুলকানি, লাল হয়ে যাওয়া, পানি
পড়া উপসর্গ দেখা যায়। লক্ষণ অনুযায়ী চিকিৎসকেরা বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ব্যবহারের
পরামর্শ দেন। একজিমার চিকিৎসায় ব্যবহারিত কিছু ক্রিমের নাম নিচে দেওয়া হলঃ
- Hydrocortisone Cream
- Betamethasone Cream
- Clobetasol Cream
- Tacrolimus Cream
- Pimecrolimus Cream
- Petroleum jelly Cream
- Dermol 500 Moisturising Lotion
- Mupirocin Cream
একজমা রোগের থেরাপিঃ একজিমা রোগ নিরাময়ের জন্য থেরাপির চিকিৎসা
চিকিৎসকেরা দিয়ে থাকেন। রোগীর আক্রান্ত স্থান দেখে হেরাফের পরামর্শ দিতে পারেন।
রোগীর রোগের তীব্রতার ওপর কোন থেরাপি প্রয়োজন তা চিকিৎসকেরা নির্ধারণ করেন।
চিকিৎসকের নিচে দেওয়া এই থেরাপি গুলো একজিমার চিকিৎসায় দিয়ে থাকেনঃ
- Phototherapy
- Psychotherapy
- Emollient Therapy
- Respiratory Physiotherapy
- Immunotherapy
একজিমা রোগ এড়ানোর পদ্ধতিঃ আপনার যদি একজিমা রোগ হয় সে ক্ষেত্রে অবশ্যই
কিছু নিয়ম অনুসরণ করা উচিত। যে বিষয়গুলোর কারণে একজিমা বৃদ্ধি পায় এই
বিষয়গুলো এড়িয়ে চলুন। বিশেষ করে অতিরিক্ত ধুলোবালি থেকে এলার্জি সৃষ্টি হয়,
এলার্জি থেকে একজিমার সৃষ্টি হয়, অনেক খাবার রয়েছে যেগুলো খেলে একজিমা বৃদ্ধি
হয় অবশ্যই এই খাবারগুলো পরিহার করুন।
আপনার একজিমা হলেই যে আপনাকে ঔষধ, ক্রিম, থেরাপি দিতে হবে এমন কিছু নয়। আপনার
একজিমার সমস্যা দেখা দেওয়া মাত্রই একজন চর্ম বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে দ্রুত
পরামর্শ করুন। তিনি আপনার রোগ দেখে নিশ্চিত হয়ে থেরাপি, ঔষধ, ক্রিম, ব্যবহারের
সঠিক পরামর্শ দেবেন। কখনোই নিজে থেকে চিকিৎসা করতে যাবেন নাা
একজিমা কোন ভিটামিনের অভাবে হয়
একজিমা হলে কি খাওয়া যাবে না, একজিমা কোন ভিটামিনের অভাবে হয় তা অনেকেই জানেন
না। একজিমা কোন নির্দিষ্ট ভিটামিনের অভাবে হয় না। এটা কোন ভিটামিন ঘাটতি জনিত
রোগ নয়। একজিমা ত্বকের এলার্জিজনিত সমস্যা। তাই ত্বক সুস্থ থাকে, ত্বক রোগ
প্রতিরোধ করতে পারে, ত্বক শুষ্কতা পরিহার করে মসৃণ থাকে সেই ভিটামিন গুলো গ্রহণ
করুন। নিচে ত্বকের জন্য উপকারী কিছু ভিটামিনের তালিকা দেয়া হলোঃ
- ভিটামিন এ
- ভিটামিন ই
- ভিটামিন ডি
- ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড
- ও পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার
নিয়মিত উল্লেখিত ভিটামিন যুক্ত খাবার গুলো গ্রহণ করুন। পাশাপাশি পুষ্টি সমৃদ্ধ
খাবারগুলো গ্রহণ করুন এতে আপনার ত্বক সুস্থ থাকবে। একজিমার মত সমস্যা দূর করতে
সাহায্য করবে।
একজিমা হলে কি করনীয়
একজিমা হলে কিছু পদক্ষেপ অনুসরণ করলে একজিমা থেকে সুস্থ থাকা যায়। আপনার যদি
একজিমা হয় সে ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো অনুসরণ করতে পারেনঃ
- নিয়মিত ত্বকে ময়শ্চারাইজ করুন
- একজিমা প্রতিরোধকারী ক্রিম ব্যবহার করুন
- চিকিৎসকের পরামর্শে ঔষধ সেবন করুন
- গরম পানি পরিহার করে ঠান্ডা পানিতে গোসল করুন
- সুগন্ধি যুক্ত সাবান পরিহার করুন
- সুতির নরম কাপড় পরিধান করুন
- অতিরিক্ত ধুলা ও ময়লাযুক্ত স্থান ত্যাগ করুন
- হাতের নখ ছোট ও পরিষ্কার রাখুন
- নখ দিয়ে আক্রান্ত স্থানে চুলকানো পরিহার করুন
- একজিমা বৃদ্ধি পেলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
উপরে দেয়া এই পদক্ষেপ গুলো অনুসরণ করলে সুস্থ থাকতে পারবেন। তবে যদি বেশি আকার
ধারণ করে সেক্ষেত্রে চর্ম বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ, ক্রিম,
থেরাপি সেবন করতে পারেন।
একজিমা সারানোর ঘরোয়া উপায়
একজিমা হলে কি খাওয়া যাবে না একজিমা সারানোর ঘরোয়া উপায় জানলে আপনি একজিমা
নিরাময় করতে পারবেন। একজিমা সারানোর জন্য কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে যেগুলো
অনুসরণ করে এই রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। তবে যদি চিরতরে মুক্তি পেতে চান
সেক্ষেত্রে একজিমার স্থায়ী চিকিৎসা নেওয়া প্রয়োজন। একজিমা সারানোর ঘরোয়া
উপায় নিচে পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ
- আক্রান্ত স্থানে কোকোনাট অয়েল দিয়ে ময়শ্চারাইজ করুন
- শুষ্কতা দূর করতে এলোভেরা জেল ব্যবহার করুন
- পানিতে ওটমিল মিশিয়ে গোসল করুন
- আক্রান্ত স্থানে নিয়মিত ঠান্ডা সেঁক দিন
- হলুদের পেস্ট তৈরি করে আক্রান্ত স্থানে লাগান
- নিয়মিত তাজা শাকসবজি খেতে পারেন
- নিয়মিত ভিটামিন ই তেল ত্বকে মশ্চারাইজ করুন
- আক্রান্ত স্থানে মেরিল পেট্রোলিয়াম জেলি লাগান
ঘরোয়া উপায়ে আপনি এই পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করে একজিমা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
তবে খাবার ও অন্যান্য বিষয় এড়িয়ে চললে একজিমা দূর হতে পারে। এমন একটি রোগ যা
চিকিৎসা ছাড়া নিরাময় হয় না। তাই সুস্থ হওয়ার জন্য অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ
অনুযায়ী চিকিৎসা নিন।
একজিমা কি ছোঁয়াচে
একজিমা কোন ছোঁয়াচে রোগ নয়। আক্রান্ত কোন ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে এই ছড়ায় না।
একজিমা চুলকানি ও এলার্জির মতোই একটি সমস্যা। যা শরীরের ত্বকের সমস্যার জন্য
সৃষ্টি হয়। একজিমা এলার্জি, বংশগত, রক্তের দোষ, জিনগত ত্রুটি, ময়লা ও রোগ
জীবাণুর কারণে হতে পারে। একজিমা কোন ছোঁয়াচে রোগ নয়।
হাতের একজিমা দূর করার উপায়
হাতের একজিমা দূর করার জন্য আক্রান্ত স্থানে একজিমা উপশমকারী ক্রিম ব্যবহার করুন।
পাশাপাশি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন করতে পারেন। একজিমা যদি সবেমাত্র
শুরু হয় সে ক্ষেত্রে উপরে দেওয়া ঔষধ, ক্রিম, ময়েশ্চারাইজার, এড়িয়ে চলার
নিয়ম অনুসরণ করে একজিমা থেকে সুস্থ থাকতে পারবেন।
আকার দ্রুত বৃদ্ধি পায়, শরীরের এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ছড়িয়ে পড়ে সে
ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করুন। একমাত্র চিকিৎসক আপনার রোগের ধরন
দেখে সঠিক পরামর্শ দিতে পারবেন।
পায়ে একজিমা হলে করণীয়
পায়ে একজিমা হলে একজিমা নিরাময়ের জন্য চেষ্টা করতে হবে। বিশেষ করে একজীমা
বৃদ্ধি হয় এরকম খাবার গুলো পরিহার করুন। একজিমা হলে কি খাওয়া যাবে না সে খাবার
গুলো এড়িয়ে চলুন। একজিমা আক্রান্ত স্থানে প্রচুর পরিমাণে চুলকানি, লাল হয়ে
যাওয়া, পানি পড়া, ফুসকুড়ির মত ঘা হওয়া লক্ষণ দেখা যায়। পায়ের যে কোন স্থানে
একজিমা হতে পারে।
পায়ে একজিমা হলে আক্রান্ত স্থান খসখুসে হয়ে যায়, আক্রান্ত স্থান রুক্ষ হয়ে
যায়। এমন অবস্থায় আক্রান্ত স্থানে বিভিন্ন ধরনের মশ্চারাইজার ক্রিম, তেল,
পেট্রোলিয়াম জেলি নিয়মিত লাগান। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টি
ব্যাকটেরিয়াল ক্রিম, অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি ক্রিম, ময়শ্চারাইজিং ক্রিম, নন
স্টোরাইডাল ক্রিম ব্যবহার করুন। এই উপায় গুলো অনুসরণ করলে আশা করি পায়ে একজিমা
হলে সুস্থ হবেন।
লেখকের মন্তব্য
একজিমা হলে কি খাওয়া যাবে না, একজিমার স্থায়ী চিকিৎসা, সম্পর্কে অনেকেই
জিজ্ঞাসা করেন। আজকের পুরো আর্টিকেলটিতে একজিমা সম্পর্কে প্রত্যেকটি প্রশ্নের
সঠিক উত্তর দিয়েছি। আশা করি বিষয়গুলো জেনে উপকৃত হবেন। একজিমা সম্পর্কিত যদি
আপনাদের অন্য কোনো প্রশ্ন থাকে সে ক্ষেত্রে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন।
আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করুন।
নিয়মিত এরকম গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।
অন্যান্য চিকিৎসা সম্পর্কিত আর্টিকেল পড়তে আমাদের ওয়েবসাইটের চিকিৎসা ক্যাটাগরি
ঘুরে আসুন। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url